প্রতিবেদক, বিডিজেন
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ৪ শীর্ষ কর্মকর্তাকে অবসরে পাঠিয়েছে সরকার। বুধবার (২ জুলাই) অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের পৃথক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এই ৪ কর্মকর্তারা হলেন—এনবিআরের ৩ সদস্য হোসেন আহমেদ, মো. আলমগীর হোসেন, মো. আবদুর রউফ এবং বরিশাল কর অঞ্চলের কমিশনার শব্বির আহমেদ।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এই কর্মকর্তারা সরকারি চাকরিতে ২৫ বছরের বেশি সময় পূর্ণ করেছেন এবং জনস্বার্থে তাদের অবসর দেওয়া হলো।
এর আগে, মঙ্গলবার চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার মো. জাকির হোসেনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি সম্প্রতি এনবিআর কর্মকর্তাদের নিয়ে ধর্মঘট করে দাপ্তরিক কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটান।
এ ছাড়া, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ১১ এনবিআর কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত শুরু করেছে।
এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের আহ্বানে গত ২৮ ও ২৯ জুন দেশব্যাপী ধর্মঘট ও কর্মবিরতি পালন করেন এনবিআর কর্মকর্তারা। এতে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে বড় ধরনের অচলাবস্থা দেখা দেয়।
আন্দোলনকারীদের প্রধান দাবিগুলোর মধ্যে ছিল এনবিআর চেয়ারম্যানের অপসারণ, কর সংস্কার সুপারিশ প্যানেলে তাদের প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করা এবং 'প্রতিশোধমূলক বদলির অবসান।
উল্লেখ্য, গত ১২ মে সরকার এক অধ্যাদেশ জারি করে এনবিআর ও অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (আইআরডি) বিলুপ্ত করে। এর পরিবর্তে গঠন করা হয় 'রাজস্ব নীতি বিভাগ' ও 'রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগ'। এ সিদ্ধান্তের পর থেকেই এনবিআরের কর্মকর্তাদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দেয়।
কর্মকর্তাদের কর্মবিরতির পরিপ্রেক্ষিতে সরকার কাস্টমস ও বন্ড কমিশনারেটকে জরুরি সেবা হিসেবে ঘোষণা করে এবং কঠোর ব্যবস্থা হুঁশিয়ারি দেয়।
পরে সরকারের চাপ ও ব্যবসায়ীদের অনুরোধে এনবিআর কর্মকর্তারা ২৯ জুন রাতে কর্মবিরতি প্রত্যাহার করেন।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ৪ শীর্ষ কর্মকর্তাকে অবসরে পাঠিয়েছে সরকার। বুধবার (২ জুলাই) অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের পৃথক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এই ৪ কর্মকর্তারা হলেন—এনবিআরের ৩ সদস্য হোসেন আহমেদ, মো. আলমগীর হোসেন, মো. আবদুর রউফ এবং বরিশাল কর অঞ্চলের কমিশনার শব্বির আহমেদ।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এই কর্মকর্তারা সরকারি চাকরিতে ২৫ বছরের বেশি সময় পূর্ণ করেছেন এবং জনস্বার্থে তাদের অবসর দেওয়া হলো।
এর আগে, মঙ্গলবার চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার মো. জাকির হোসেনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি সম্প্রতি এনবিআর কর্মকর্তাদের নিয়ে ধর্মঘট করে দাপ্তরিক কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটান।
এ ছাড়া, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ১১ এনবিআর কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত শুরু করেছে।
এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের আহ্বানে গত ২৮ ও ২৯ জুন দেশব্যাপী ধর্মঘট ও কর্মবিরতি পালন করেন এনবিআর কর্মকর্তারা। এতে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে বড় ধরনের অচলাবস্থা দেখা দেয়।
আন্দোলনকারীদের প্রধান দাবিগুলোর মধ্যে ছিল এনবিআর চেয়ারম্যানের অপসারণ, কর সংস্কার সুপারিশ প্যানেলে তাদের প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করা এবং 'প্রতিশোধমূলক বদলির অবসান।
উল্লেখ্য, গত ১২ মে সরকার এক অধ্যাদেশ জারি করে এনবিআর ও অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (আইআরডি) বিলুপ্ত করে। এর পরিবর্তে গঠন করা হয় 'রাজস্ব নীতি বিভাগ' ও 'রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগ'। এ সিদ্ধান্তের পর থেকেই এনবিআরের কর্মকর্তাদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দেয়।
কর্মকর্তাদের কর্মবিরতির পরিপ্রেক্ষিতে সরকার কাস্টমস ও বন্ড কমিশনারেটকে জরুরি সেবা হিসেবে ঘোষণা করে এবং কঠোর ব্যবস্থা হুঁশিয়ারি দেয়।
পরে সরকারের চাপ ও ব্যবসায়ীদের অনুরোধে এনবিআর কর্মকর্তারা ২৯ জুন রাতে কর্মবিরতি প্রত্যাহার করেন।
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।