বিডিজেন ডেস্ক
বিশ্বব্যাপী সন্তানহীন দম্পতির সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। সমীক্ষায় দেখা গেছে, নারীদের তুলনায় দেড় শতাংশ বেশি বন্ধ্যাত্বের সমস্যা দেখা যাচ্ছে পুরুষদের মধ্যে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, অতিরিক্ত ওজন ও ভুঁড়ি পুরুষের শুক্রাণুর কাউন্ট কমিয়ে দেয়। একইসঙ্গে ধূমপান, মদ্যপানসহ মাদকাসক্তির কারণে সন্তান উৎপাদনে সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। পাশাপাশি বেশ কিছু খাবার পুরুষের বন্ধ্যাত্বের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন কোন খাবারে পুরুষের বন্ধ্যাত্বের ঝুঁকি বাড়ে -
বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রসেসড মিট বা প্রক্রিয়াজাত মাংস শুক্রাণুর পরিমাণ কমানোর অন্যতম প্রধান কারণ। বেকন, সালামি, হটডগ, বার্গারসহ বিভিন্ন খাবারে এ ধরনের প্রসেসড মিট ব্যবহার করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ডের একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে, যেসব পুরুষ সপ্তাহে ৩ বার বা তার বেশি প্রক্রিয়াজাত মাংস খায় তাদের তুলনায় যারা সপ্তাহে খুব কম পরিমাণে প্রক্রিয়াজাত মাংস খায় তাদের সন্তান জন্ম দেওয়ার ক্ষমতা ২৮ গুণ বেশি।
বর্তমানে গবাদি পশুদের স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ দেওয়া হয়, যার প্রভাব পরে দুধেও। সম্প্রতি ১৮-২২ বছর বয়সীদের ওপর করা এক সমীক্ষা বলছে, এ ধরনের দুধ ও দুগ্ধজাত খাদ্য খেলে শুক্রাণুর ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।
ট্রান্স ফ্যাট বা আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট হৃদযন্ত্রের সমস্যার মূল কারণ হতে পারে। বর্তমান গবেষণা বলছে, এ ধরনের খাবার শুক্রাণুর সমস্যার জন্যও দায়ী হয়। ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, চিপস, বার্গার, পিজ্জা, বেকারি আইটেম, চকলেট, আইসক্রিম, রেডি টু ইট খাবারে ট্রান্স ফ্যাট বেশি পরিমাণে থাকে।
গবেষণায় দেখা গেছে, যারা সয়াজাতীয় খাবার বেশি খায় তাদের শুক্রাণুর পরিমাণ কমে যায়। সয়া জাতীয় খাবার গুলো হলো সয়া মিল্ক, প্রোটিন বার, টোফু, ভেজি বার্গার ইত্যাদি। যাদের ওজন বেশি তারা সয়া জাতীয় খাবারে বেশি প্রভাবিত হয়। সয়াবিন আইসোফ্লাভোনে সমৃদ্ধ, যা শরীরে টক্সিন উৎপাদন করে। হার্ভার্ডের একটি গবেষণায় শুক্রাণুর সংখ্যা কম হওয়ার সঙ্গে আইসোফ্লাভোনের সম্পর্ক দেখানো হয়েছে। সয়া একটি স্বাস্থ্যকর খাবার হতে পারে, তবে আপনি যদি ফার্টিলিটির সমস্যায় ভুগে থাকেন তবে এটি তালিকা থেকে দূরে রাখুন।
তথ্যসূত্র: ফার্টিলিটি ইনস্টিটিউট স্যান দিয়েগো
বিশ্বব্যাপী সন্তানহীন দম্পতির সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। সমীক্ষায় দেখা গেছে, নারীদের তুলনায় দেড় শতাংশ বেশি বন্ধ্যাত্বের সমস্যা দেখা যাচ্ছে পুরুষদের মধ্যে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, অতিরিক্ত ওজন ও ভুঁড়ি পুরুষের শুক্রাণুর কাউন্ট কমিয়ে দেয়। একইসঙ্গে ধূমপান, মদ্যপানসহ মাদকাসক্তির কারণে সন্তান উৎপাদনে সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। পাশাপাশি বেশ কিছু খাবার পুরুষের বন্ধ্যাত্বের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন কোন খাবারে পুরুষের বন্ধ্যাত্বের ঝুঁকি বাড়ে -
বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রসেসড মিট বা প্রক্রিয়াজাত মাংস শুক্রাণুর পরিমাণ কমানোর অন্যতম প্রধান কারণ। বেকন, সালামি, হটডগ, বার্গারসহ বিভিন্ন খাবারে এ ধরনের প্রসেসড মিট ব্যবহার করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ডের একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে, যেসব পুরুষ সপ্তাহে ৩ বার বা তার বেশি প্রক্রিয়াজাত মাংস খায় তাদের তুলনায় যারা সপ্তাহে খুব কম পরিমাণে প্রক্রিয়াজাত মাংস খায় তাদের সন্তান জন্ম দেওয়ার ক্ষমতা ২৮ গুণ বেশি।
বর্তমানে গবাদি পশুদের স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ দেওয়া হয়, যার প্রভাব পরে দুধেও। সম্প্রতি ১৮-২২ বছর বয়সীদের ওপর করা এক সমীক্ষা বলছে, এ ধরনের দুধ ও দুগ্ধজাত খাদ্য খেলে শুক্রাণুর ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।
ট্রান্স ফ্যাট বা আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট হৃদযন্ত্রের সমস্যার মূল কারণ হতে পারে। বর্তমান গবেষণা বলছে, এ ধরনের খাবার শুক্রাণুর সমস্যার জন্যও দায়ী হয়। ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, চিপস, বার্গার, পিজ্জা, বেকারি আইটেম, চকলেট, আইসক্রিম, রেডি টু ইট খাবারে ট্রান্স ফ্যাট বেশি পরিমাণে থাকে।
গবেষণায় দেখা গেছে, যারা সয়াজাতীয় খাবার বেশি খায় তাদের শুক্রাণুর পরিমাণ কমে যায়। সয়া জাতীয় খাবার গুলো হলো সয়া মিল্ক, প্রোটিন বার, টোফু, ভেজি বার্গার ইত্যাদি। যাদের ওজন বেশি তারা সয়া জাতীয় খাবারে বেশি প্রভাবিত হয়। সয়াবিন আইসোফ্লাভোনে সমৃদ্ধ, যা শরীরে টক্সিন উৎপাদন করে। হার্ভার্ডের একটি গবেষণায় শুক্রাণুর সংখ্যা কম হওয়ার সঙ্গে আইসোফ্লাভোনের সম্পর্ক দেখানো হয়েছে। সয়া একটি স্বাস্থ্যকর খাবার হতে পারে, তবে আপনি যদি ফার্টিলিটির সমস্যায় ভুগে থাকেন তবে এটি তালিকা থেকে দূরে রাখুন।
তথ্যসূত্র: ফার্টিলিটি ইনস্টিটিউট স্যান দিয়েগো
সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নে আরও ১২টি ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এ নিয়ে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নকারী সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়াল ২৪।
সৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
পেনশন কর্মসূচি বা স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হলে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন একজন চাঁদাদাতা। যদিও প্রবাসী বাংলাদেশি ও পোশাক খাতের কর্মীদের জন্য ৪০ বছর বয়স পার হলেই পেনশন দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।