বিডিজেন ডেস্ক
সাংবাদিক সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পিছিয়ে আগামী ১৮ নভেম্বর ধার্য করেছেন আদালত।
এ নিয়ে এই মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে এ পর্যন্ত ১১৪ বার সময় বাড়ানো হলো।
মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) ঢাকার সিএমএম আদালতের অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) মাহবুবুল হক এ আদেশ দেন।
এর আগে, গত ৩০ সেপ্টেম্বর ১২ বছর ধরে অমীমাংসিত এই মামলাটি সমাধান করতে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) ব্যর্থতার বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন হাইকোর্ট।
সম্প্রতি শুনানির সময় বিচারপতি ফারাহ মাহবুব এবং বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব উল ইসলামের বেঞ্চ মন্তব্য করেন যে, 'তদন্তে দীর্ঘদিনের বিলম্ব দুঃখজনক এবং মর্মান্তিক, যা শুধু তাদের পরিবারকেই নয়, সমগ্র জাতিকে প্রভাবিত করছে।'
এরপর একটি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে র্যাবের কাছ থেকে বিভিন্ন সংস্থার অভিজ্ঞ কর্মীদের সমন্বয়ে গঠিত একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন টাস্কফোর্সের কাছে মামলাটি হস্তান্তরের নির্দেশ দেন।
টাস্কফোর্সকে তদন্ত শেষে ছয় মাসের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
এর আগে ৯ সেপ্টেম্বর এই হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পিছিয়ে আগামী ১৫ অক্টোবর ধার্য করেন আদালত। এটা ছিল ১১৩ বার সময় বাড়ানো।
র্যাবের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার মো. শফিকুল আলম এদিন প্রতিবেদন দাখিল করতে ব্যর্থ হওয়ায় ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম মো. মাহবুবুল হক এই আদেশ দেন।
গত ৪ আগস্ট একই আদালত র্যাবকে ৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলেছিল।
২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারে সাংবাদিক দম্পতি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সরওয়ার এবং এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি তাদের ভাড়া বাসায় নির্মমভাবে খুন হন।
এ ঘটনায় রুনির ভাই নওশের আলী রোমান বাদী হয়ে শেরেবাংলা থানায় মামলা করেন।
সাংবাদিক সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পিছিয়ে আগামী ১৮ নভেম্বর ধার্য করেছেন আদালত।
এ নিয়ে এই মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে এ পর্যন্ত ১১৪ বার সময় বাড়ানো হলো।
মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) ঢাকার সিএমএম আদালতের অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) মাহবুবুল হক এ আদেশ দেন।
এর আগে, গত ৩০ সেপ্টেম্বর ১২ বছর ধরে অমীমাংসিত এই মামলাটি সমাধান করতে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) ব্যর্থতার বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন হাইকোর্ট।
সম্প্রতি শুনানির সময় বিচারপতি ফারাহ মাহবুব এবং বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব উল ইসলামের বেঞ্চ মন্তব্য করেন যে, 'তদন্তে দীর্ঘদিনের বিলম্ব দুঃখজনক এবং মর্মান্তিক, যা শুধু তাদের পরিবারকেই নয়, সমগ্র জাতিকে প্রভাবিত করছে।'
এরপর একটি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে র্যাবের কাছ থেকে বিভিন্ন সংস্থার অভিজ্ঞ কর্মীদের সমন্বয়ে গঠিত একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন টাস্কফোর্সের কাছে মামলাটি হস্তান্তরের নির্দেশ দেন।
টাস্কফোর্সকে তদন্ত শেষে ছয় মাসের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
এর আগে ৯ সেপ্টেম্বর এই হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পিছিয়ে আগামী ১৫ অক্টোবর ধার্য করেন আদালত। এটা ছিল ১১৩ বার সময় বাড়ানো।
র্যাবের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার মো. শফিকুল আলম এদিন প্রতিবেদন দাখিল করতে ব্যর্থ হওয়ায় ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম মো. মাহবুবুল হক এই আদেশ দেন।
গত ৪ আগস্ট একই আদালত র্যাবকে ৮ সেপ্টেম্বরের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলেছিল।
২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারে সাংবাদিক দম্পতি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সরওয়ার এবং এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি তাদের ভাড়া বাসায় নির্মমভাবে খুন হন।
এ ঘটনায় রুনির ভাই নওশের আলী রোমান বাদী হয়ে শেরেবাংলা থানায় মামলা করেন।
মৃত ইতি আক্তারের মা বিলকিস বেগম বলেন, ‘পাঁচ বছর হলো মেয়ের বিয়ে হয়েছে। বিয়ের পর থেকে ইতিকে শ্বশুরবাড়ির লোকজন নির্যাতন করত। মেয়ের সুখের কথা ভেবে ইতির স্বামীকে আমরা টাকাপয়সা দিয়ে সৌদিতে পাঠাই। তবু শাশুড়ি-ননদের নির্যাতন থামেনি। নির্যাতনের কারণে অনেকবার ইতি বাবার বাড়িতে চলে এসেছে।
আব্দুল মালেক অভিযোগ করে আরও বলেন, সবশেষ গত ২৭ সেপ্টেম্বর নার্গিস তাদের বাড়ির চলাচলের রাস্তা কেটে দেন। এতে বাধা দিলে ক্ষিপ্ত হয়ে গত ৩০ সেপ্টেম্বর গভীর রাতে নার্গিস মেম্বার ও তাঁর ছেলে হেলাল উদ্দিনের (৩৩) নেতৃত্বে একদল ভাড়াটে সন্ত্রাসী তাঁদের বসতঘরে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইপ্রবাসী এ আর হোসেন ঢাকা থেকে বাড়িতে ফিরছিলেন। পাশে বসা যাত্রী তাঁর সঙ্গে আলাপচারিতা শুরু করেন। একপর্যায়ে জুস খাওয়ার অনুরোধ করেন। সরল মনে কোনো সন্দেহ না করে ওই জুস পান করেন প্রবাসী। এরপর তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়লে তাঁর মানিবাগ, মোবাইল ফোন, স্বর্ণালংকার চুরি করে নেন ওই যাত্রী।
অ্যাডাপটেশন ফান্ডের অর্থায়নে নিরাপদ পানি প্রকল্পের আওতায় আগামী তিন বছরের মধ্যে প্রকল্প এলাকায় পানীয় জলের প্রাপ্যতার হার ৩০ দশমিক ৩ শতাংশ থেকে ৯৫ শতাংশে উন্নীত করা হবে। এ ছাড়া, প্রকল্পের আওতায় লবণাক্ত পানির মান পরীক্ষা করা হবে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইপ্রবাসী এ আর হোসেন ঢাকা থেকে বাড়িতে ফিরছিলেন। পাশে বসা যাত্রী তাঁর সঙ্গে আলাপচারিতা শুরু করেন। একপর্যায়ে জুস খাওয়ার অনুরোধ করেন। সরল মনে কোনো সন্দেহ না করে ওই জুস পান করেন প্রবাসী। এরপর তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়লে তাঁর মানিবাগ, মোবাইল ফোন, স্বর্ণালংকার চুরি করে নেন ওই যাত্রী।
৫ দিন আগে