বিডিজেন ডেস্ক
বন্ধু বা পরিচিতদের সঙ্গে স্বচ্ছন্দে যোগাযোগের জন্য ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপ ইমোতে নিয়মিত অডিও-ভিডিও কল করেন অনেকেই। বিশেষ করে প্রবাসীদের কাছে অ্যাপটি সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়।
গুগলের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের ১৭০টির বেশি দেশ ও অঞ্চলে ২০ কোটি মানুষ এই ইমো অ্যাপ ব্যবহার করে। ইমোতে আপনি চাইলে রিংটোনও পরিবর্তন করতে পারেন।
চলুন জেনে নিই ইমো অ্যাকাউন্ট কীভাবে নিরাপদ রাখবেন।
‘টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন’ চালু করুন
নিরাপত্তার অতিরিক্ত ধাপ হিসেবে ‘টু স্টেপ ভেরিফিকেশন’ অথবা দুই স্তরের যাচাইকরণ ব্যবস্থা আছে ইমো অ্যাপে, যা চালু করলে নির্ভরযোগ্য ডিভাইস ছাড়া ফিচারটি বন্ধ করা যাবে না। আর নির্ভরযোগ্য মোবাইল ছাড়া অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে গেলেও লাগবে বিশেষ কোড।ফিচারটি চালু করা যাবে ব্যবহারকারীর ইমো অ্যাকাউন্টের ‘সেটিংস’-এ থাকা ‘অ্যাকাউন্ট অ্যান্ড সিকিউরিটি’ নামের অপশনটি থেকে।
কেউ টু স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু করতে চাইলে, অ্যাপটির সর্বশেষ সংস্করণ থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। অনেক সময় এ ব্যবস্থাটি চালু করার পর অ্যাপের পুরনো সংস্করণ দিয়ে অ্যাকাউন্টে আর প্রবেশ করা যায় না বলে নিজস্ব সাইটে লিখেছে কোম্পানিটি।
‘ফিশিং’ নিয়ে সতর্ক থাকুন
‘ফিশিং’ এক ধরনের সাইবার আক্রমণ, যেখানে ব্যবহারকারীকে প্রতারণামূলক ইমেইল, বার্তা বা জাল ওয়েবসাইটের লিংক পাঠিয়ে তার ব্যক্তিগত বা ব্যবসায়িক তথ্য হাতিয়ে নেওয়া হয়।
ফলে, এমন ফিশিং ইমেইল, মেসেজ বা ওয়েবসাইট থেকে সতর্ক থাকুন। সম্পূর্ণ নিশ্চিত না হয়ে ইনবক্সের কোনো লিংকে প্রবেশ করা উচিৎ না। তাই যে কোনো জায়গায় নিজের লগইন তথ্য প্রবেশের আগে এর সত্যতা যাচাই করুন।
ইমো অ্যাপ আপডেট করুন
ইমো অ্যাপটি সবসময় সর্বশেষ সংস্করণে আপডেট করে রাখার পরামর্শ দিয়েছে কোম্পানিটি। আপডেটে প্রায়শই বিভিন্ন এমন নিরাপত্তা প্যাচ থাকে, যা পরিচিত বিভিন্ন নিরাপত্তা সমস্যার সমাধান করে।
অ্যাপে সংযুক্ত ডিভাইস রিভিউ করুন
নিজের ইমো অ্যাকাউন্টে অ্যাক্সেস আছে এমন ডিভাইসগুলোর তালিকা পর্যায়ক্রমে যাচাই করুন ও অপিরিচিত ডিভাইস সরিয়ে ফেলুন।
অ্যাকাউন্ট থেকে বাদ দেওয়া ডিভাইস থেকে আবারও লগইন করতে গেলে নতুন একটি লগইন কোড লাগবে। ফলে, ওই ডিভাইস থেকে ব্যবহারকারীর কোনো তথ্য আর দেখা যাবে না।
পাবলিক ওয়াই-ফাই এড়িয়ে চলুন
ইমো ব্যবহার করার সময়, বিশেষ করে সংবেদনশীল তথ্য অ্যাপে লেখার সময় পাবলিক ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক এড়িয়ে চলুন। প্রতারণার ঝুঁকি কমাতে একটি নিরাপদ ও বিশ্বাসযোগ্য নেটওয়ার্ক ব্যবহার করুন।
অ্যাকাউন্টের কার্যকলাপে নজর রাখুন
কোনো সন্দেহজনক লগইন বা অননুমোদিতভাবে কেউ অ্যাকাউন্টে প্রবেশের চেষ্টা করার বিষয়টি শনাক্ত করতে নিয়মিত অ্যাকাউন্টের কার্যক্রম পর্যালোচনা করুন। কোনো অস্বাভাবিক কার্যকলাপ লক্ষ্য করলে অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত করতে অবিলম্বে পদক্ষেপ নিন।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
বন্ধু বা পরিচিতদের সঙ্গে স্বচ্ছন্দে যোগাযোগের জন্য ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপ ইমোতে নিয়মিত অডিও-ভিডিও কল করেন অনেকেই। বিশেষ করে প্রবাসীদের কাছে অ্যাপটি সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়।
গুগলের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের ১৭০টির বেশি দেশ ও অঞ্চলে ২০ কোটি মানুষ এই ইমো অ্যাপ ব্যবহার করে। ইমোতে আপনি চাইলে রিংটোনও পরিবর্তন করতে পারেন।
চলুন জেনে নিই ইমো অ্যাকাউন্ট কীভাবে নিরাপদ রাখবেন।
‘টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন’ চালু করুন
নিরাপত্তার অতিরিক্ত ধাপ হিসেবে ‘টু স্টেপ ভেরিফিকেশন’ অথবা দুই স্তরের যাচাইকরণ ব্যবস্থা আছে ইমো অ্যাপে, যা চালু করলে নির্ভরযোগ্য ডিভাইস ছাড়া ফিচারটি বন্ধ করা যাবে না। আর নির্ভরযোগ্য মোবাইল ছাড়া অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে গেলেও লাগবে বিশেষ কোড।ফিচারটি চালু করা যাবে ব্যবহারকারীর ইমো অ্যাকাউন্টের ‘সেটিংস’-এ থাকা ‘অ্যাকাউন্ট অ্যান্ড সিকিউরিটি’ নামের অপশনটি থেকে।
কেউ টু স্টেপ ভেরিফিকেশন চালু করতে চাইলে, অ্যাপটির সর্বশেষ সংস্করণ থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। অনেক সময় এ ব্যবস্থাটি চালু করার পর অ্যাপের পুরনো সংস্করণ দিয়ে অ্যাকাউন্টে আর প্রবেশ করা যায় না বলে নিজস্ব সাইটে লিখেছে কোম্পানিটি।
‘ফিশিং’ নিয়ে সতর্ক থাকুন
‘ফিশিং’ এক ধরনের সাইবার আক্রমণ, যেখানে ব্যবহারকারীকে প্রতারণামূলক ইমেইল, বার্তা বা জাল ওয়েবসাইটের লিংক পাঠিয়ে তার ব্যক্তিগত বা ব্যবসায়িক তথ্য হাতিয়ে নেওয়া হয়।
ফলে, এমন ফিশিং ইমেইল, মেসেজ বা ওয়েবসাইট থেকে সতর্ক থাকুন। সম্পূর্ণ নিশ্চিত না হয়ে ইনবক্সের কোনো লিংকে প্রবেশ করা উচিৎ না। তাই যে কোনো জায়গায় নিজের লগইন তথ্য প্রবেশের আগে এর সত্যতা যাচাই করুন।
ইমো অ্যাপ আপডেট করুন
ইমো অ্যাপটি সবসময় সর্বশেষ সংস্করণে আপডেট করে রাখার পরামর্শ দিয়েছে কোম্পানিটি। আপডেটে প্রায়শই বিভিন্ন এমন নিরাপত্তা প্যাচ থাকে, যা পরিচিত বিভিন্ন নিরাপত্তা সমস্যার সমাধান করে।
অ্যাপে সংযুক্ত ডিভাইস রিভিউ করুন
নিজের ইমো অ্যাকাউন্টে অ্যাক্সেস আছে এমন ডিভাইসগুলোর তালিকা পর্যায়ক্রমে যাচাই করুন ও অপিরিচিত ডিভাইস সরিয়ে ফেলুন।
অ্যাকাউন্ট থেকে বাদ দেওয়া ডিভাইস থেকে আবারও লগইন করতে গেলে নতুন একটি লগইন কোড লাগবে। ফলে, ওই ডিভাইস থেকে ব্যবহারকারীর কোনো তথ্য আর দেখা যাবে না।
পাবলিক ওয়াই-ফাই এড়িয়ে চলুন
ইমো ব্যবহার করার সময়, বিশেষ করে সংবেদনশীল তথ্য অ্যাপে লেখার সময় পাবলিক ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক এড়িয়ে চলুন। প্রতারণার ঝুঁকি কমাতে একটি নিরাপদ ও বিশ্বাসযোগ্য নেটওয়ার্ক ব্যবহার করুন।
অ্যাকাউন্টের কার্যকলাপে নজর রাখুন
কোনো সন্দেহজনক লগইন বা অননুমোদিতভাবে কেউ অ্যাকাউন্টে প্রবেশের চেষ্টা করার বিষয়টি শনাক্ত করতে নিয়মিত অ্যাকাউন্টের কার্যক্রম পর্যালোচনা করুন। কোনো অস্বাভাবিক কার্যকলাপ লক্ষ্য করলে অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত করতে অবিলম্বে পদক্ষেপ নিন।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
পেনশন কর্মসূচি বা স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হলে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন একজন চাঁদাদাতা। যদিও প্রবাসী বাংলাদেশি ও পোশাক খাতের কর্মীদের জন্য ৪০ বছর বয়স পার হলেই পেনশন দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।
কিডনির সমস্যা বর্তমানে দেশের অন্যতম বড় রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শরীরের দুটি কিডনির ৭০-৮০ ভাগ নষ্ট হওয়ার আগে কোনো ধরনের গুরুতর লক্ষণই দেখা দেয় না। কিডনি সংক্রান্ত সমস্যার উপসর্গগুলো এতই মৃদু হয় যে, কিছু ক্ষেত্রে বুঝে ওঠাও সম্ভব হয় না। তবে কিডনি যে সুস্থ নেই, তার কিছু ইঙ্গিত পাওয়া যায়। সেই লক্ষণগুলো কী, তা
গরম এলেই হু হু করে বাড়তে থাকে বিদ্যুৎ বিল। এ অবস্থায় বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা জরুরি। তবে জানেন কি, সহজ কিছু কৌশল অবলম্বন করলেই গরমে বিদ্যুৎ বিল কমানো সম্ভব। চলুন জেনে নিই, আসছে গ্রীষ্মে কীভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখবেন বিদ্যুৎ বিল।
কিডনির সমস্যা বর্তমানে দেশের অন্যতম বড় রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শরীরের দুটি কিডনির ৭০-৮০ ভাগ নষ্ট হওয়ার আগে কোনো ধরনের গুরুতর লক্ষণই দেখা দেয় না। কিডনি সংক্রান্ত সমস্যার উপসর্গগুলো এতই মৃদু হয় যে, কিছু ক্ষেত্রে বুঝে ওঠাও সম্ভব হয় না। তবে কিডনি যে সুস্থ নেই, তার কিছু ইঙ্গিত পাওয়া যায়। সেই লক্ষণগুলো কী, তা
১৪ দিন আগে