বিডিজেন ডেস্ক
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে এক প্রবাসীর বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল সোমবার (২৫ আগস্ট) দিবাগত রাত সাড়ে তিনটার দিকে উপজেলার হিঙ্গুলি ইউনিয়নের মধ্যম আযম নগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ডাকাত দলের সদস্যরা দুটি শিশুর গলায় ছুরি ধরে বাড়িতে থাকা স্বর্ণালংকার, মুঠোফোন ও নগদ টাকা লুটপাট করেছে বলে অভিযোগ প্রবাসীর পরিবারের সদস্যদের।
খবর প্রথম আলোর।
ওই প্রবাসীর নাম মো. হেলাল উদ্দিন। তিনি কুয়েতে থাকেন। ডাকাতির সময় বাড়িতে তাঁর মা, স্ত্রী, সন্তান, ভাই, বোন, বোনের স্বামীসহ সাত সদস্য ছিলেন। জানতে চাইলে হেলাল উদ্দিনের মা রিজিয়া বেগম প্রথম আলোকে বলেন, রাত সাড়ে তিনটার দিকে দরজার ধাক্কা দেওয়ার শব্দে তাঁর ঘুম ভাঙে। এ সময় তিনি কে ধাক্কা দিচ্ছে জানতে চাইলে মুহূর্তেই শাবল দিয়ে দরজা ভেঙে ৮ থেকে ১০ জন ডাকাত ঘরে ঢুকে পড়ে। তাদের হাতে ধারালো অস্ত্র, মুখে মুখোশ ও পরনে হাফপ্যান্ট ছিল।
রিজিয়া বেগম বলেন, ডাকাতেরা প্রথমে তাঁর প্রবাসী বড় ছেলের এক মাস বয়সী মেয়ের গলায় ছুরি ধরে। পরে ঘরে থাকা তাঁর এক মেয়ের দুই বছর বয়সী ছেলের গলায়ও ছুরি ধরে ডাকাতি করা হয়। চিৎকার করলে দুই শিশুর গলা কেটে ফেলার হুমকি দেয় ডাকাত দল। এ ছাড়া ডাকাতির সময় তাঁর ছোট ছেলে এবং মেয়ের স্বামীকে হাত বেঁধে একটি কক্ষে আটকে রাখে তারা। এরপর ডাকাতেরা ঘরের বিভিন্ন কক্ষের আলমারি খুলে সাড়ে ৬ ভরি সোনা, নগদ ৩০ হাজার টাকা ও একটি মুঠোফোন নিয়ে যায়। ডাকাতেরা চলে যাওয়ার পর চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা তাঁদের উদ্ধার করেন।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. জাফর আহমদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘গত ৪০ বছরে আমাদের এলাকায় আর কোনো ডাকাতের ঘটনা ঘটেনি। নিষ্পাপ শিশুদের গলায় ধারালো ছুরি ধরে ডাকাতির এমন জঘন্য ঘটনা আমাদের অবাক করেছে।’
এদিকে ডাকাতির এ খবর জানার পর ভোরে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। জানতে চাইলে জোরারগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবদুল হালিম প্রথম আলোকে বলেন, ওই এলাকায় ডাকাতির একটি চক্র তৈরি হয়েছে। এমন ঘটনা রোধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সূত্র: প্রথম আলো
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে এক প্রবাসীর বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল সোমবার (২৫ আগস্ট) দিবাগত রাত সাড়ে তিনটার দিকে উপজেলার হিঙ্গুলি ইউনিয়নের মধ্যম আযম নগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ডাকাত দলের সদস্যরা দুটি শিশুর গলায় ছুরি ধরে বাড়িতে থাকা স্বর্ণালংকার, মুঠোফোন ও নগদ টাকা লুটপাট করেছে বলে অভিযোগ প্রবাসীর পরিবারের সদস্যদের।
খবর প্রথম আলোর।
ওই প্রবাসীর নাম মো. হেলাল উদ্দিন। তিনি কুয়েতে থাকেন। ডাকাতির সময় বাড়িতে তাঁর মা, স্ত্রী, সন্তান, ভাই, বোন, বোনের স্বামীসহ সাত সদস্য ছিলেন। জানতে চাইলে হেলাল উদ্দিনের মা রিজিয়া বেগম প্রথম আলোকে বলেন, রাত সাড়ে তিনটার দিকে দরজার ধাক্কা দেওয়ার শব্দে তাঁর ঘুম ভাঙে। এ সময় তিনি কে ধাক্কা দিচ্ছে জানতে চাইলে মুহূর্তেই শাবল দিয়ে দরজা ভেঙে ৮ থেকে ১০ জন ডাকাত ঘরে ঢুকে পড়ে। তাদের হাতে ধারালো অস্ত্র, মুখে মুখোশ ও পরনে হাফপ্যান্ট ছিল।
রিজিয়া বেগম বলেন, ডাকাতেরা প্রথমে তাঁর প্রবাসী বড় ছেলের এক মাস বয়সী মেয়ের গলায় ছুরি ধরে। পরে ঘরে থাকা তাঁর এক মেয়ের দুই বছর বয়সী ছেলের গলায়ও ছুরি ধরে ডাকাতি করা হয়। চিৎকার করলে দুই শিশুর গলা কেটে ফেলার হুমকি দেয় ডাকাত দল। এ ছাড়া ডাকাতির সময় তাঁর ছোট ছেলে এবং মেয়ের স্বামীকে হাত বেঁধে একটি কক্ষে আটকে রাখে তারা। এরপর ডাকাতেরা ঘরের বিভিন্ন কক্ষের আলমারি খুলে সাড়ে ৬ ভরি সোনা, নগদ ৩০ হাজার টাকা ও একটি মুঠোফোন নিয়ে যায়। ডাকাতেরা চলে যাওয়ার পর চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা তাঁদের উদ্ধার করেন।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. জাফর আহমদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘গত ৪০ বছরে আমাদের এলাকায় আর কোনো ডাকাতের ঘটনা ঘটেনি। নিষ্পাপ শিশুদের গলায় ধারালো ছুরি ধরে ডাকাতির এমন জঘন্য ঘটনা আমাদের অবাক করেছে।’
এদিকে ডাকাতির এ খবর জানার পর ভোরে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। জানতে চাইলে জোরারগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবদুল হালিম প্রথম আলোকে বলেন, ওই এলাকায় ডাকাতির একটি চক্র তৈরি হয়েছে। এমন ঘটনা রোধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সূত্র: প্রথম আলো
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।