
বিডিজেন ডেস্ক

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের তিনজন বিচারপতি রাষ্ট্রপতি বরাবর পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন এবং তাদের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করা হয়েছে।
আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে আজ মঙ্গলবার এ তথ্য জানানো হয়। তিন বিচারপতি হলেন, বিচারপতি সালমা মাসুদ চৌধুরী, বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হক।
রাষ্ট্রপতির আদেশ অনুসারে আইন মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের সচিব (চলতি দায়িত্ব) শেখ আবু তাহেরের সই করা প্রজ্ঞাপনে তিন বিচারপতির নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এর ভাষ্য, দেশের সংবিধানের ৯৬ (৪) অনুচ্ছেদমতে রাষ্ট্রপতিকে উদ্দেশ করে সই করা পত্রযোগে স্বীয় পদ ত্যাগ করেছেন। রাষ্ট্রপতি তাদের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন।

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের তিনজন বিচারপতি রাষ্ট্রপতি বরাবর পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন এবং তাদের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করা হয়েছে।
আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে আজ মঙ্গলবার এ তথ্য জানানো হয়। তিন বিচারপতি হলেন, বিচারপতি সালমা মাসুদ চৌধুরী, বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হক।
রাষ্ট্রপতির আদেশ অনুসারে আইন মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের সচিব (চলতি দায়িত্ব) শেখ আবু তাহেরের সই করা প্রজ্ঞাপনে তিন বিচারপতির নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এর ভাষ্য, দেশের সংবিধানের ৯৬ (৪) অনুচ্ছেদমতে রাষ্ট্রপতিকে উদ্দেশ করে সই করা পত্রযোগে স্বীয় পদ ত্যাগ করেছেন। রাষ্ট্রপতি তাদের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন।
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
অ্যাপ চালুর পর গতকাল রোববার রাত ৮টা পর্যন্ত এসব অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে বসবাস করা ১৭ হাজার ৯০৭ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৩৫৫ জন। নারী ১ হাজার ৫৫২ জন।
আমেরিকা, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়াসহ ১৬টি দেশে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আজ সোমবার (২৪ নভেম্বর) রাত ১২টা থেকে ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।
মো. ফজলুল কাদের জানান, আমাদের কৃষকেরা অতিরিক্ত রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ব্যবহার করেন। রাসায়নিক সার ও কীটনাশকের অতিব্যবহার কমাতে কৃষকদের সামাজিক আচরণ পরিবর্তনে আমাদের কাজ করতে হবে। জৈব কৃষি পদ্ধতিতে (অ্যাগ্রোইকোলজিক্যাল) উৎপাদন কমে না বরং ক্ষেত্রবিশেষে উৎপাদন বাড়ে।