বিডিজেন ডেস্ক
বাজারে নতুন মডেলের বাইক আসলে সেটি কেনার জন্য উন্মুখ হয়ে থাকেন বাইকপ্রেমীরা। তবে বাইক কেনার সময় কিছু বিষয়ে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন। এসব বিষয় এড়িয়ে গেলে ঠকে যেতে পারেন যে কোনো সময়। চলুন জেনে নিই, নতুন বাইক কেনার সময় কী কী বিষয় খেয়াল করা উচিত।
বডি স্ক্র্যাচ: উজ্জ্বল রোদের নিচে বাইকের গোটা চেহারা যাচাই করুন। দেখে নিন কোথাও বডি স্ক্র্যাচ নেই তো। কারণ শোরুম থেকে কিনে নিয়ে আসার পর বাড়িতে আনলে দেখা যায় বাইকে রয়েছে একাধিক স্ক্র্যাচ। সাধারণত নতুন মোটরসাইকেলে স্ক্র্যাচ থাকার সম্ভাবনা কম, তবুও যাচাই করতে ক্ষতি কি।
চেসিস ইঞ্জিন নম্বর: বাইকের চেসিস নম্বর দিয়ে জানতে পারবেন ম্যানুফ্যাকচারিং ডেট অর্থাৎ কোন সালে এটি তৈরি করা হয়েছে। ইঞ্জিন নম্বর দিয়ে সেটি যাচাই করতে পারবেন।
টায়ার: বাইকের টায়ারেও সমানভাবে গুরুত্ব দেওয়া উচিত। টায়ারের গড়ন কোম্পানির দেওয়া স্পেসিফিকেশনের অনুযায়ী যেন এক হয়। পাশাপাশি উক্ত টায়ার যেন পুরনো না হয় সেটিও খেয়াল রাখা উচিত। যাতে পরে গিয়ে টায়ার সংক্রান্ত কোনও সমস্যা যাতে না হয়।
চাবি: নতুন বাইকের সঙ্গে দুইটি চাবি দেওয়া হয়। এটি আপনার বাইকের বিমার সঙ্গে জড়িত। তবুও দুইটি চাবি সঠিকভাবে কাজ করছে কিনা তা দেখে নেওয়া উচিত।
লাইট: চাবি হাতে পাওয়ার আগে বাইকের হেডলাইট, টার্ন সিগন্যাল ল্যাম্প এবং ডে নাইট ল্যাম্প বা ডিআরএল সঠিকভাবে কাজ করছে কি না তা যাচাই করা উচিত। পাশাপাশি হাই বিম ও লো বিমে লাইটগুলো পরীক্ষা করে দেখে নিন।
ডিসপ্লে ও ফিচার্স: অবশ্যই বাইকের ডিজিটাল ইনস্ট্রুমেন্ট ক্লাস্টার, ওডোমিটার, স্পিডোমিটার, ট্রিপ মিটার ইত্যাদি দেখে নিন। কারণ এগুলো আপনার রাইডিংয়ের ক্ষেত্রে অত্যন্ত জরুরি। বাইকে যদি ব্লুটুথ কানেক্টিভিটি থাকে তাও চেক করে নেবেন। শোরুমের কর্মীদের থেকে সেই ফিচার সংক্রান্ত যাবতীয় কৌতূহল মিটিয়ে নেওয়া উচিত।
ইঞ্জিন: সবথেকে জরুরি বাইকের ইঞ্জিন, যা যে কোনো মোটরসাইকেলের হৃদয়। স্টার্ট দিয়ে ভালো করে যাচাই করে নেবেন ইঞ্জিন থেকে সঠিক ভাবে কাজ করেছে কিনা, বিকট শব্দ হচ্ছে কি না। এই বিষয়গুলো মাথায় রাখলে বাইক কেনার পর আর সমস্যায় পড়তে হবে না আপনাকে।
তথ্যসূত্র: এই সময়
বাজারে নতুন মডেলের বাইক আসলে সেটি কেনার জন্য উন্মুখ হয়ে থাকেন বাইকপ্রেমীরা। তবে বাইক কেনার সময় কিছু বিষয়ে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন। এসব বিষয় এড়িয়ে গেলে ঠকে যেতে পারেন যে কোনো সময়। চলুন জেনে নিই, নতুন বাইক কেনার সময় কী কী বিষয় খেয়াল করা উচিত।
বডি স্ক্র্যাচ: উজ্জ্বল রোদের নিচে বাইকের গোটা চেহারা যাচাই করুন। দেখে নিন কোথাও বডি স্ক্র্যাচ নেই তো। কারণ শোরুম থেকে কিনে নিয়ে আসার পর বাড়িতে আনলে দেখা যায় বাইকে রয়েছে একাধিক স্ক্র্যাচ। সাধারণত নতুন মোটরসাইকেলে স্ক্র্যাচ থাকার সম্ভাবনা কম, তবুও যাচাই করতে ক্ষতি কি।
চেসিস ইঞ্জিন নম্বর: বাইকের চেসিস নম্বর দিয়ে জানতে পারবেন ম্যানুফ্যাকচারিং ডেট অর্থাৎ কোন সালে এটি তৈরি করা হয়েছে। ইঞ্জিন নম্বর দিয়ে সেটি যাচাই করতে পারবেন।
টায়ার: বাইকের টায়ারেও সমানভাবে গুরুত্ব দেওয়া উচিত। টায়ারের গড়ন কোম্পানির দেওয়া স্পেসিফিকেশনের অনুযায়ী যেন এক হয়। পাশাপাশি উক্ত টায়ার যেন পুরনো না হয় সেটিও খেয়াল রাখা উচিত। যাতে পরে গিয়ে টায়ার সংক্রান্ত কোনও সমস্যা যাতে না হয়।
চাবি: নতুন বাইকের সঙ্গে দুইটি চাবি দেওয়া হয়। এটি আপনার বাইকের বিমার সঙ্গে জড়িত। তবুও দুইটি চাবি সঠিকভাবে কাজ করছে কিনা তা দেখে নেওয়া উচিত।
লাইট: চাবি হাতে পাওয়ার আগে বাইকের হেডলাইট, টার্ন সিগন্যাল ল্যাম্প এবং ডে নাইট ল্যাম্প বা ডিআরএল সঠিকভাবে কাজ করছে কি না তা যাচাই করা উচিত। পাশাপাশি হাই বিম ও লো বিমে লাইটগুলো পরীক্ষা করে দেখে নিন।
ডিসপ্লে ও ফিচার্স: অবশ্যই বাইকের ডিজিটাল ইনস্ট্রুমেন্ট ক্লাস্টার, ওডোমিটার, স্পিডোমিটার, ট্রিপ মিটার ইত্যাদি দেখে নিন। কারণ এগুলো আপনার রাইডিংয়ের ক্ষেত্রে অত্যন্ত জরুরি। বাইকে যদি ব্লুটুথ কানেক্টিভিটি থাকে তাও চেক করে নেবেন। শোরুমের কর্মীদের থেকে সেই ফিচার সংক্রান্ত যাবতীয় কৌতূহল মিটিয়ে নেওয়া উচিত।
ইঞ্জিন: সবথেকে জরুরি বাইকের ইঞ্জিন, যা যে কোনো মোটরসাইকেলের হৃদয়। স্টার্ট দিয়ে ভালো করে যাচাই করে নেবেন ইঞ্জিন থেকে সঠিক ভাবে কাজ করেছে কিনা, বিকট শব্দ হচ্ছে কি না। এই বিষয়গুলো মাথায় রাখলে বাইক কেনার পর আর সমস্যায় পড়তে হবে না আপনাকে।
তথ্যসূত্র: এই সময়
ডিজিটাল মাধ্যমে বিভিন্নভাবে হ্যাকাররা ফাঁদ পেতে রাখে। শুধু টাকাপয়সা নেওয়াই নয় স্মার্টফোন কব্জা করে আপনার অজান্তেই সমস্ত ব্যক্তিগত তথ্য তারা হাতিয়ে নিতে পারে নিমেষে। তা হলে উপায়?
আমরা দিনের শুরুতে অনেকেই চা পান করি। কেউ খালি পেটে পান করি, আবার কেউ নাশতার সময় পান করি। পুষ্টিবিদদের মতে, চায়ের অনেক উপকারী গুণাগুণ রয়েছে। কিন্তু খালি পেটে চা কি আদৌ স্বাস্থ্যকর? কী কী হতে পারে খালি পেটে চা খেলে?
শীতে গরম পানি ছাড়া গোসল করার কথা যেন ভাবাই যায় না। তবে গরম পানি নিয়ে রয়েছে নানা বিশেষজ্ঞের নানা মত। চলুন জেনে নেওয়া যাক গরম পানি দিয়ে গোসল করা ভালো না খারাপ!