বিডিজেন ডেস্ক
আধুনিক কমোডে প্রায় সব ফ্লাশে দুটো বোতাম থাকে। একটি ছোট, অন্যটি বড়।
কখনো কি মনে প্রশ্ন জেগেছে, কেন এই ফ্লাশে দুটো বাটন থাকে? এগুলোর কাজই বা কী? অনেকে না জেনে দুটো বাটনই ক্লিক করেন। চলুন আজ আসল কারণ জেনে নিই-
ফ্লাশের বাটন টিপলে এর থেকে পানি বের হয় এবং বর্জ্য পরিষ্কার হয়। একটি কমোডের ট্যাংকে ৬–৯ লিটার পানি থাকে। বড় বোতাম টিপলে পুরো ট্যাংক খালি হয়ে যায়। আর ছোট বোতাম টিপলে বের হয় তিন থেকে চার লিটার পানি।
কিছু ফ্লাশ ট্যাঙ্ক আকারে ছোট বা বড় হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে পানি নিষ্কাশনের ক্ষমতাও এর আকারের ওপর নির্ভর করে।
ফ্লাশের কোন বাটনের কাজ কী?
তরল বর্জ্যের জন্য কেবল কমোডের ছোট বোতাম টিপতে হবে এবং কঠিন বর্জ্যের জন্য কেবল বড় বোতাম টিপতে হবে। দুটো বোতাম একসঙ্গে টিপার কোনো প্রয়োজন নেই।
কমোডে আলাদা দুটি বাটন মূলত ব্যবহার করা হয় পানি সাশ্রয়ের জন্য। যত দিন যাচ্ছে, দুনিয়াজুড়ে সুপেয় পানির পাশাপাশি ব্যবহার্য পানির পরিমাণও কমে আসছে । তাই পানির অপচয় রোধ করাই সর্বোত্তম পন্থা।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
আধুনিক কমোডে প্রায় সব ফ্লাশে দুটো বোতাম থাকে। একটি ছোট, অন্যটি বড়।
কখনো কি মনে প্রশ্ন জেগেছে, কেন এই ফ্লাশে দুটো বাটন থাকে? এগুলোর কাজই বা কী? অনেকে না জেনে দুটো বাটনই ক্লিক করেন। চলুন আজ আসল কারণ জেনে নিই-
ফ্লাশের বাটন টিপলে এর থেকে পানি বের হয় এবং বর্জ্য পরিষ্কার হয়। একটি কমোডের ট্যাংকে ৬–৯ লিটার পানি থাকে। বড় বোতাম টিপলে পুরো ট্যাংক খালি হয়ে যায়। আর ছোট বোতাম টিপলে বের হয় তিন থেকে চার লিটার পানি।
কিছু ফ্লাশ ট্যাঙ্ক আকারে ছোট বা বড় হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে পানি নিষ্কাশনের ক্ষমতাও এর আকারের ওপর নির্ভর করে।
ফ্লাশের কোন বাটনের কাজ কী?
তরল বর্জ্যের জন্য কেবল কমোডের ছোট বোতাম টিপতে হবে এবং কঠিন বর্জ্যের জন্য কেবল বড় বোতাম টিপতে হবে। দুটো বোতাম একসঙ্গে টিপার কোনো প্রয়োজন নেই।
কমোডে আলাদা দুটি বাটন মূলত ব্যবহার করা হয় পানি সাশ্রয়ের জন্য। যত দিন যাচ্ছে, দুনিয়াজুড়ে সুপেয় পানির পাশাপাশি ব্যবহার্য পানির পরিমাণও কমে আসছে । তাই পানির অপচয় রোধ করাই সর্বোত্তম পন্থা।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
কিডনির সমস্যা বর্তমানে দেশের অন্যতম বড় রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শরীরের দুটি কিডনির ৭০-৮০ ভাগ নষ্ট হওয়ার আগে কোনো ধরনের গুরুতর লক্ষণই দেখা দেয় না। কিডনি সংক্রান্ত সমস্যার উপসর্গগুলো এতই মৃদু হয় যে, কিছু ক্ষেত্রে বুঝে ওঠাও সম্ভব হয় না। তবে কিডনি যে সুস্থ নেই, তার কিছু ইঙ্গিত পাওয়া যায়। সেই লক্ষণগুলো কী, তা
গরম এলেই হু হু করে বাড়তে থাকে বিদ্যুৎ বিল। এ অবস্থায় বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা জরুরি। তবে জানেন কি, সহজ কিছু কৌশল অবলম্বন করলেই গরমে বিদ্যুৎ বিল কমানো সম্ভব। চলুন জেনে নিই, আসছে গ্রীষ্মে কীভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখবেন বিদ্যুৎ বিল।
পর্যাপ্ত ঘুম হওয়ার পরও অনেকেরই সকাল থেকে রাত অবধি হাই উঠতেই থাকে। তবে ঘন ঘন এই হাই তোলাও কিন্তু হৃদ্রোগের পূর্বলক্ষণ হতে পারে। আমেরিকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেল্থ থেকে প্রকাশিত গবেষণাপত্রে এমনটাই দাবি করা হয়েছে।
কিডনির সমস্যা বর্তমানে দেশের অন্যতম বড় রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শরীরের দুটি কিডনির ৭০-৮০ ভাগ নষ্ট হওয়ার আগে কোনো ধরনের গুরুতর লক্ষণই দেখা দেয় না। কিডনি সংক্রান্ত সমস্যার উপসর্গগুলো এতই মৃদু হয় যে, কিছু ক্ষেত্রে বুঝে ওঠাও সম্ভব হয় না। তবে কিডনি যে সুস্থ নেই, তার কিছু ইঙ্গিত পাওয়া যায়। সেই লক্ষণগুলো কী, তা
৬ দিন আগে