বিডিজেন ডেস্ক
২৪ ঘণ্টায় একবার সূর্যোদয় আর সূর্যাস্ত দেখার সুযোগ পাই আমরা। তবে এমন একটি স্থান আছে যেখানে ২৪ ঘণ্টায় ১৬ বার সূর্যোদয় দেখতে হয়। আর এ স্থানটি হলো মহাকাশে অবস্থিত আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন।
ভিডিওতে দেখুন
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে থাকা নভোচারীরা প্রতিদিন ১৬ বার সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখার সুযোগ পান। ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৪০০ কিলোমিটার ওপরে প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ২৮ হাজার কিলোমিটার গতিতে পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে মহাকাশ স্টেশনটি। গ্রহের চারপাশে এমন দ্রুত অভিযাত্রার কারণে নভোচারীরা প্রায় প্রতি ৪৫ মিনিটে একটি সূর্যোদয় বা সূর্যাস্তের সাক্ষী হচ্ছেন। প্রতিটি আবর্তনের জন্য তাঁরা পৃথিবীর অন্ধকার দিক থেকে সূর্যালোকের দিকে ছোটেন। আবার ফিরে যান অন্ধকার এলাকায়।
প্রতিদিন এতবার সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখার কারণে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন থাকা নভোচারীরা সময় কিছুটা ভিন্নভাবে গণনা করেন। সেখানে প্রথাগত ঘড়ি দেখে দিন ও রাতের হিসাব করা হয় না। কোর্ডিনেটেড ইউনিভার্সাল টাইম (ইউটিসি) ব্যবহার করেন তাঁরা। এ বিষয়ে নভোচারী জেসিকা মেয়ার বলেন, ‘পুরো অভিজ্ঞতা শ্বাসরুদ্ধকর। প্রতিটি সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত আলাদা। রং আর আবহে আকাশে একটি আর্ট শো দেখার মতো অভিজ্ঞতা হয়। এমন দৃশ্য আপনাকে মহাকাশের বিশালতা আর আমাদের গ্রহের সৌন্দর্যের কথা মনে করিয়ে দেয়।’
আরেক নভোচারী স্কট কেলি জানান, ‘আপনি যতবারই দেখেন না কেন, প্রতিটি সূর্যোদয় প্রথমবারের মতো মনে হয়। দ্রুতগতিতে আলো আর অন্ধকারের পরিবর্তনের কারণে মনস্তাত্ত্বিক ও জৈবিক প্রভাব পড়ে।’
২৪ ঘণ্টায় একবার সূর্যোদয় আর সূর্যাস্ত দেখার সুযোগ পাই আমরা। তবে এমন একটি স্থান আছে যেখানে ২৪ ঘণ্টায় ১৬ বার সূর্যোদয় দেখতে হয়। আর এ স্থানটি হলো মহাকাশে অবস্থিত আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন।
ভিডিওতে দেখুন
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে থাকা নভোচারীরা প্রতিদিন ১৬ বার সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখার সুযোগ পান। ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৪০০ কিলোমিটার ওপরে প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ২৮ হাজার কিলোমিটার গতিতে পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে মহাকাশ স্টেশনটি। গ্রহের চারপাশে এমন দ্রুত অভিযাত্রার কারণে নভোচারীরা প্রায় প্রতি ৪৫ মিনিটে একটি সূর্যোদয় বা সূর্যাস্তের সাক্ষী হচ্ছেন। প্রতিটি আবর্তনের জন্য তাঁরা পৃথিবীর অন্ধকার দিক থেকে সূর্যালোকের দিকে ছোটেন। আবার ফিরে যান অন্ধকার এলাকায়।
প্রতিদিন এতবার সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখার কারণে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন থাকা নভোচারীরা সময় কিছুটা ভিন্নভাবে গণনা করেন। সেখানে প্রথাগত ঘড়ি দেখে দিন ও রাতের হিসাব করা হয় না। কোর্ডিনেটেড ইউনিভার্সাল টাইম (ইউটিসি) ব্যবহার করেন তাঁরা। এ বিষয়ে নভোচারী জেসিকা মেয়ার বলেন, ‘পুরো অভিজ্ঞতা শ্বাসরুদ্ধকর। প্রতিটি সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত আলাদা। রং আর আবহে আকাশে একটি আর্ট শো দেখার মতো অভিজ্ঞতা হয়। এমন দৃশ্য আপনাকে মহাকাশের বিশালতা আর আমাদের গ্রহের সৌন্দর্যের কথা মনে করিয়ে দেয়।’
আরেক নভোচারী স্কট কেলি জানান, ‘আপনি যতবারই দেখেন না কেন, প্রতিটি সূর্যোদয় প্রথমবারের মতো মনে হয়। দ্রুতগতিতে আলো আর অন্ধকারের পরিবর্তনের কারণে মনস্তাত্ত্বিক ও জৈবিক প্রভাব পড়ে।’
জন্মসূত্রে আমরা বাংলাদেশের নাগরিক। তবে বিশ্বায়নের যুগে সম্ভাবনার দ্বার খুলতে অনেকেই চান নিজ দেশের পাশাপাশি অন্য দেশের নাগরিকত্ব থাকুক। এ ক্ষেত্রে অনেকেই ভিনদেশি মানুষকে বিয়ে করে নাগরিকত্ব নেন। একসময় চিঠিই ছিল যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম।
বিদেশ থেকে আসার সময় যাত্রীরা নিজের ছেলেমেয়ে, স্ত্রী, মা-বাবাসহ আত্মীয়স্বজনের জন্য নানা ধরনের উপহারসামগ্রী আনেন। আবার গৃহস্থালির প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রও নিয়ে আসেন তারা। এ জন্য সরকার ব্যাগেজ রুল সুবিধা দেয়।
গরমের দিনে কাজের চাপ এবং ব্যস্ততার কারণে শরীরে ক্লান্ত লাগাটাই স্বাভাবিক। গরমে নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য খাদ্যাভ্যাসের দিকে নজর দেওয়া জরুরি। খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন এমন কিছু খাবার যেসব খাবার যেমন শরীরের ক্লান্তি দূর করে তেমনি শক্তিও জোগায়। তাই আসুন জেনে নিই গরমে ক্লান্তি দূর করতে যেসব খাবার খাবেন—
থাইল্যান্ডে পর্যটন ভিসার আবেদনকারীদের জন্য আর্থিক প্রমাণ দাখিল করার বাধ্যবাধকতা আবার কার্যকর করা হয়েছে। চলতি মে মাস থেকেই তা কার্যকর হয়েছে।
গরমের দিনে কাজের চাপ এবং ব্যস্ততার কারণে শরীরে ক্লান্ত লাগাটাই স্বাভাবিক। গরমে নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য খাদ্যাভ্যাসের দিকে নজর দেওয়া জরুরি। খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন এমন কিছু খাবার যেসব খাবার যেমন শরীরের ক্লান্তি দূর করে তেমনি শক্তিও জোগায়। তাই আসুন জেনে নিই গরমে ক্লান্তি দূর করতে যেসব খাবার খাবেন—
০২ জুন ২০২৫