বিডিজেন ডেস্ক
অনেকেই স্মার্টফোন ল্যাপটপ থেকে চার্জ করে নেন। ল্যাপটপ থেকে ফোন চার্জ করার সুবিধা অনেক। চার্জারের দরকার হয় না। ইউএসবি ক্যাবল থাকলেই হলো। অফিস হোক কিংবা ক্যাফে, সহজে চার্জ করাও যায়। ইলেকট্রিকে বোর্ডেরও দরকার পড়ে না। কিন্তু এতে লাভের বদলে ক্ষতিই হয় বেশি।
কেন ল্যাপটপ থেকে ফোন চার্জ করা ঠিক নয়?
ল্যাপটপের ইউএসবি পোর্টের ভোল্টেজ ফোনের জন্য উপযুক্ত নয়। এর ফলে চার্জ উঠতে দেরি হবে। সময় বেশি লাগবে। পাশাপাশি ওভারহিটিংয়ের ঝুঁকিও থাকে। চার্জিংয়ের সময় যদি ফোন বেশি গরম হয়ে যায় তাহলে শুধু ফোন নয়, ল্যাপটপেরও ক্ষতি হতে পারে। সঠিক ভোল্টেজ ব্যবহার করা জরুরি, তবেই ব্যাটারি দীর্ঘদিন চলবে, কার্যক্ষমতাও ঠিক থাকবে।
আর সবচেয়ে বড় কথা হলো, ল্যাপটপের ব্যাটারির আয়ু কমে যায়। যদি কেউ নিয়মিত ল্যাপটপ থেকে ফোন চার্জ করেন, তাহলে ল্যাপটপের ব্যাটারির উপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে। ধীরে ধীরে আয়ু কমতে থাকে।
এছাড়া ইউএসবি পোর্টেরও ক্ষতি হয়। বারবার খোলা ও লাগানোর ফলে পোর্টের পিন বেঁকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
ল্যাপটপ ফোন চার্জের জন্য তৈরি হয়নি। যদি কেউ সেটাই করতে থাকে তখন পারফরম্যান্সে প্রভাব পড়ে। ল্যাপটপ মাল্টিটাস্কার। এতে অনেক কাজ একসঙ্গে চলে। কিন্তু ফোন চার্জ করতে থাকলে সেই কাজে প্রভাব পড়ে।
দীর্ঘমেয়াদে ল্যাপটপ থেকে চার্জ করার কারণে বিদ্যুৎ খরচ বেশি হতে পারে। পাশাপাশি পাবলিক কম্পিউটার বা অজানা চার্জিং পোর্টে ফোন চার্জ করতেও বারণ করেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ এতে ডাটা চুরির আশঙ্কা থাকে।
সবসময় ফোনের আসল ওয়াল চার্জার ব্যবহার করা উচিত। এতে ব্যাটারিও ভালো থাকবে। জরুরি প্রয়োজনে ল্যাপটপ থেকে ফোন চার্জ করাই যায়। কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে, এটা যেন অভ্যাসে পরিণত না হয়। আর পাবলিক চার্জিং পোর্ট এড়িয়ে চলতে হবে। সুরক্ষা সবার আগে।
তথ্যসূত্র: রিপেয়ার মেটা
অনেকেই স্মার্টফোন ল্যাপটপ থেকে চার্জ করে নেন। ল্যাপটপ থেকে ফোন চার্জ করার সুবিধা অনেক। চার্জারের দরকার হয় না। ইউএসবি ক্যাবল থাকলেই হলো। অফিস হোক কিংবা ক্যাফে, সহজে চার্জ করাও যায়। ইলেকট্রিকে বোর্ডেরও দরকার পড়ে না। কিন্তু এতে লাভের বদলে ক্ষতিই হয় বেশি।
কেন ল্যাপটপ থেকে ফোন চার্জ করা ঠিক নয়?
ল্যাপটপের ইউএসবি পোর্টের ভোল্টেজ ফোনের জন্য উপযুক্ত নয়। এর ফলে চার্জ উঠতে দেরি হবে। সময় বেশি লাগবে। পাশাপাশি ওভারহিটিংয়ের ঝুঁকিও থাকে। চার্জিংয়ের সময় যদি ফোন বেশি গরম হয়ে যায় তাহলে শুধু ফোন নয়, ল্যাপটপেরও ক্ষতি হতে পারে। সঠিক ভোল্টেজ ব্যবহার করা জরুরি, তবেই ব্যাটারি দীর্ঘদিন চলবে, কার্যক্ষমতাও ঠিক থাকবে।
আর সবচেয়ে বড় কথা হলো, ল্যাপটপের ব্যাটারির আয়ু কমে যায়। যদি কেউ নিয়মিত ল্যাপটপ থেকে ফোন চার্জ করেন, তাহলে ল্যাপটপের ব্যাটারির উপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে। ধীরে ধীরে আয়ু কমতে থাকে।
এছাড়া ইউএসবি পোর্টেরও ক্ষতি হয়। বারবার খোলা ও লাগানোর ফলে পোর্টের পিন বেঁকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
ল্যাপটপ ফোন চার্জের জন্য তৈরি হয়নি। যদি কেউ সেটাই করতে থাকে তখন পারফরম্যান্সে প্রভাব পড়ে। ল্যাপটপ মাল্টিটাস্কার। এতে অনেক কাজ একসঙ্গে চলে। কিন্তু ফোন চার্জ করতে থাকলে সেই কাজে প্রভাব পড়ে।
দীর্ঘমেয়াদে ল্যাপটপ থেকে চার্জ করার কারণে বিদ্যুৎ খরচ বেশি হতে পারে। পাশাপাশি পাবলিক কম্পিউটার বা অজানা চার্জিং পোর্টে ফোন চার্জ করতেও বারণ করেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ এতে ডাটা চুরির আশঙ্কা থাকে।
সবসময় ফোনের আসল ওয়াল চার্জার ব্যবহার করা উচিত। এতে ব্যাটারিও ভালো থাকবে। জরুরি প্রয়োজনে ল্যাপটপ থেকে ফোন চার্জ করাই যায়। কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে, এটা যেন অভ্যাসে পরিণত না হয়। আর পাবলিক চার্জিং পোর্ট এড়িয়ে চলতে হবে। সুরক্ষা সবার আগে।
তথ্যসূত্র: রিপেয়ার মেটা
কিডনির সমস্যা বর্তমানে দেশের অন্যতম বড় রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শরীরের দুটি কিডনির ৭০-৮০ ভাগ নষ্ট হওয়ার আগে কোনো ধরনের গুরুতর লক্ষণই দেখা দেয় না। কিডনি সংক্রান্ত সমস্যার উপসর্গগুলো এতই মৃদু হয় যে, কিছু ক্ষেত্রে বুঝে ওঠাও সম্ভব হয় না। তবে কিডনি যে সুস্থ নেই, তার কিছু ইঙ্গিত পাওয়া যায়। সেই লক্ষণগুলো কী, তা
গরম এলেই হু হু করে বাড়তে থাকে বিদ্যুৎ বিল। এ অবস্থায় বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা জরুরি। তবে জানেন কি, সহজ কিছু কৌশল অবলম্বন করলেই গরমে বিদ্যুৎ বিল কমানো সম্ভব। চলুন জেনে নিই, আসছে গ্রীষ্মে কীভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখবেন বিদ্যুৎ বিল।
পর্যাপ্ত ঘুম হওয়ার পরও অনেকেরই সকাল থেকে রাত অবধি হাই উঠতেই থাকে। তবে ঘন ঘন এই হাই তোলাও কিন্তু হৃদ্রোগের পূর্বলক্ষণ হতে পারে। আমেরিকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেল্থ থেকে প্রকাশিত গবেষণাপত্রে এমনটাই দাবি করা হয়েছে।
কিডনির সমস্যা বর্তমানে দেশের অন্যতম বড় রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শরীরের দুটি কিডনির ৭০-৮০ ভাগ নষ্ট হওয়ার আগে কোনো ধরনের গুরুতর লক্ষণই দেখা দেয় না। কিডনি সংক্রান্ত সমস্যার উপসর্গগুলো এতই মৃদু হয় যে, কিছু ক্ষেত্রে বুঝে ওঠাও সম্ভব হয় না। তবে কিডনি যে সুস্থ নেই, তার কিছু ইঙ্গিত পাওয়া যায়। সেই লক্ষণগুলো কী, তা
৬ দিন আগে