প্রতিবেদক, বিডিজেন
আন্তর্জাতিক নিরীক্ষার স্বার্থে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানো হচ্ছে দেশের বেসরকারি খাতের ৫ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে (এমডি)। ব্যাংকগুলো হলো এক্সিম ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক।
এর আগে বেসরকারি খাতের ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের এমডিকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানোর এক দিন পর এই ৫ ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তাকে ছুটিতে পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
গতকাল শনিবার (৪ জানুয়ারি) ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের এমডি সৈয়দ ওয়াসেক মো. আলীকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠায় ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদ। তাঁকে ৩ মাসের জন্য ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। ব্যাংকটির ভারপ্রাপ্ত এমডির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে অতিরিক্ত ব্যাবস্থাপনা পরিচালক আবু রেজা ইয়াহিয়াকে।
আজ রোববার (৫ জানুয়ারি) যে ৫ ব্যাংকের এমডিকে ছুটিতে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে তার মধ্যে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণে ছিল।
এ ছাড়া, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকও এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণে ছিল।
গত আগস্টে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর কেন্দ্রীয় ব্যাংক এসব ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা বলেন, নিরীক্ষা ও অ্যাসেট কোয়ালিটি রিভিউতে তারা যাতে অযাচিত হস্তক্ষেপ করতে না পারেন, তা নিশ্চিত করতেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কর্মকর্তা জানান, বাংলাদেশ ব্যাংক গত বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) ৬টি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের নিয়ে জরুরি বৈঠক করে। সেখানে এসব ব্যাংকে অধিকতর তদন্ত করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়ার লক্ষ্যে ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ এস আলমঘনিষ্ঠ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সরিয়ে দেওয়ার বিষয়টি আলোচিত হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা বলেন, ‘৬ ব্যাংকের এমডি ছুটিতে থাকবেন। এটি সকল ব্যাংকিং পর্ষদের সম্মিলিত সিদ্ধান্ত। বাংলাদেশ ব্যাংক এই ৬ ব্যাংকে অডিট পরিচালনা এবং অ্যাসেট কোয়ালিটি রিভিউ করবে। এসময়ে এসব ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকেরা যেন অযাচিত হস্তক্ষেপ করতে না পারে সেজন্য এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আপাতত এমডিদের এই ছুটি সাময়িক। অডিট শেষে যদি তারা নির্দোষ প্রমাণিত হন, তাহলে তাদের কাজে যোগদানে কোনো বাধা থাকবে না। আর তাদের ত্রুটি পাওয়া গেলে নিয়মনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ সিদ্ধান্ত আন্তর্জাতিক রীতি অনুযায়ী নেওয়া হয়েছে।’
আন্তর্জাতিক নিরীক্ষার স্বার্থে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানো হচ্ছে দেশের বেসরকারি খাতের ৫ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে (এমডি)। ব্যাংকগুলো হলো এক্সিম ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক।
এর আগে বেসরকারি খাতের ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের এমডিকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানোর এক দিন পর এই ৫ ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তাকে ছুটিতে পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
গতকাল শনিবার (৪ জানুয়ারি) ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের এমডি সৈয়দ ওয়াসেক মো. আলীকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠায় ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদ। তাঁকে ৩ মাসের জন্য ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। ব্যাংকটির ভারপ্রাপ্ত এমডির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে অতিরিক্ত ব্যাবস্থাপনা পরিচালক আবু রেজা ইয়াহিয়াকে।
আজ রোববার (৫ জানুয়ারি) যে ৫ ব্যাংকের এমডিকে ছুটিতে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে তার মধ্যে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণে ছিল।
এ ছাড়া, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকও এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণে ছিল।
গত আগস্টে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর কেন্দ্রীয় ব্যাংক এসব ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা বলেন, নিরীক্ষা ও অ্যাসেট কোয়ালিটি রিভিউতে তারা যাতে অযাচিত হস্তক্ষেপ করতে না পারেন, তা নিশ্চিত করতেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কর্মকর্তা জানান, বাংলাদেশ ব্যাংক গত বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) ৬টি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের নিয়ে জরুরি বৈঠক করে। সেখানে এসব ব্যাংকে অধিকতর তদন্ত করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়ার লক্ষ্যে ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ এস আলমঘনিষ্ঠ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সরিয়ে দেওয়ার বিষয়টি আলোচিত হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা বলেন, ‘৬ ব্যাংকের এমডি ছুটিতে থাকবেন। এটি সকল ব্যাংকিং পর্ষদের সম্মিলিত সিদ্ধান্ত। বাংলাদেশ ব্যাংক এই ৬ ব্যাংকে অডিট পরিচালনা এবং অ্যাসেট কোয়ালিটি রিভিউ করবে। এসময়ে এসব ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকেরা যেন অযাচিত হস্তক্ষেপ করতে না পারে সেজন্য এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আপাতত এমডিদের এই ছুটি সাময়িক। অডিট শেষে যদি তারা নির্দোষ প্রমাণিত হন, তাহলে তাদের কাজে যোগদানে কোনো বাধা থাকবে না। আর তাদের ত্রুটি পাওয়া গেলে নিয়মনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ সিদ্ধান্ত আন্তর্জাতিক রীতি অনুযায়ী নেওয়া হয়েছে।’
ঈদুল আজহা উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সস্ত্রীক সাক্ষাৎ করেছেন নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসান।
ঈদুল আজহা উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সস্ত্রীক সাক্ষাৎ করেছেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ঘোষণা করা নির্বাচনের সময়সমীনা নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ। একইসঙ্গে তিনি বলেছেন, নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ ঘোষণা করতে হবে।
ডিসেম্বরে নির্বাচন করা সম্ভব, সেটাই জাতির জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ডিসেম্বরে নির্বাচন করা সম্ভব, সেটি হলে তা জাতির জন্য ভালো হবে।