বিডিজেন ডেস্ক
শিশুদের হাতে স্মার্টফোন তা খেলার জন্য হোক বা পড়াশোনার জন্য, খুব সাধারণ ঘটনা এখন সকলের কাছে। বাড়তে থাকা প্রতিযোগিতা এবং কমতে থাকা পারিবারিক ভালোবাসার ফলস্বরূপ এখন শিশুরা বেশিরভাগ সময় কাটায় ফোনের সঙ্গে। ছোট থেকে মোবাইল ফোনে অতিরিক্ত আসক্তি তৈরি হয়ে গেলে শিশুদের মধ্যে ঘুমের ব্যাঘাত, শারীরিক কার্যকলাপ হ্রাস, পড়াশোনায় মনোযোগ কমে যাওয়া, চোখে চাপ সৃষ্টি হওয়া, মাথা ব্যথা বা আচরণগত সমস্যা তৈরি হতে পারে। চলুন, জেনে নিই কীভাবে শিশুর ফোনের প্রতি আসক্তি কমিয়ে আনবেন।
সঠিক রোল মডেল তৈরি করুন
শিশুরা বড়দের দেখেই সবকিছু শেখে, তাই আপনাকে আগে নিজেকে মোবাইল থেকে দূরে রাখতে হবে। একটি নির্দিষ্ট সময় স্ক্রিন মুক্ত থাকার চেষ্টা করুন আপনি, সময় দিন শিশুকে। খাওয়ার সময় বা ঘুমানোর আগে মোবাইল বা ল্যাপটপ দেখবেন না, দেখবেন আপনাকে দেখে শিশুরাও শিখে যাবে সেটি।
বাইরে যেতে উৎসাহিত করুন
মোবাইল ফোন থেকে শিশুদের সরিয়ে রাখার সবথেকে ভালো উপায় হলো বাড়ির বাইরে ঘুরতে নিয়ে যাওয়া। পারিবারিক ভ্রমণ, খেলাধুলায় যুক্ত রাখা, প্রতিযোগিতামূলক ইভেন্টে ব্যস্ত রাখার মাধ্যমে আপনি আপনার শিশুকে স্মার্টফোন থেকে দূরে রাখতে পারবেন।
স্ক্রিন টাইম সীমিত করুন
শিশুরা কতক্ষণ মোবাইল বা ল্যাপটপ দেখবে সেই সময় বেঁধে দিন তাদের। সারাদিনে খুব বেশি হলে ১ ঘন্টা স্ক্রিন টাইমের জন্য বেঁধে দিন। শিশু ল্যাপটপ বা মোবাইলে কী দেখছে সেটিও নজরে রাখুন আপনি।
প্রযুক্তির গুরুত্ব শেখান
প্রযুক্তির উপকারী এবং ক্ষতিকারক দিকগুলো সন্তানদের শেখানোর চেষ্টা করুন। মোবাইল ফোন সকলের জন্যই ভীষণ প্রয়োজনীয় কিন্তু সেটি যেন অভ্যাসে পরিণত না হয়ে যায় সেটাই শেখানোর চেষ্টা করুন শিশুদের।
নিজের শৈশবের কার্যকলাপ ফিরিয়ে আনুন
আপনি ছোটবেলায় যে যে খেলার সঙ্গে যুক্ত থাকতেন বা যেভাবে সময় কাটাতেন ঠিক সেই ভাবেই পরিবারের ছোট সদস্যদের সঙ্গে কাটানোর চেষ্টা করুন। বই পড়ুন, খেলুন, যাতে আপনার শিশুও সেই খেলাধুলার মধ্যে আনন্দ খুঁজে নিতে পারে।
প্রযুক্তিমুক্ত করে রাখুন বাড়িকে
বাড়ির কিছু নির্দিষ্ট এলাকা যেমন ডাইনিং রুম বা বেডরুম প্রযুক্তিমুক্ত করে রাখুন অর্থাৎ সেখানে কোনো টিভি বা ল্যাপটপ রাখবেন না। মোবাইল ফোনের নিষেধাজ্ঞা রাখুন এই ঘরগুলোতে। ঘরে প্রযুক্তিগত কোনও জিনিস না থাকলে স্ক্রিনটাইম কমে যাবে শিশুদের।
গল্প বলুন
শিশুদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করুন। তাদের কথা শুনুন। বিভিন্ন বিষয়ে নিজের অনুভূতি বা চিন্তাভাবনা শেয়ার করুন তাদের সঙ্গে। তাদের গুরুত্ব রয়েছে পরিবারে, এটাও বোঝানোর চেষ্টা করুন তাদের।
পুরস্কৃত করুন
একটি নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দিন স্ক্রিনটাইমের জন্য বা তাদের বলুন যদি সারাদিন মোবাইল হাতে না থাকে তাহলে তাদের জন্য থাকবে একটি বিশেষ পুরস্কার। পুরস্কার পাওয়ার লোভে দেখবেন মোবাইলের আসক্তি কমে গেছে।
তবে শিশুর মোবাইল আসক্তি যদি মাত্রাতিরিক্ত বেড়ে যায়, তাহলে মনোবিজ্ঞানী বা শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শ করুন।
তথ্যসূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস
শিশুদের হাতে স্মার্টফোন তা খেলার জন্য হোক বা পড়াশোনার জন্য, খুব সাধারণ ঘটনা এখন সকলের কাছে। বাড়তে থাকা প্রতিযোগিতা এবং কমতে থাকা পারিবারিক ভালোবাসার ফলস্বরূপ এখন শিশুরা বেশিরভাগ সময় কাটায় ফোনের সঙ্গে। ছোট থেকে মোবাইল ফোনে অতিরিক্ত আসক্তি তৈরি হয়ে গেলে শিশুদের মধ্যে ঘুমের ব্যাঘাত, শারীরিক কার্যকলাপ হ্রাস, পড়াশোনায় মনোযোগ কমে যাওয়া, চোখে চাপ সৃষ্টি হওয়া, মাথা ব্যথা বা আচরণগত সমস্যা তৈরি হতে পারে। চলুন, জেনে নিই কীভাবে শিশুর ফোনের প্রতি আসক্তি কমিয়ে আনবেন।
সঠিক রোল মডেল তৈরি করুন
শিশুরা বড়দের দেখেই সবকিছু শেখে, তাই আপনাকে আগে নিজেকে মোবাইল থেকে দূরে রাখতে হবে। একটি নির্দিষ্ট সময় স্ক্রিন মুক্ত থাকার চেষ্টা করুন আপনি, সময় দিন শিশুকে। খাওয়ার সময় বা ঘুমানোর আগে মোবাইল বা ল্যাপটপ দেখবেন না, দেখবেন আপনাকে দেখে শিশুরাও শিখে যাবে সেটি।
বাইরে যেতে উৎসাহিত করুন
মোবাইল ফোন থেকে শিশুদের সরিয়ে রাখার সবথেকে ভালো উপায় হলো বাড়ির বাইরে ঘুরতে নিয়ে যাওয়া। পারিবারিক ভ্রমণ, খেলাধুলায় যুক্ত রাখা, প্রতিযোগিতামূলক ইভেন্টে ব্যস্ত রাখার মাধ্যমে আপনি আপনার শিশুকে স্মার্টফোন থেকে দূরে রাখতে পারবেন।
স্ক্রিন টাইম সীমিত করুন
শিশুরা কতক্ষণ মোবাইল বা ল্যাপটপ দেখবে সেই সময় বেঁধে দিন তাদের। সারাদিনে খুব বেশি হলে ১ ঘন্টা স্ক্রিন টাইমের জন্য বেঁধে দিন। শিশু ল্যাপটপ বা মোবাইলে কী দেখছে সেটিও নজরে রাখুন আপনি।
প্রযুক্তির গুরুত্ব শেখান
প্রযুক্তির উপকারী এবং ক্ষতিকারক দিকগুলো সন্তানদের শেখানোর চেষ্টা করুন। মোবাইল ফোন সকলের জন্যই ভীষণ প্রয়োজনীয় কিন্তু সেটি যেন অভ্যাসে পরিণত না হয়ে যায় সেটাই শেখানোর চেষ্টা করুন শিশুদের।
নিজের শৈশবের কার্যকলাপ ফিরিয়ে আনুন
আপনি ছোটবেলায় যে যে খেলার সঙ্গে যুক্ত থাকতেন বা যেভাবে সময় কাটাতেন ঠিক সেই ভাবেই পরিবারের ছোট সদস্যদের সঙ্গে কাটানোর চেষ্টা করুন। বই পড়ুন, খেলুন, যাতে আপনার শিশুও সেই খেলাধুলার মধ্যে আনন্দ খুঁজে নিতে পারে।
প্রযুক্তিমুক্ত করে রাখুন বাড়িকে
বাড়ির কিছু নির্দিষ্ট এলাকা যেমন ডাইনিং রুম বা বেডরুম প্রযুক্তিমুক্ত করে রাখুন অর্থাৎ সেখানে কোনো টিভি বা ল্যাপটপ রাখবেন না। মোবাইল ফোনের নিষেধাজ্ঞা রাখুন এই ঘরগুলোতে। ঘরে প্রযুক্তিগত কোনও জিনিস না থাকলে স্ক্রিনটাইম কমে যাবে শিশুদের।
গল্প বলুন
শিশুদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করুন। তাদের কথা শুনুন। বিভিন্ন বিষয়ে নিজের অনুভূতি বা চিন্তাভাবনা শেয়ার করুন তাদের সঙ্গে। তাদের গুরুত্ব রয়েছে পরিবারে, এটাও বোঝানোর চেষ্টা করুন তাদের।
পুরস্কৃত করুন
একটি নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দিন স্ক্রিনটাইমের জন্য বা তাদের বলুন যদি সারাদিন মোবাইল হাতে না থাকে তাহলে তাদের জন্য থাকবে একটি বিশেষ পুরস্কার। পুরস্কার পাওয়ার লোভে দেখবেন মোবাইলের আসক্তি কমে গেছে।
তবে শিশুর মোবাইল আসক্তি যদি মাত্রাতিরিক্ত বেড়ে যায়, তাহলে মনোবিজ্ঞানী বা শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শ করুন।
তথ্যসূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস
সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নে আরও ১২টি ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এ নিয়ে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নকারী সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়াল ২৪।
সৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
পেনশন কর্মসূচি বা স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হলে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন একজন চাঁদাদাতা। যদিও প্রবাসী বাংলাদেশি ও পোশাক খাতের কর্মীদের জন্য ৪০ বছর বয়স পার হলেই পেনশন দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।