বিডিজেন ডেস্ক
শীতকালে ছোট-বড় সবাই কমবেশি সর্দি-কাশির সমস্যায় ভোগেন। এ সময় সাইনোসাইটিস কিংবা অ্যালার্জির সমস্যাও বেড়ে যায়। এর ফলে সর্দিতে নাক বন্ধভাব হয়। যা খুবই বিরক্তিকর ও যন্ত্রণাদায়ক।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শীতকালীন অ্যালার্জি থেকে নাক দিয়ে পানি পড়া, গলায় খুসখুসে ভাব, চোখে লাল ভাব, কাশি এগুলো খুব সাধারণ বিষয়। একই সঙ্গে নাক বন্ধ হওয়াটাও স্বাভাবিক।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ওভার দ্যা কাউন্টার ওষুধ যেমন অ্যান্টিহিস্টামিন কিংবা নাকের জন্য ব্যবহৃত নানা ধরনের স্টেরয়েড আপনার কাজে আসতে পারে। বারবার ঠান্ডা পানি দিয়ে নাক ধুলেও সমস্যা কমতে পারে। এতে শ্বাস নেওয়ার অসুবিধা দূর হয়। প্রতিদিনের ন্যাসাল ড্রপের সঙ্গে অ্যালার্জিক রেনাইটিসও কার্যকর প্রমাণিত হতে পারে।
সর্দি হলে নাকে শ্লেষ্মা, ধুলো, বালি, ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক জমতে পারে। শীতে সারা শরীরের সঙ্গে নাসারন্ধ্র ও তার সংলগ্ন পর্দা সবকিছুই শুকিয়ে থাকে, তাই জীবাণুর বাসা বাঁধার জন্য এটি আদর্শ স্থান। এজন্য বারবার নাক ধোয়ার অভ্যাস করতে হবে। ভালো করে সাইনাসনালি পরিষ্কার করুন। ন্যাসাল ড্রপ ব্যবহারে সাইনাসনালি আর্দ্র থাকে। প্রয়োজনে অ্যাসেনসিয়াল অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া বেশ কিছু শ্বাসযন্ত্রের উপযোগী ব্যায়াম করলেও উপকার মিলবে।
অনেকেই নাক বন্ধের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে দিনের পর দিন ওষুধ খাচ্ছেন। তারপরও সমস্যা থেকে মুক্তি পাচ্ছেন না। নাক বন্ধ সমস্যা কমাতে প্রাকৃতিক কিছু উপাদানও গ্রহণ করতে পারেন। যেমন-
১. রসুনের অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল ও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান বন্ধ নাকের সমস্যা দূর করে। সেই সঙ্গে ফ্লু প্রতিরোধেও কাজ করে।
ভালো ফল পেতে ২-৩টি রসুন থেঁতলে এক কাপ পানিতে ১০ মিনিট জ্বাল দিন। এরপর পানি ছেঁকে হালকা গরম অবস্থায় মিশ্রণটি পান করুন। দিনে দু’বার রসুনপানি পানে দ্রুতই নাক বন্ধভাব ভালো হয়ে যাবে।
২. আদা কুঁচি করে কেটে অল্প লবণে মেখে চিবিয়ে আদার রস গ্রহণ করুন। এভাবে সরাসরি আদার রস পান করলে দ্রুতই নাক বন্ধ সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
৩. সংক্রমণ ও নাক বন্ধের সমস্যায় লেবু খেতে পারেন। এ জন্য অর্ধেকটি লেবুর রস, এক গ্লাস পানি ও এক চা চামচ মধু মিশিয়ে একটি শিম্রণ তৈরি করুন। প্রথমে পানি গরম করে এতে মধু মিশিয়ে নিতে হবে। পরে এতে লেবুর রস মিশিয়ে পান করতে হবে। রোজ দুবার লেবু-মধুর মিশ্রণ খেলে এ সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
৪. তেজপাতায় থাকা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান ঠান্ডাজনিত সমস্যা কমায়। বিশেষ করে বন্ধ নাকের সমস্যাটি কমিয়ে স্বাদ ফিরিয়ে আনতে তেজপাতা খুব ভালো কাজ করবে। এ জন্য দেড় গ্লাস পানিতে ৫-৬টি তেজপাতা পনেরো মিনিট জ্বাল দিন। জ্বাল দেয়া শেষ হলে পানিটা ছেঁকে পান করতে পারেন।
৫. নাক বন্ধ সমস্যা দূর করার আরেকটি ভালো উপায় হলো মেনথল। গরম পানির মধ্যে কয়েক ফোঁটা মেনথল ফেলে একটি তোয়ালে দিয়ে ঢাকুন। এরপর গরম পানির ভাপ নিন। এতে নাক বন্ধ হওয়ার সমস্যা অনেকটা কমে যাবে।
তথ্যসূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
শীতকালে ছোট-বড় সবাই কমবেশি সর্দি-কাশির সমস্যায় ভোগেন। এ সময় সাইনোসাইটিস কিংবা অ্যালার্জির সমস্যাও বেড়ে যায়। এর ফলে সর্দিতে নাক বন্ধভাব হয়। যা খুবই বিরক্তিকর ও যন্ত্রণাদায়ক।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শীতকালীন অ্যালার্জি থেকে নাক দিয়ে পানি পড়া, গলায় খুসখুসে ভাব, চোখে লাল ভাব, কাশি এগুলো খুব সাধারণ বিষয়। একই সঙ্গে নাক বন্ধ হওয়াটাও স্বাভাবিক।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ওভার দ্যা কাউন্টার ওষুধ যেমন অ্যান্টিহিস্টামিন কিংবা নাকের জন্য ব্যবহৃত নানা ধরনের স্টেরয়েড আপনার কাজে আসতে পারে। বারবার ঠান্ডা পানি দিয়ে নাক ধুলেও সমস্যা কমতে পারে। এতে শ্বাস নেওয়ার অসুবিধা দূর হয়। প্রতিদিনের ন্যাসাল ড্রপের সঙ্গে অ্যালার্জিক রেনাইটিসও কার্যকর প্রমাণিত হতে পারে।
সর্দি হলে নাকে শ্লেষ্মা, ধুলো, বালি, ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক জমতে পারে। শীতে সারা শরীরের সঙ্গে নাসারন্ধ্র ও তার সংলগ্ন পর্দা সবকিছুই শুকিয়ে থাকে, তাই জীবাণুর বাসা বাঁধার জন্য এটি আদর্শ স্থান। এজন্য বারবার নাক ধোয়ার অভ্যাস করতে হবে। ভালো করে সাইনাসনালি পরিষ্কার করুন। ন্যাসাল ড্রপ ব্যবহারে সাইনাসনালি আর্দ্র থাকে। প্রয়োজনে অ্যাসেনসিয়াল অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া বেশ কিছু শ্বাসযন্ত্রের উপযোগী ব্যায়াম করলেও উপকার মিলবে।
অনেকেই নাক বন্ধের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে দিনের পর দিন ওষুধ খাচ্ছেন। তারপরও সমস্যা থেকে মুক্তি পাচ্ছেন না। নাক বন্ধ সমস্যা কমাতে প্রাকৃতিক কিছু উপাদানও গ্রহণ করতে পারেন। যেমন-
১. রসুনের অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল ও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান বন্ধ নাকের সমস্যা দূর করে। সেই সঙ্গে ফ্লু প্রতিরোধেও কাজ করে।
ভালো ফল পেতে ২-৩টি রসুন থেঁতলে এক কাপ পানিতে ১০ মিনিট জ্বাল দিন। এরপর পানি ছেঁকে হালকা গরম অবস্থায় মিশ্রণটি পান করুন। দিনে দু’বার রসুনপানি পানে দ্রুতই নাক বন্ধভাব ভালো হয়ে যাবে।
২. আদা কুঁচি করে কেটে অল্প লবণে মেখে চিবিয়ে আদার রস গ্রহণ করুন। এভাবে সরাসরি আদার রস পান করলে দ্রুতই নাক বন্ধ সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
৩. সংক্রমণ ও নাক বন্ধের সমস্যায় লেবু খেতে পারেন। এ জন্য অর্ধেকটি লেবুর রস, এক গ্লাস পানি ও এক চা চামচ মধু মিশিয়ে একটি শিম্রণ তৈরি করুন। প্রথমে পানি গরম করে এতে মধু মিশিয়ে নিতে হবে। পরে এতে লেবুর রস মিশিয়ে পান করতে হবে। রোজ দুবার লেবু-মধুর মিশ্রণ খেলে এ সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
৪. তেজপাতায় থাকা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান ঠান্ডাজনিত সমস্যা কমায়। বিশেষ করে বন্ধ নাকের সমস্যাটি কমিয়ে স্বাদ ফিরিয়ে আনতে তেজপাতা খুব ভালো কাজ করবে। এ জন্য দেড় গ্লাস পানিতে ৫-৬টি তেজপাতা পনেরো মিনিট জ্বাল দিন। জ্বাল দেয়া শেষ হলে পানিটা ছেঁকে পান করতে পারেন।
৫. নাক বন্ধ সমস্যা দূর করার আরেকটি ভালো উপায় হলো মেনথল। গরম পানির মধ্যে কয়েক ফোঁটা মেনথল ফেলে একটি তোয়ালে দিয়ে ঢাকুন। এরপর গরম পানির ভাপ নিন। এতে নাক বন্ধ হওয়ার সমস্যা অনেকটা কমে যাবে।
তথ্যসূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
জন্মসূত্রে আমরা বাংলাদেশের নাগরিক। তবে বিশ্বায়নের যুগে সম্ভাবনার দ্বার খুলতে অনেকেই চান নিজ দেশের পাশাপাশি অন্য দেশের নাগরিকত্ব থাকুক। এ ক্ষেত্রে অনেকেই ভিনদেশি মানুষকে বিয়ে করে নাগরিকত্ব নেন। একসময় চিঠিই ছিল যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম।
বিদেশ থেকে আসার সময় যাত্রীরা নিজের ছেলেমেয়ে, স্ত্রী, মা-বাবাসহ আত্মীয়স্বজনের জন্য নানা ধরনের উপহারসামগ্রী আনেন। আবার গৃহস্থালির প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রও নিয়ে আসেন তারা। এ জন্য সরকার ব্যাগেজ রুল সুবিধা দেয়।
গরমের দিনে কাজের চাপ এবং ব্যস্ততার কারণে শরীরে ক্লান্ত লাগাটাই স্বাভাবিক। গরমে নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য খাদ্যাভ্যাসের দিকে নজর দেওয়া জরুরি। খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন এমন কিছু খাবার যেসব খাবার যেমন শরীরের ক্লান্তি দূর করে তেমনি শক্তিও জোগায়। তাই আসুন জেনে নিই গরমে ক্লান্তি দূর করতে যেসব খাবার খাবেন—
থাইল্যান্ডে পর্যটন ভিসার আবেদনকারীদের জন্য আর্থিক প্রমাণ দাখিল করার বাধ্যবাধকতা আবার কার্যকর করা হয়েছে। চলতি মে মাস থেকেই তা কার্যকর হয়েছে।
গরমের দিনে কাজের চাপ এবং ব্যস্ততার কারণে শরীরে ক্লান্ত লাগাটাই স্বাভাবিক। গরমে নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য খাদ্যাভ্যাসের দিকে নজর দেওয়া জরুরি। খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন এমন কিছু খাবার যেসব খাবার যেমন শরীরের ক্লান্তি দূর করে তেমনি শক্তিও জোগায়। তাই আসুন জেনে নিই গরমে ক্লান্তি দূর করতে যেসব খাবার খাবেন—
০২ জুন ২০২৫