বিডিজেন ডেস্ক
গরম এলেই হু হু করে বাড়তে থাকে বিদ্যুৎ বিল। এ অবস্থায় বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা জরুরি। তবে জানেন কি, সহজ কিছু কৌশল অবলম্বন করলেই গরমে বিদ্যুৎ বিল কমানো সম্ভব। চলুন জেনে নিই, আসছে গ্রীষ্মে কীভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখবেন বিদ্যুৎ বিল।
আপনার প্রতিটি ঘরেই অ্যানার্জি সেভিং বাতি লাগান। এর চেয়ে বেশি বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী হবে যদি ঘরে এলইডি লাইট লাগাতে পারেন। এই বাতিগুলো লোডশেডিংয়েও আপনার ঘর আলো করে রাখতে পারে। এই বাতির ব্যবহারে তাই আলাদা করে চার্জার বাতি, টর্চ লাইট চার্জ দেওয়ার প্রয়োজন পড়বে না। ফলে বিদ্যুৎ অনেকটাই সাশ্রয় করতে পারবেন।
বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এমন ফ্যানগুলোকে ঘরে ব্যবহারের জন্য প্রাধান্য দিতে পারেন। এছাড়া একটানা ফ্যান চালিয়ে রাখলে ঘর স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি গরম হয়ে যায়। তাই টানা ৩ ঘণ্টা চালু থাকার পর ১ ঘণ্টা বিরতি দিয়ে ফ্যান ব্যবহার করুন। ফ্যান বন্ধ অবস্থায় সেই ঘরে না থেকে অন্য ঘরে থাকুন। ঘরে জানালা থাকলে তা খুলে দিন।
আবহাওয়া ঠান্ডা থাকলে বা বৃষ্টির দিনগুলোতে ফ্যান বন্ধ রাখতে পারেন। খালি ঘরে ফ্যান বা লাইট বন্ধ করেও আপনি বিদ্যুৎ বিল কমাতে পারেন।
গরমে এসি ব্যবহারের পরিবর্তে এয়ার কুলার মেশিনকে প্রাধান্য দিলে আপনার বিদ্যুৎ বিল অনেকটাই কমে যাবে। আর আইপিএস ব্যবহারের পরিবর্তে এলইডি লাইট আর চার্জার ফ্যানের ব্যবহারেও আপনার আরামে কোনো ঘাটতি না রেখেই আপনি বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে পারবেন।
ঘরে একাধিক ইলেকট্রনিক্স প্রোডাক্ট এক সঙ্গে চললে ঘর অনেকটাই গরম হয়ে যায়। তাই ঘরে কখনও একসঙ্গে এত প্রোডাক্ট চালু রাখবেন না। এছাড়া মাইক্রোওয়েভ আর ওয়াশিং মেশিন খুব প্রয়োজন না হলে এর ব্যবহার বন্ধ রাখতে পারেন। ইলেকট্রনিক ব্লেন্ডারের পরিবর্তে প্রাধান্য দিতে পারেন হাতে ব্যবহৃত ব্লেন্ডার আর জুসার মেশিনগুলোকেও।
তথ্যসূত্র: এবিপি লাইভ
গরম এলেই হু হু করে বাড়তে থাকে বিদ্যুৎ বিল। এ অবস্থায় বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা জরুরি। তবে জানেন কি, সহজ কিছু কৌশল অবলম্বন করলেই গরমে বিদ্যুৎ বিল কমানো সম্ভব। চলুন জেনে নিই, আসছে গ্রীষ্মে কীভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখবেন বিদ্যুৎ বিল।
আপনার প্রতিটি ঘরেই অ্যানার্জি সেভিং বাতি লাগান। এর চেয়ে বেশি বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী হবে যদি ঘরে এলইডি লাইট লাগাতে পারেন। এই বাতিগুলো লোডশেডিংয়েও আপনার ঘর আলো করে রাখতে পারে। এই বাতির ব্যবহারে তাই আলাদা করে চার্জার বাতি, টর্চ লাইট চার্জ দেওয়ার প্রয়োজন পড়বে না। ফলে বিদ্যুৎ অনেকটাই সাশ্রয় করতে পারবেন।
বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এমন ফ্যানগুলোকে ঘরে ব্যবহারের জন্য প্রাধান্য দিতে পারেন। এছাড়া একটানা ফ্যান চালিয়ে রাখলে ঘর স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি গরম হয়ে যায়। তাই টানা ৩ ঘণ্টা চালু থাকার পর ১ ঘণ্টা বিরতি দিয়ে ফ্যান ব্যবহার করুন। ফ্যান বন্ধ অবস্থায় সেই ঘরে না থেকে অন্য ঘরে থাকুন। ঘরে জানালা থাকলে তা খুলে দিন।
আবহাওয়া ঠান্ডা থাকলে বা বৃষ্টির দিনগুলোতে ফ্যান বন্ধ রাখতে পারেন। খালি ঘরে ফ্যান বা লাইট বন্ধ করেও আপনি বিদ্যুৎ বিল কমাতে পারেন।
গরমে এসি ব্যবহারের পরিবর্তে এয়ার কুলার মেশিনকে প্রাধান্য দিলে আপনার বিদ্যুৎ বিল অনেকটাই কমে যাবে। আর আইপিএস ব্যবহারের পরিবর্তে এলইডি লাইট আর চার্জার ফ্যানের ব্যবহারেও আপনার আরামে কোনো ঘাটতি না রেখেই আপনি বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে পারবেন।
ঘরে একাধিক ইলেকট্রনিক্স প্রোডাক্ট এক সঙ্গে চললে ঘর অনেকটাই গরম হয়ে যায়। তাই ঘরে কখনও একসঙ্গে এত প্রোডাক্ট চালু রাখবেন না। এছাড়া মাইক্রোওয়েভ আর ওয়াশিং মেশিন খুব প্রয়োজন না হলে এর ব্যবহার বন্ধ রাখতে পারেন। ইলেকট্রনিক ব্লেন্ডারের পরিবর্তে প্রাধান্য দিতে পারেন হাতে ব্যবহৃত ব্লেন্ডার আর জুসার মেশিনগুলোকেও।
তথ্যসূত্র: এবিপি লাইভ
প্রবাসী বাংলাদেশিরা বিদেশে রক্ত-ঘাম ঝরানো আয়ের একটি অংশ যদি নিরাপদে, করমুক্তভাবে ও বাড়তি সুবিধাসহ বিনিয়োগ করতে চান—তাহলে ওয়েজ আর্নার্স ডেভেলপমেন্ট বন্ড হতে পারে আপনার সেরা পছন্দ। শুধু মুনাফা নয়, দীর্ঘমেয়াদি নিরাপত্তা আর পারিবারিক সুরক্ষার নিশ্চয়তাও মিলবে একসঙ্গে।
চট্টগ্রামে সরকারিভাবে বাংলাদেশ-কোরিয়া কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে (বিকেটিটিসি) সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর-২০২৫ সেশনে কোরিয়ান ভাষা প্রশিক্ষণ কোরিয়ান ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তিপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
জিম বা ব্যায়ামাগারে যাওয়ার সময় পাচ্ছেন না? চিন্তার কিছু নেই, প্রতিদিনের রুটিনে অন্তত ১৫ মিনিট দ্রুত হাঁটা যোগ করলেই সুস্থ থাকা সম্ভব। নতুন গবেষণায় এমনটাই জানা গেছে।
জন্মসূত্রে আমরা বাংলাদেশের নাগরিক। তবে বিশ্বায়নের যুগে সম্ভাবনার দ্বার খুলতে অনেকেই চান নিজ দেশের পাশাপাশি অন্য দেশের নাগরিকত্ব থাকুক। এ ক্ষেত্রে অনেকেই ভিনদেশি মানুষকে বিয়ে করে নাগরিকত্ব নেন। একসময় চিঠিই ছিল যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম।