বিডিজেন ডেস্ক
মানসিক দুর্বলতা আপনার লক্ষ্য অর্জনে বাধা তৈরি করতে পারে। সেইসঙ্গে একজন ব্যক্তি হিসেবে সমৃদ্ধ হয়ে ওঠা থেকে বিরত রাখতে পারে। আপনি যদি আসলেই দৃঢ় মানুষ হন তাহলে সেটি খুবই ভালো। কিন্তু মানসিকভাবে দুর্বল যদি হন তাহলে নিজেকে চিনুন এবং নিজের ক্ষতির কারণ হওয়া থেকে বিরত থাকুন। চলুন জেনে নেওয়া যাক কী কী লক্ষণে বুঝতে পারবেন যে আপনি মানসিকভাবে দুর্বল-
সব সময় আত্মপক্ষ সমর্থন করা
দুর্বল মানসিকতার লোকজন নিজের অহমিকা (ইগো) রক্ষা করার দিকে খুব বেশি মনোযোগী হয়। এটি ঠিক করার জন্য, প্রতিক্রিয়া জানানোর আগে একটু থামুন। খোলা মনে প্রতিক্রিয়া শোনার অভ্যাস করুন এবং নিজেকে মনে করিয়ে দিন যে সমালোচনা আপনাকে আক্রমণ করার জন্য নয়, এটি আপনাকে বেড়ে উঠতে সহায়তা করবে।
সমস্যায় আচ্ছন্ন থাকা
আমরা সবাই চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হই। কিন্তু আপনি যদি বেশিরভাগ সময় সেগুলো নিয়ে আচ্ছন্ন হয়ে থাকেন তাহলে তা আপনাকে সমাধান খুঁজে পেতে বাধা দিতে পারে। দুর্বল মানসিকতার মানুষেরা একই সমস্যায় বারবার পড়ার পুনরাবৃত্তি চক্রে আটকে যায়, কোনো অগ্রগতি হয় না। এ থেকে মুক্তি পেতে সমস্যা থেকে সমাধানের দিকে আপনার মনোযোগ সরিয়ে নিন। নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন, এটি আরও ভালো করার জন্য আমি এখনই কী করতে পারি? আপনার সমস্যাটিকে ছোট করে দেখুন এবং পরিকল্পনা করে সেগুলো ধাপে ধাপে মোকাবিলা করুন।
সবকিছুর জন্য ক্ষমা চাওয়া
আপনি কি ভুল না করেও ক্রমাগত দুঃখিত বলছেন? নিজেকে অযোগ্য ভাবলে বা বোঝা মনে করলে আপনার এমন ক্ষমা চাওয়ার প্রবণতা তৈরি হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন,এটিও দুর্বল মানসিকতার লক্ষণ । তাই অযথা ক্ষমা চাওয়া বন্ধ করুন। প্রতিটি ছোট জিনিসের জন্য ক্ষমা চাওয়ার দরকার নেই। যদি আপনি ভুল করেন, তাহলে তা মেনে নিন, কিন্তু কোনো দোষ না করলে ক্ষমা চাইবেন না। নিজের মূল্য বুঝতে শিখুন।
চ্যালেঞ্জ এড়িয়ে চলা
দুর্বল মানসিকতার মানুষ কঠিন বা ঝুঁকিপূর্ণ সবকিছু এড়িয়ে চলতে পছন্দ করে। কিন্তু চ্যালেঞ্জ এড়িয়ে যাওয়ার মাধ্যমে তারা সমৃদ্ধ হয়ে ওঠার সুযোগ হাতছাড়া করে। তাই নিজের কম্ফোর্ট জোন থেকে বের হয়ে আসার চেষ্টা করুন। চ্যালেঞ্জ হলো উন্নতির সুযোগ।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
মানসিক দুর্বলতা আপনার লক্ষ্য অর্জনে বাধা তৈরি করতে পারে। সেইসঙ্গে একজন ব্যক্তি হিসেবে সমৃদ্ধ হয়ে ওঠা থেকে বিরত রাখতে পারে। আপনি যদি আসলেই দৃঢ় মানুষ হন তাহলে সেটি খুবই ভালো। কিন্তু মানসিকভাবে দুর্বল যদি হন তাহলে নিজেকে চিনুন এবং নিজের ক্ষতির কারণ হওয়া থেকে বিরত থাকুন। চলুন জেনে নেওয়া যাক কী কী লক্ষণে বুঝতে পারবেন যে আপনি মানসিকভাবে দুর্বল-
সব সময় আত্মপক্ষ সমর্থন করা
দুর্বল মানসিকতার লোকজন নিজের অহমিকা (ইগো) রক্ষা করার দিকে খুব বেশি মনোযোগী হয়। এটি ঠিক করার জন্য, প্রতিক্রিয়া জানানোর আগে একটু থামুন। খোলা মনে প্রতিক্রিয়া শোনার অভ্যাস করুন এবং নিজেকে মনে করিয়ে দিন যে সমালোচনা আপনাকে আক্রমণ করার জন্য নয়, এটি আপনাকে বেড়ে উঠতে সহায়তা করবে।
সমস্যায় আচ্ছন্ন থাকা
আমরা সবাই চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হই। কিন্তু আপনি যদি বেশিরভাগ সময় সেগুলো নিয়ে আচ্ছন্ন হয়ে থাকেন তাহলে তা আপনাকে সমাধান খুঁজে পেতে বাধা দিতে পারে। দুর্বল মানসিকতার মানুষেরা একই সমস্যায় বারবার পড়ার পুনরাবৃত্তি চক্রে আটকে যায়, কোনো অগ্রগতি হয় না। এ থেকে মুক্তি পেতে সমস্যা থেকে সমাধানের দিকে আপনার মনোযোগ সরিয়ে নিন। নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন, এটি আরও ভালো করার জন্য আমি এখনই কী করতে পারি? আপনার সমস্যাটিকে ছোট করে দেখুন এবং পরিকল্পনা করে সেগুলো ধাপে ধাপে মোকাবিলা করুন।
সবকিছুর জন্য ক্ষমা চাওয়া
আপনি কি ভুল না করেও ক্রমাগত দুঃখিত বলছেন? নিজেকে অযোগ্য ভাবলে বা বোঝা মনে করলে আপনার এমন ক্ষমা চাওয়ার প্রবণতা তৈরি হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন,এটিও দুর্বল মানসিকতার লক্ষণ । তাই অযথা ক্ষমা চাওয়া বন্ধ করুন। প্রতিটি ছোট জিনিসের জন্য ক্ষমা চাওয়ার দরকার নেই। যদি আপনি ভুল করেন, তাহলে তা মেনে নিন, কিন্তু কোনো দোষ না করলে ক্ষমা চাইবেন না। নিজের মূল্য বুঝতে শিখুন।
চ্যালেঞ্জ এড়িয়ে চলা
দুর্বল মানসিকতার মানুষ কঠিন বা ঝুঁকিপূর্ণ সবকিছু এড়িয়ে চলতে পছন্দ করে। কিন্তু চ্যালেঞ্জ এড়িয়ে যাওয়ার মাধ্যমে তারা সমৃদ্ধ হয়ে ওঠার সুযোগ হাতছাড়া করে। তাই নিজের কম্ফোর্ট জোন থেকে বের হয়ে আসার চেষ্টা করুন। চ্যালেঞ্জ হলো উন্নতির সুযোগ।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
প্রবাসী বাংলাদেশিরা বিদেশে রক্ত-ঘাম ঝরানো আয়ের একটি অংশ যদি নিরাপদে, করমুক্তভাবে ও বাড়তি সুবিধাসহ বিনিয়োগ করতে চান—তাহলে ওয়েজ আর্নার্স ডেভেলপমেন্ট বন্ড হতে পারে আপনার সেরা পছন্দ। শুধু মুনাফা নয়, দীর্ঘমেয়াদি নিরাপত্তা আর পারিবারিক সুরক্ষার নিশ্চয়তাও মিলবে একসঙ্গে।
চট্টগ্রামে সরকারিভাবে বাংলাদেশ-কোরিয়া কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে (বিকেটিটিসি) সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর-২০২৫ সেশনে কোরিয়ান ভাষা প্রশিক্ষণ কোরিয়ান ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তিপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
জিম বা ব্যায়ামাগারে যাওয়ার সময় পাচ্ছেন না? চিন্তার কিছু নেই, প্রতিদিনের রুটিনে অন্তত ১৫ মিনিট দ্রুত হাঁটা যোগ করলেই সুস্থ থাকা সম্ভব। নতুন গবেষণায় এমনটাই জানা গেছে।
জন্মসূত্রে আমরা বাংলাদেশের নাগরিক। তবে বিশ্বায়নের যুগে সম্ভাবনার দ্বার খুলতে অনেকেই চান নিজ দেশের পাশাপাশি অন্য দেশের নাগরিকত্ব থাকুক। এ ক্ষেত্রে অনেকেই ভিনদেশি মানুষকে বিয়ে করে নাগরিকত্ব নেন। একসময় চিঠিই ছিল যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম।