বিডিজেন ডেস্ক
আপনি কি সৌদি আরবে নতুন এসেছেন? এখানে আপনি যদি আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে চান তাহলে আপনাকে বেশ কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। সৌদিতে ড্রাইভিং লাইসেন্সের গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো ড্রাইভিং ক্লাস করা।
চলুন জেনে নিই, সৌদি আরবে ড্রাইভিং ক্লাসের জন্য আবেদন করতে আপনাকে কী কী ধাপ অনুসরণ করতে হবে।
ড্রাইভিং ক্লাসের জন্য কীভাবে নিবন্ধন করবেন
ড্রাইভিং ক্লাসের জন্য নিবন্ধন করার প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণভাবে অনলাইন। সৌদির সরকারি অ্যাপ আবশারের অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করুন এবং আপনার নিবন্ধিত মোবাইল নম্বরে পাঠানো এককালীন পাসওয়ার্ড লিখুন। এরপর পরিষেবা বিভাগে গিয়ে ‘ট্রাফিক’-এ যান। পরে, ড্রাইভার্স লাইসেন্স ইস্যু করা সার্ভিসটি নির্বাচন করুন এবং স্টার্ট সার্ভিস-এ ক্লিক করুন।
এখানে আপনি দুটি অপশন পাবেন - ‘পারদর্শী - মধ্যম মানের - শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং মূল্যায়ন’ এবং ড্রাইভিং প্রশিক্ষণের জন্য অনুরোধ (৩০ ঘন্টা)।
পরবর্তীতে আপনি যে অঞ্চলে বাস করেন সেটি নির্বাচন করুন (আসির, পূর্বাঞ্চল, রিয়াদ ইত্যাদি)।
আপনি তারপর আপনার অঞ্চলের স্কুলগুলোর একটি তালিকা পাবেন, যেগুলো থেকে আপনি বেছে নিতে পারেন৷
আপনি ড্রাইভিং স্কুলে অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করার জন্য আপনার জন্য উপযুক্ত তারিখ এবং সময় বেছে নিতে পারবেন।
আপনার বুকিং নিশ্চিত করুন। এই পর্যায়ে আপনাক আপনার অ্যাপয়েন্টমেন্টের সময় জানানো হবে। ক্লাস করার সময় আপনাকে আপনার ইকামা এবং ছবি সঙ্গে নিতে হবে।
মেডিকেল পরীক্ষা করান
ড্রাইভিং ক্লাসের আপনার অ্যাপয়েন্টমেন্টের আগে আপনাকে একটি মেডিকেল ফিটনেস পরীক্ষা করাতে হবে। ড্রাইভিং ক্লাসের জন্য নিবন্ধন করার সময় আপনি আবশার অ্যাপে সমস্ত অনুমোদিত মেডিকেল সেন্টারের একটি তালিকা খুঁজে পেতে পারেন।
ড্রাইভিং পাঠে কী বিষয় থাকে
একবার আপনি আপনার ড্রাইভিং ক্লাস শুরু করলে, আপনাকে ব্যবহারিক এবং তত্ত্ব উভয় পরীক্ষাই দিতে হবে, যা আপনাকে ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে পাস করতে হবে। সেইসঙ্গে লাইসেন্স পাওয়ার সর্বনিম্ন বয়স ১৮ হতে হবে।
আপনি কি সৌদি আরবে নতুন এসেছেন? এখানে আপনি যদি আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে চান তাহলে আপনাকে বেশ কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। সৌদিতে ড্রাইভিং লাইসেন্সের গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো ড্রাইভিং ক্লাস করা।
চলুন জেনে নিই, সৌদি আরবে ড্রাইভিং ক্লাসের জন্য আবেদন করতে আপনাকে কী কী ধাপ অনুসরণ করতে হবে।
ড্রাইভিং ক্লাসের জন্য কীভাবে নিবন্ধন করবেন
ড্রাইভিং ক্লাসের জন্য নিবন্ধন করার প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণভাবে অনলাইন। সৌদির সরকারি অ্যাপ আবশারের অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করুন এবং আপনার নিবন্ধিত মোবাইল নম্বরে পাঠানো এককালীন পাসওয়ার্ড লিখুন। এরপর পরিষেবা বিভাগে গিয়ে ‘ট্রাফিক’-এ যান। পরে, ড্রাইভার্স লাইসেন্স ইস্যু করা সার্ভিসটি নির্বাচন করুন এবং স্টার্ট সার্ভিস-এ ক্লিক করুন।
এখানে আপনি দুটি অপশন পাবেন - ‘পারদর্শী - মধ্যম মানের - শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং মূল্যায়ন’ এবং ড্রাইভিং প্রশিক্ষণের জন্য অনুরোধ (৩০ ঘন্টা)।
পরবর্তীতে আপনি যে অঞ্চলে বাস করেন সেটি নির্বাচন করুন (আসির, পূর্বাঞ্চল, রিয়াদ ইত্যাদি)।
আপনি তারপর আপনার অঞ্চলের স্কুলগুলোর একটি তালিকা পাবেন, যেগুলো থেকে আপনি বেছে নিতে পারেন৷
আপনি ড্রাইভিং স্কুলে অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করার জন্য আপনার জন্য উপযুক্ত তারিখ এবং সময় বেছে নিতে পারবেন।
আপনার বুকিং নিশ্চিত করুন। এই পর্যায়ে আপনাক আপনার অ্যাপয়েন্টমেন্টের সময় জানানো হবে। ক্লাস করার সময় আপনাকে আপনার ইকামা এবং ছবি সঙ্গে নিতে হবে।
মেডিকেল পরীক্ষা করান
ড্রাইভিং ক্লাসের আপনার অ্যাপয়েন্টমেন্টের আগে আপনাকে একটি মেডিকেল ফিটনেস পরীক্ষা করাতে হবে। ড্রাইভিং ক্লাসের জন্য নিবন্ধন করার সময় আপনি আবশার অ্যাপে সমস্ত অনুমোদিত মেডিকেল সেন্টারের একটি তালিকা খুঁজে পেতে পারেন।
ড্রাইভিং পাঠে কী বিষয় থাকে
একবার আপনি আপনার ড্রাইভিং ক্লাস শুরু করলে, আপনাকে ব্যবহারিক এবং তত্ত্ব উভয় পরীক্ষাই দিতে হবে, যা আপনাকে ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে পাস করতে হবে। সেইসঙ্গে লাইসেন্স পাওয়ার সর্বনিম্ন বয়স ১৮ হতে হবে।
থাইল্যান্ডে পর্যটন ভিসার আবেদনকারীদের জন্য আর্থিক প্রমাণ দাখিল করার বাধ্যবাধকতা আবার কার্যকর করা হয়েছে। চলতি মে মাস থেকেই তা কার্যকর হয়েছে।
সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নে আরও ১২টি ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এ নিয়ে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নকারী সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়াল ২৪।
সৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
পেনশন কর্মসূচি বা স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হলে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন একজন চাঁদাদাতা। যদিও প্রবাসী বাংলাদেশি ও পোশাক খাতের কর্মীদের জন্য ৪০ বছর বয়স পার হলেই পেনশন দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।