বিডিজেন ডেস্ক
বর্তমানে বিনোদনের পাশাপাশি টাকা আয়ের অন্যতম এক মাধ্যম ইউটিউব। বিশ্বের লাখ লাখ মানুষ এই প্ল্যাটফর্মে কনটেন্ট তৈরি করে মাসে হাজার হাজার ডলার আয় করছেন। তবে ইউটিউবে কাজ করার জন্য কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। যা অমান্য করলে চ্যানেল বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এতে আপনার অর্থ আয়ের সুযোগও বন্ধ হয়ে যাবে।
চলুন দেখে নেওয়া যাক, যেসব কারণে ইউটিউব চ্যানেল থেকে অর্থ আয়ের সুযোগ বন্ধ হতে পারে:
বারবার কপিরাইট লঙ্ঘন করে কন্টেন্ট আপলোড করলে কপিরাইট স্ট্রাইকের সম্মুখীন হতে পারেন। তিনটি কপিরাইট স্ট্রাইক হলেই আপনার চ্যানেল বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
কমিউনিটি গাইডলাইন ভাঙবেন না। ইউটিউবের কমিউনিটি গাইডলাইন ভাঙলে করা কন্টেন্ট যেমন- হেট স্পিচ, হ্যারাসমেন্ট বা বিপজ্জনক চ্যালেঞ্জ পোস্ট করলে স্ট্রাইক খেতে হবে। বারবার এমন স্ট্রাইক পেলে চ্যানেল বন্ধ হবে।
ইউটিউব চ্যানেলের মনিটাইজেশন নীতিমালায় থাকা বিধিনিষেধ ভঙ্গ করলে অর্থ আয়ের সুযোগ বন্ধ হতে পারে। সাধারণত স্প্যাম, নগ্নতা ও যৌন উদ্দীপক কনটেন্ট, শিশুদের নিরাপত্তা হুমকিতে ফেলে এমন কনটেন্ট, হয়রানি ও সাইবার বুলিংয়ের কারণে মনিটাইজেশন নীতিমালা ভঙ্গ হতে পারে।
ভুল তথ্য এবং স্প্যাম কন্টেন্ট এড়িয়ে চলুন। প্রতারণামূলক বা ভুল তথ্য প্রচারকারী কন্টেন্ট আপলোড করলে ইউটিউব আপনার চ্যানেলকে ব্লক করতে পারে।
অনুপযুক্ত শব্দ ব্যবহারের কারণে অর্থ আয়ের সুযোগ বন্ধ হতে পারে। অশালীন ও অশ্লীল শব্দ ব্যবহারে সতর্ক থাকতে হবে।
কনটেন্টে সহিংসতা থাকলে অর্থ আয়ের সুযোগ বন্ধ হতে পারে। তাই রক্তপাত, সহিংসতা ইত্যাদি ভিডিওতে প্রদর্শন করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
কনটেন্টে মাদক ও তামাক–সম্পর্কিত বিষয়বস্তু থাকলে অর্থ আয়ের সুযোগ বন্ধ হতে পারে। এ বিষয়বস্তুগুলো সমাজের জন্য ক্ষতিকর হওয়ায় ইউটিউবে এ ধরনের কনটেন্টের কারণে মনিটাইজেশন বন্ধের শঙ্কা রয়েছে।
অন্যের মতো দেখতে চ্যানেল তৈরি করবেন না। অন্যের চ্যানেলের সাথে মিলে যায় এমন চ্যানেল তৈরি করলেও ইউটিউব সেটি বন্ধ করে দিতে পারে।
কৃত্রিমভাবে ভিডিওর ভিউ বাড়ালে অর্থ আয়ের সুযোগ বন্ধ হতে পারে। পরিচিত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে অন্য ডিভাইস থেকে নিয়মিত নিজেদের তৈরি ভিডিওতে ক্লিক করে ভিডিও দেখার সময় বাড়ান অনেকেই। কিন্তু একই ডিভাইস থেকে একই চ্যানেলে বারবার ভিডিও দেখা হলে চ্যানেলে মনিটাইজেশন–সুবিধা চালু করা হয় না।
ইউটিউব আপনার আয়ের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হলে এই নিয়মগুলো মেনে চলুন এবং সতর্ক থাকুন। নিজের চ্যানেল সুরক্ষিত রাখার জন্য নিয়মিত ইউটিউবের আপডেটেড পলিসি চেক করুন।
তথ্যসূত্র: সাপোর্ট ডট গুগল ডটকম, ইউটিউব ডটকম
বর্তমানে বিনোদনের পাশাপাশি টাকা আয়ের অন্যতম এক মাধ্যম ইউটিউব। বিশ্বের লাখ লাখ মানুষ এই প্ল্যাটফর্মে কনটেন্ট তৈরি করে মাসে হাজার হাজার ডলার আয় করছেন। তবে ইউটিউবে কাজ করার জন্য কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। যা অমান্য করলে চ্যানেল বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এতে আপনার অর্থ আয়ের সুযোগও বন্ধ হয়ে যাবে।
চলুন দেখে নেওয়া যাক, যেসব কারণে ইউটিউব চ্যানেল থেকে অর্থ আয়ের সুযোগ বন্ধ হতে পারে:
বারবার কপিরাইট লঙ্ঘন করে কন্টেন্ট আপলোড করলে কপিরাইট স্ট্রাইকের সম্মুখীন হতে পারেন। তিনটি কপিরাইট স্ট্রাইক হলেই আপনার চ্যানেল বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
কমিউনিটি গাইডলাইন ভাঙবেন না। ইউটিউবের কমিউনিটি গাইডলাইন ভাঙলে করা কন্টেন্ট যেমন- হেট স্পিচ, হ্যারাসমেন্ট বা বিপজ্জনক চ্যালেঞ্জ পোস্ট করলে স্ট্রাইক খেতে হবে। বারবার এমন স্ট্রাইক পেলে চ্যানেল বন্ধ হবে।
ইউটিউব চ্যানেলের মনিটাইজেশন নীতিমালায় থাকা বিধিনিষেধ ভঙ্গ করলে অর্থ আয়ের সুযোগ বন্ধ হতে পারে। সাধারণত স্প্যাম, নগ্নতা ও যৌন উদ্দীপক কনটেন্ট, শিশুদের নিরাপত্তা হুমকিতে ফেলে এমন কনটেন্ট, হয়রানি ও সাইবার বুলিংয়ের কারণে মনিটাইজেশন নীতিমালা ভঙ্গ হতে পারে।
ভুল তথ্য এবং স্প্যাম কন্টেন্ট এড়িয়ে চলুন। প্রতারণামূলক বা ভুল তথ্য প্রচারকারী কন্টেন্ট আপলোড করলে ইউটিউব আপনার চ্যানেলকে ব্লক করতে পারে।
অনুপযুক্ত শব্দ ব্যবহারের কারণে অর্থ আয়ের সুযোগ বন্ধ হতে পারে। অশালীন ও অশ্লীল শব্দ ব্যবহারে সতর্ক থাকতে হবে।
কনটেন্টে সহিংসতা থাকলে অর্থ আয়ের সুযোগ বন্ধ হতে পারে। তাই রক্তপাত, সহিংসতা ইত্যাদি ভিডিওতে প্রদর্শন করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
কনটেন্টে মাদক ও তামাক–সম্পর্কিত বিষয়বস্তু থাকলে অর্থ আয়ের সুযোগ বন্ধ হতে পারে। এ বিষয়বস্তুগুলো সমাজের জন্য ক্ষতিকর হওয়ায় ইউটিউবে এ ধরনের কনটেন্টের কারণে মনিটাইজেশন বন্ধের শঙ্কা রয়েছে।
অন্যের মতো দেখতে চ্যানেল তৈরি করবেন না। অন্যের চ্যানেলের সাথে মিলে যায় এমন চ্যানেল তৈরি করলেও ইউটিউব সেটি বন্ধ করে দিতে পারে।
কৃত্রিমভাবে ভিডিওর ভিউ বাড়ালে অর্থ আয়ের সুযোগ বন্ধ হতে পারে। পরিচিত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে অন্য ডিভাইস থেকে নিয়মিত নিজেদের তৈরি ভিডিওতে ক্লিক করে ভিডিও দেখার সময় বাড়ান অনেকেই। কিন্তু একই ডিভাইস থেকে একই চ্যানেলে বারবার ভিডিও দেখা হলে চ্যানেলে মনিটাইজেশন–সুবিধা চালু করা হয় না।
ইউটিউব আপনার আয়ের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হলে এই নিয়মগুলো মেনে চলুন এবং সতর্ক থাকুন। নিজের চ্যানেল সুরক্ষিত রাখার জন্য নিয়মিত ইউটিউবের আপডেটেড পলিসি চেক করুন।
তথ্যসূত্র: সাপোর্ট ডট গুগল ডটকম, ইউটিউব ডটকম
সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নে আরও ১২টি ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এ নিয়ে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নকারী সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়াল ২৪।
সৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
পেনশন কর্মসূচি বা স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হলে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন একজন চাঁদাদাতা। যদিও প্রবাসী বাংলাদেশি ও পোশাক খাতের কর্মীদের জন্য ৪০ বছর বয়স পার হলেই পেনশন দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।