প্রতিবেদক, বিডিজেন
পাকিস্তানের একটি হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।
বুধবার (২২ জানুয়ারি) ডিএমপি তাদের অফিশিয়াল ভেরিফায়েড ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে।
ওই পোস্টে বলা হয়, আজ (২২ জানুয়ারি) ভোর ৪টা ৩৭ মিনিটে এয়ারপোর্ট এপিবিএনের ডিউটি অফিসারের নম্বরে হোয়াটসঅ্যাপে একটি পাকিস্তানি নম্বর থেকে বোমা হামলার হুমকির বার্তা আসে। ওই বার্তায় দাবি করা হয়, রোম থেকে ঢাকাগামী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি-৫৩৬ উড়োজাহাজে উচ্চমাত্রার ৩৪ কেজি বিস্ফোরক রয়েছে। ওই বার্তা পাওয়ামাত্রই কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের (সিটিটিসি) বোমা নিষ্ক্রিয়কারী ইউনিট এবং ক্যানাইন ইউনিট যৌথ বাহিনীর সঙ্গে অভিযানে যোগ দেয়।
এদিকে বুধবার বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, যে ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি দেওয়া হয়েছে, সেটিতে তল্লাশি করে কোনো কিছু পাওয়া যায়নি। এরপর বেলা দেড়টার দিকে সব যাত্রী নিরাপদে বিমানবন্দর ত্যাগ করেন। ফ্লাইটটি (বিজি-৩৫৬) ইতালির রোম থেকে বুধবার সকাল ৯টা ২০ মিনিটে ঢাকায় আসে। পথে ফ্লাইটটিতে বোমা হামলার হুমকি দেওয়া হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি মঙ্গলবার রাতে ইতালির রোম থেকে উড্ডয়ন করে বুধবার সকাল ৯টা ২০ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নিরাপদে অবতরণ করেছে। ফ্লাইটটি ঢাকায় অবতরণের আগমুহূর্তে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানায় ফ্লাইটটিতে বোমা হামলার হুমকি রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, নিরাপত্তা বিধি অনুযায়ী, বিমানটি অবতরণের পরপরই বিমানবন্দরে নিয়োজিত নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর সমন্বয়ে ফ্লাইটটিকে নিরাপত্তাবেষ্টনীতে নেওয়া হয়। যাত্রীদের নিরাপদে নামানো হয়। এরপর সব যাত্রী ও তাদের ব্যাগ এবং এয়ারক্রাফট তল্লাশি করা হয়। নিরাপত্তাতল্লাশিতে কোনো কিছু না পাওয়ায় ‘সিকিউরিটি থ্রেট ক্লিয়ার’ হয় দুপুর সাড়ে ১২টায়। যথাযথ নিরাপত্তাতল্লাশি শেষে বেলা দেড়টার মধ্যে সব যাত্রী নিরাপদে বিমানবন্দর ত্যাগ করেন।
এর আগে সকালে বিমানবন্দর সূত্র জানিয়েছিল, ফ্লাইটটিতে ২৫০ যাত্রী ও ১৩ জন ক্রু ছিলেন।
আরও পড়ুন
পাকিস্তানের একটি হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।
বুধবার (২২ জানুয়ারি) ডিএমপি তাদের অফিশিয়াল ভেরিফায়েড ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে।
ওই পোস্টে বলা হয়, আজ (২২ জানুয়ারি) ভোর ৪টা ৩৭ মিনিটে এয়ারপোর্ট এপিবিএনের ডিউটি অফিসারের নম্বরে হোয়াটসঅ্যাপে একটি পাকিস্তানি নম্বর থেকে বোমা হামলার হুমকির বার্তা আসে। ওই বার্তায় দাবি করা হয়, রোম থেকে ঢাকাগামী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি-৫৩৬ উড়োজাহাজে উচ্চমাত্রার ৩৪ কেজি বিস্ফোরক রয়েছে। ওই বার্তা পাওয়ামাত্রই কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের (সিটিটিসি) বোমা নিষ্ক্রিয়কারী ইউনিট এবং ক্যানাইন ইউনিট যৌথ বাহিনীর সঙ্গে অভিযানে যোগ দেয়।
এদিকে বুধবার বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, যে ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি দেওয়া হয়েছে, সেটিতে তল্লাশি করে কোনো কিছু পাওয়া যায়নি। এরপর বেলা দেড়টার দিকে সব যাত্রী নিরাপদে বিমানবন্দর ত্যাগ করেন। ফ্লাইটটি (বিজি-৩৫৬) ইতালির রোম থেকে বুধবার সকাল ৯টা ২০ মিনিটে ঢাকায় আসে। পথে ফ্লাইটটিতে বোমা হামলার হুমকি দেওয়া হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি মঙ্গলবার রাতে ইতালির রোম থেকে উড্ডয়ন করে বুধবার সকাল ৯টা ২০ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নিরাপদে অবতরণ করেছে। ফ্লাইটটি ঢাকায় অবতরণের আগমুহূর্তে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানায় ফ্লাইটটিতে বোমা হামলার হুমকি রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, নিরাপত্তা বিধি অনুযায়ী, বিমানটি অবতরণের পরপরই বিমানবন্দরে নিয়োজিত নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর সমন্বয়ে ফ্লাইটটিকে নিরাপত্তাবেষ্টনীতে নেওয়া হয়। যাত্রীদের নিরাপদে নামানো হয়। এরপর সব যাত্রী ও তাদের ব্যাগ এবং এয়ারক্রাফট তল্লাশি করা হয়। নিরাপত্তাতল্লাশিতে কোনো কিছু না পাওয়ায় ‘সিকিউরিটি থ্রেট ক্লিয়ার’ হয় দুপুর সাড়ে ১২টায়। যথাযথ নিরাপত্তাতল্লাশি শেষে বেলা দেড়টার মধ্যে সব যাত্রী নিরাপদে বিমানবন্দর ত্যাগ করেন।
এর আগে সকালে বিমানবন্দর সূত্র জানিয়েছিল, ফ্লাইটটিতে ২৫০ যাত্রী ও ১৩ জন ক্রু ছিলেন।
আরও পড়ুন
‘আমরা এই বিষয়ে আলোচনা করেছি। তাদের [প্রবাসী] দুটি সমস্যার কথা তুলেছিলাম—একটা হচ্ছে আইডি কার্ড। এটা অবশ্যই হবে, যদিও কিছু জটিলতা আছে। তার বাইরে অন্য কোনো ডকুমেন্ট দিয়ে করা যায় কি না, আজ নির্বাচন কমিশন বলেছে যে, জন্মসনদের মাধ্যমেও ভোটার হওয়া সম্ভব। এতে একটা সমাধান পাওয়া যেতে পারে।’
মানবপাচারের পৃথক ৩টি মামলায় এক প্রবাসী ও তার স্ত্রীকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ। মামলার বাদীদের অভিযোগ, তদন্ত কর্মকর্তা দাবি অনুযায়ী ঘুষের টাকা না পেয়ে সাক্ষী (প্রবাসীর স্ত্রী) এবং তার প্রবাসী স্বামীকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি ও আশপাশের এলাকায় অবৈধভাবে অবস্থানরত ৩০৯ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে বিভিন্ন সময়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটককৃতদের মধ্য থেকে ইতিমধ্যে ১৮৮ জন দেশে ফিরে এলেও এখনো আবুধাবি কারাগারে আটক আছে ২৫ জন প্রবাসী। তাদের মুক্তির বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কুটনৈতিক ও আইনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।