বিডিজেন ডেস্ক
মার্কিন সাময়িকী ফোর্বস ২০২৫ সালের বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিধর ১০টি দেশের তালিকা প্রকাশ করেছে। সাময়িকীটির প্রতিবেদনে বলা হয়, এই তালিকাটি তৈরি হয়েছে সামরিক শক্তি, নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা, অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক ক্ষমতা, আন্তর্জাতিক সম্পর্কসহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে।
এই তালিকা তৈরির পদ্ধতিটি পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়ার্টন স্কুলের অধ্যাপক ডেভিড রেইবস্টেইনের নেতৃত্বে এবং আমেরিকার নিউজ অ্যান্ড ওয়ার্ল্ড রিপোর্টের সঙ্গে যুক্ত বিএভি গ্রুপের গবেষকরা তৈরি করেছেন।
২০২৫ সালে বিশ্বের শীর্ষ ১০টি শক্তিশালী দেশের তালিকা নিচে দেওয়া হলো:
তালিকার শীর্ষে রয়েছে আমেরিকা। ডোনাল্ড ট্রাম্পের দেশের জিডিপি ৩০.৩৪ ট্রিলিয়ন ডলার। জনসংখ্যা সাড়ে ৩৪ কোটি।
দ্বিতীয় স্থানে থাকা চীনের জিডিপি ১৯.৫৩ ট্রিলিয়ন ডলার। জনসংখ্যা ১৪১ কোটি।
রাশিয়া রয়েছে তৃতীয় স্থানে। ভ্লাদিমির পুতিনের দেশের জিডিপি ২.২ ট্রিলিয়ন ডলার। জনসংখ্যা সাড়ে ৮ কোটি।
৩.৭৩ ট্রিলিয়ন ডলার জিডিপি এবং সাত কোটি জনসংখ্যার ইংল্যান্ড রয়েছে তালিকার চতুর্থ স্থানে।
পঞ্চম স্থানে রয়েছে জার্মানি। দেশের জিডিপি ৪.৯২ ট্রিলিয়ন ডলার। জনসংখ্যা সাড়ে ৮ কোটি।
অর্থনৈতিক শক্তি, প্রযুক্তিগত অগ্রগতি এবং সামরিক শক্তির সমন্বয়ের কারণে দক্ষিণ কোরিয়া তালিকার ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে। এর জিডিপি ১.৯৫ ট্রিলিয়ন ডলার এবং জনসংখ্যা ৫.১৭ কোটি।
সপ্তম স্থানে রয়েছে ফ্রান্স। দেশটির জিডিপি ৩.২৮ ট্রিলিয়ন ডলার। জনসংখ্যা ৬.৬৫ কোটি।
জাপান রয়েছে অষ্টম স্থানে। এই দেশের জিডিপি ৪.৩৯ ট্রিলিয়ন ডলার। জনসংখ্যা সাড়ে ১২ কোটি।
১.১৪ ট্রিলিয়ন ডলার জিডিপি এবং ৩.৩৯ কোটি জনসংখ্যার দেশ সৌদি আরব রয়েছে নবম স্থানে।
তালিকায় দশম স্থানে রয়েছে ইসরায়েল। এই দেশের জিডিপি ৫৫১ বিলিয়ন ডলার। জনসংখ্যা প্রায় ৯৪ লাখ।
মার্কিন সাময়িকী ফোর্বস ২০২৫ সালের বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিধর ১০টি দেশের তালিকা প্রকাশ করেছে। সাময়িকীটির প্রতিবেদনে বলা হয়, এই তালিকাটি তৈরি হয়েছে সামরিক শক্তি, নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা, অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক ক্ষমতা, আন্তর্জাতিক সম্পর্কসহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে।
এই তালিকা তৈরির পদ্ধতিটি পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়ার্টন স্কুলের অধ্যাপক ডেভিড রেইবস্টেইনের নেতৃত্বে এবং আমেরিকার নিউজ অ্যান্ড ওয়ার্ল্ড রিপোর্টের সঙ্গে যুক্ত বিএভি গ্রুপের গবেষকরা তৈরি করেছেন।
২০২৫ সালে বিশ্বের শীর্ষ ১০টি শক্তিশালী দেশের তালিকা নিচে দেওয়া হলো:
তালিকার শীর্ষে রয়েছে আমেরিকা। ডোনাল্ড ট্রাম্পের দেশের জিডিপি ৩০.৩৪ ট্রিলিয়ন ডলার। জনসংখ্যা সাড়ে ৩৪ কোটি।
দ্বিতীয় স্থানে থাকা চীনের জিডিপি ১৯.৫৩ ট্রিলিয়ন ডলার। জনসংখ্যা ১৪১ কোটি।
রাশিয়া রয়েছে তৃতীয় স্থানে। ভ্লাদিমির পুতিনের দেশের জিডিপি ২.২ ট্রিলিয়ন ডলার। জনসংখ্যা সাড়ে ৮ কোটি।
৩.৭৩ ট্রিলিয়ন ডলার জিডিপি এবং সাত কোটি জনসংখ্যার ইংল্যান্ড রয়েছে তালিকার চতুর্থ স্থানে।
পঞ্চম স্থানে রয়েছে জার্মানি। দেশের জিডিপি ৪.৯২ ট্রিলিয়ন ডলার। জনসংখ্যা সাড়ে ৮ কোটি।
অর্থনৈতিক শক্তি, প্রযুক্তিগত অগ্রগতি এবং সামরিক শক্তির সমন্বয়ের কারণে দক্ষিণ কোরিয়া তালিকার ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে। এর জিডিপি ১.৯৫ ট্রিলিয়ন ডলার এবং জনসংখ্যা ৫.১৭ কোটি।
সপ্তম স্থানে রয়েছে ফ্রান্স। দেশটির জিডিপি ৩.২৮ ট্রিলিয়ন ডলার। জনসংখ্যা ৬.৬৫ কোটি।
জাপান রয়েছে অষ্টম স্থানে। এই দেশের জিডিপি ৪.৩৯ ট্রিলিয়ন ডলার। জনসংখ্যা সাড়ে ১২ কোটি।
১.১৪ ট্রিলিয়ন ডলার জিডিপি এবং ৩.৩৯ কোটি জনসংখ্যার দেশ সৌদি আরব রয়েছে নবম স্থানে।
তালিকায় দশম স্থানে রয়েছে ইসরায়েল। এই দেশের জিডিপি ৫৫১ বিলিয়ন ডলার। জনসংখ্যা প্রায় ৯৪ লাখ।
সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নে আরও ১২টি ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এ নিয়ে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নকারী সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়াল ২৪।
সৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
পেনশন কর্মসূচি বা স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হলে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন একজন চাঁদাদাতা। যদিও প্রবাসী বাংলাদেশি ও পোশাক খাতের কর্মীদের জন্য ৪০ বছর বয়স পার হলেই পেনশন দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।