বিডিজেন ডেস্ক
লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার ভবানীগঞ্জে এজাহারভুক্ত অভিযুক্ত মো. বেলাল হোসেনকে গ্রেপ্তারের পর পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে তাকে ছিনিয়ে নিয়েছে স্থানীয়রা। বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে শরীফপুর এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। এতে ৫ পুলিশ সদস্য আহত হয়। আহতদের সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
খবর আজকের পত্রিকার।
এ ঘটনায় আজ বৃহস্পতিবার আহত পুলিশ কর্মকর্তা ছাদেকুল ইসলাম বাদী হয়ে ভবানীগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন খালেদসহ ১৭ জনের নাম উল্লেখ এবং ৫০-৬০ জনকে অজ্ঞাতনামা অভিযুক্ত করে মামলা করেন।
সদর থানা উপপরিদর্শক ছাদেকুল ইসলাম, হুমায়ুন কবির, সহকারী উপপরিদর্শক মো. ফরহাদ হোসেন, কনস্টেবল ইকবাল হোসেনসহ ৫ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। আহতদের উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ভর্তি করে প্রাথমিকভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ জানায়, সদর উপজেলার ভবানীগঞ্জ ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত সুলতান আহমদের ছেলে নুর ইসলাম বাদী হয়ে ২৬ নভেম্বর সদর থানায় পারিবারিক বিরোধে মারামারির ঘটনায় একটি মামলা করেন। ওই মামলায় একই ইউনিয়নর ২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা বেলাল হোসেনকে প্রধান করে ৯ জনকে অভিযুক্ত করা হয়। ওই অভিযুক্ত বেলাল হোসেন ভবানীগঞ্জের শরীফপুর এলাকার আছিয়ার মার্কেটের নিজাম উদ্দিনের ফার্মেসিতে অবস্থান করছিলেন।
এ খবর পেয়ে সদর থানার উপপরিদর্শক ছাদেকুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশ তাকে ধরতে অভিযানে যায়। এ সময় বেলাল হোসেনকে গ্রেপ্তার করে হ্যান্ডকাপ পরিয়ে থানায় নিয়ে যাওয়ার সময় বিএনপি নেতা সাইফুদ্দিন খালেদের নেতৃত্বে ৭০–৮০ জন লোক জড়ে হয়ে পুলিশের ওপর হামলা চালায়। এ সময় তারা বেলাল হোসেনকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় পুলিশের ৩ কর্মকর্তাসহ ৫ জন আহত হয়। আহতদের উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ভর্তি করে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে নিয়ে যাওয়া হয়।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল মোন্নাফ বলেন, পুলিশের ওপর হামলা, সরকারি কাজে বাধা ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা ৫০–৬০ জনকে অভিযুক্ত করে মামলা হয়েছে। জড়িতদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।
সূত্র: আজকের পত্রিকা
লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার ভবানীগঞ্জে এজাহারভুক্ত অভিযুক্ত মো. বেলাল হোসেনকে গ্রেপ্তারের পর পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে তাকে ছিনিয়ে নিয়েছে স্থানীয়রা। বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে শরীফপুর এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। এতে ৫ পুলিশ সদস্য আহত হয়। আহতদের সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
খবর আজকের পত্রিকার।
এ ঘটনায় আজ বৃহস্পতিবার আহত পুলিশ কর্মকর্তা ছাদেকুল ইসলাম বাদী হয়ে ভবানীগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন খালেদসহ ১৭ জনের নাম উল্লেখ এবং ৫০-৬০ জনকে অজ্ঞাতনামা অভিযুক্ত করে মামলা করেন।
সদর থানা উপপরিদর্শক ছাদেকুল ইসলাম, হুমায়ুন কবির, সহকারী উপপরিদর্শক মো. ফরহাদ হোসেন, কনস্টেবল ইকবাল হোসেনসহ ৫ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। আহতদের উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ভর্তি করে প্রাথমিকভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ জানায়, সদর উপজেলার ভবানীগঞ্জ ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত সুলতান আহমদের ছেলে নুর ইসলাম বাদী হয়ে ২৬ নভেম্বর সদর থানায় পারিবারিক বিরোধে মারামারির ঘটনায় একটি মামলা করেন। ওই মামলায় একই ইউনিয়নর ২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা বেলাল হোসেনকে প্রধান করে ৯ জনকে অভিযুক্ত করা হয়। ওই অভিযুক্ত বেলাল হোসেন ভবানীগঞ্জের শরীফপুর এলাকার আছিয়ার মার্কেটের নিজাম উদ্দিনের ফার্মেসিতে অবস্থান করছিলেন।
এ খবর পেয়ে সদর থানার উপপরিদর্শক ছাদেকুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশ তাকে ধরতে অভিযানে যায়। এ সময় বেলাল হোসেনকে গ্রেপ্তার করে হ্যান্ডকাপ পরিয়ে থানায় নিয়ে যাওয়ার সময় বিএনপি নেতা সাইফুদ্দিন খালেদের নেতৃত্বে ৭০–৮০ জন লোক জড়ে হয়ে পুলিশের ওপর হামলা চালায়। এ সময় তারা বেলাল হোসেনকে ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় পুলিশের ৩ কর্মকর্তাসহ ৫ জন আহত হয়। আহতদের উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ভর্তি করে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে নিয়ে যাওয়া হয়।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল মোন্নাফ বলেন, পুলিশের ওপর হামলা, সরকারি কাজে বাধা ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা ৫০–৬০ জনকে অভিযুক্ত করে মামলা হয়েছে। জড়িতদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।
সূত্র: আজকের পত্রিকা
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার বশির উদ্দিন বলেন, দুপুর ২টার দিকে লুৎফুজ্জামান বাবর কারাগার থেকে বের হন।
বাংলাদেশে হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (এইচএমপিভি) আক্রান্ত নারী মারা গেছেন। মহাখালী সংক্রামক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে।
প্রায় সাড়ে ৮ বছর পর প্রবাস থেকে দেশে ফেরেন আলামিন। স্ত্রী-সন্তান আর পরিবারের সবাইকে নিয়ে কিছুদিন আনন্দে কাটানোর আশা ছিল তাঁর। কিন্তু সেই আনন্দ মাটি হয়ে গেছে। বাড়িতে ফিরে ঘরে ঢুকে দেখেন, আড়ার সঙ্গে স্ত্রী পপি বেগমের লাশ ঝুলছে।
আগামী শনিবার অনুষ্ঠেয় বিএনপির ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার দ্বিবার্ষিক সম্মেলন স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। বিএনপির জেলা কমিটিসহ নেতৃত্ব নিয়ে দুই পক্ষের বিরোধের জেরে বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) রাতে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।