বিডিজেন ডেস্ক
স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের অন্যতম প্রধান শর্ত হলো চিনি না খাওয়া বা যতটা সম্ভব কম খাওয়া। ওজন কমাতে হলে চিনি নিয়ে রীতিমতো কড়াকড়ি থাকে। ডায়াবেটিসের রোগীদেরকেও খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিতে হয় চিনি । বাজারে বিভিন্ন পণ্যের মোড়কে দেখা যায় লেখা রয়েছে ‘সুগার ফ্রি’ বা ‘নো অ্যাডেড সুগার’। তাহলে কি দুই শব্দবন্ধের মধ্যে পার্থক্য কোথায়? চলুন জেনে নেই এ সম্পর্কে।
‘সুগার ফ্রি’ বলতে কী বুঝায়
সুগার ফ্রি বললে কি সত্যি একেবারে চিনি ছাড়া বোঝায়? নাকি তাতে কৃত্রিম চিনি যোগ করা থাকে? ‘হার্ভার্ড হেলথ পাবলিশিং’-এর তথ্য অনুযায়ী ‘সুগার ফ্রি’ খাবারে প্রতি গ্রামে সামান্য পরিমাণে হলেও চিনি থাকে। অর্থাৎ চিনি ব্যবহার করা হয়নি বললেই চলে। এতে অল্প পরিমাণে আর্টিফিশিয়াল সুইটনার যেমন স্টেভিয়া বা অন্য ধরনের প্রাকৃতিক মিষ্টি ব্যবহার করা হয় কখনো কখনো। মিষ্টি স্বাদ মিললেও এই ধরনের খাবার খেলে ক্যালরি বেড়ে যাওয়ার ভয় নেই।
‘নো অ্যাডেড সুগার’
বিভিন্ন পণ্যের প্যাকেটে লেখা থাকে ‘নো অ্যাডেড সুগার’। আমেরিকার দ্য ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ বলছে, ইংরেজি এই শব্দবন্ধের মাধ্যমে বোঝানো হয় খাবারে অতিরিক্ত চিনি যোগ করা হয়নি। তবে কি তা শর্করাহীন? তা কিন্তু নয়। খাবারের নিজস্ব শর্করা থাকেই তাতে। সেই স্বাদ মিলবে। ধরুন, একটা পিনাট বারের প্যাকেটের গায়ে লেখা ‘নো অ্যাডেড সুগার’। এর মানে এতে কোনো বাড়তি চিনি ব্যবহার করা হয়নি । তবে বাদাম বা কিশমিশের নিজস্ব ‘চিনি’র কারণে জিনিসটা খেতে মিষ্টি লাগতে পারে।
কোনটি উপকারী: সুগার ফ্রি নাকি নো অ্যাডেড সুগার?
এখন প্রশ্ন হলো সুগার ফ্রি এবং নো অ্যাডেড সুগার মধ্যে কোনটি বেশি স্বাস্থ্যকর? সত্যি বলতে, উভয় পণ্যই আপনার ডায়েটে থাকতে পারে। তবে দীর্ঘ সময় ধরে সুগার ফ্রি পণ্য খাওয়া ঠিক নয়। এটি শরীরে কৃত্রিম মিষ্টির ওপর নির্ভরশীলতা তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ফলে পরবর্তী সময়ে আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
অন্যদিকে, নো অ্যাডেড সুগার পণ্যগুলো প্রাকৃতিক চিনি ব্যবহার করে এবং এতে কোনো কৃত্রিম উপাদান নেই। এ কারণে, এটি সুগার ফ্রি পণ্যের তুলনায় স্বাস্থ্যকর বিকল্প হিসেবে বিবেচিত হয়। প্রাকৃতিক চিনির উপস্থিতির কারণে এগুলো অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। বিশেষ করে যদি আপনার লক্ষ্য সুস্থ ও সতেজ থাকা হয়।
সূত্র: এনডিটিভি
স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের অন্যতম প্রধান শর্ত হলো চিনি না খাওয়া বা যতটা সম্ভব কম খাওয়া। ওজন কমাতে হলে চিনি নিয়ে রীতিমতো কড়াকড়ি থাকে। ডায়াবেটিসের রোগীদেরকেও খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিতে হয় চিনি । বাজারে বিভিন্ন পণ্যের মোড়কে দেখা যায় লেখা রয়েছে ‘সুগার ফ্রি’ বা ‘নো অ্যাডেড সুগার’। তাহলে কি দুই শব্দবন্ধের মধ্যে পার্থক্য কোথায়? চলুন জেনে নেই এ সম্পর্কে।
‘সুগার ফ্রি’ বলতে কী বুঝায়
সুগার ফ্রি বললে কি সত্যি একেবারে চিনি ছাড়া বোঝায়? নাকি তাতে কৃত্রিম চিনি যোগ করা থাকে? ‘হার্ভার্ড হেলথ পাবলিশিং’-এর তথ্য অনুযায়ী ‘সুগার ফ্রি’ খাবারে প্রতি গ্রামে সামান্য পরিমাণে হলেও চিনি থাকে। অর্থাৎ চিনি ব্যবহার করা হয়নি বললেই চলে। এতে অল্প পরিমাণে আর্টিফিশিয়াল সুইটনার যেমন স্টেভিয়া বা অন্য ধরনের প্রাকৃতিক মিষ্টি ব্যবহার করা হয় কখনো কখনো। মিষ্টি স্বাদ মিললেও এই ধরনের খাবার খেলে ক্যালরি বেড়ে যাওয়ার ভয় নেই।
‘নো অ্যাডেড সুগার’
বিভিন্ন পণ্যের প্যাকেটে লেখা থাকে ‘নো অ্যাডেড সুগার’। আমেরিকার দ্য ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ বলছে, ইংরেজি এই শব্দবন্ধের মাধ্যমে বোঝানো হয় খাবারে অতিরিক্ত চিনি যোগ করা হয়নি। তবে কি তা শর্করাহীন? তা কিন্তু নয়। খাবারের নিজস্ব শর্করা থাকেই তাতে। সেই স্বাদ মিলবে। ধরুন, একটা পিনাট বারের প্যাকেটের গায়ে লেখা ‘নো অ্যাডেড সুগার’। এর মানে এতে কোনো বাড়তি চিনি ব্যবহার করা হয়নি । তবে বাদাম বা কিশমিশের নিজস্ব ‘চিনি’র কারণে জিনিসটা খেতে মিষ্টি লাগতে পারে।
কোনটি উপকারী: সুগার ফ্রি নাকি নো অ্যাডেড সুগার?
এখন প্রশ্ন হলো সুগার ফ্রি এবং নো অ্যাডেড সুগার মধ্যে কোনটি বেশি স্বাস্থ্যকর? সত্যি বলতে, উভয় পণ্যই আপনার ডায়েটে থাকতে পারে। তবে দীর্ঘ সময় ধরে সুগার ফ্রি পণ্য খাওয়া ঠিক নয়। এটি শরীরে কৃত্রিম মিষ্টির ওপর নির্ভরশীলতা তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ফলে পরবর্তী সময়ে আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
অন্যদিকে, নো অ্যাডেড সুগার পণ্যগুলো প্রাকৃতিক চিনি ব্যবহার করে এবং এতে কোনো কৃত্রিম উপাদান নেই। এ কারণে, এটি সুগার ফ্রি পণ্যের তুলনায় স্বাস্থ্যকর বিকল্প হিসেবে বিবেচিত হয়। প্রাকৃতিক চিনির উপস্থিতির কারণে এগুলো অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। বিশেষ করে যদি আপনার লক্ষ্য সুস্থ ও সতেজ থাকা হয়।
সূত্র: এনডিটিভি
মেটার মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ চালু করলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার অনলাইন স্ট্যাটাস জানতে পারেন অন্য ব্যবহারকারীরা। আপনি কখন অনলাইনে আছেন বা সর্বশেষ কখন সক্রিয় (লাস্ট সিন) ছিলেন তা জেনে যান তারা। তাই এসব ফিচার চালু থাকলে ব্যক্তিগত গোপনীয়তায় বিঘ্ন হতে পারে। তবে ফিচারগুলো বন্ধ করারও সুযোগ রেখেছে হ
ঈদ সামনে রেখে অনলাইনে বিভিন্ন পণ্য কেনার জন্য ঢুঁ মারছেন অনেকেই। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের এ আগ্রহ কাজে লাগিয়ে অনলাইনে পণ্যের ভুয়া বা লোভনীয় অফার দেওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন কৌশলে প্রতারণা করছে সাইবার অপরাধীরা। চলুন জেনে নিই, অনলাইন কেনাকাটায় প্রতারণা থেকে নিরাপদ থাকতে চাইলে কোন কোন সতর্কতা জরুরি।
স্মার্টফোন এখন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এই ফোন একটু পুরোনো হলেই নানা সমস্যা দেখা দেয়। যেমন- ফোন গরম হয়ে যাওয়া, গতি ধীর হওয়া, হ্যাং হওয়া, চার্জ হতে বেশি সময় নেওয়া সহ নানান সমস্যা।
স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের অন্যতম প্রধান শর্ত হলো চিনি না খাওয়া বা যতটা সম্ভব কম খাওয়া। ওজন কমাতে হলে চিনি নিয়ে রীতিমতো কড়াকড়ি থাকে। ডায়াবেটিসের রোগীদেরকেও খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিতে হয় চিনি । বাজারে বিভিন্ন পণ্যের মোড়কে দেখা যায় লেখা রয়েছে ‘সুগার ফ্রি’ বা ‘নো অ্যাডেড সুগার’। তাহলে কি দুই শব্দবন
মেটার মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ চালু করলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার অনলাইন স্ট্যাটাস জানতে পারেন অন্য ব্যবহারকারীরা। আপনি কখন অনলাইনে আছেন বা সর্বশেষ কখন সক্রিয় (লাস্ট সিন) ছিলেন তা জেনে যান তারা। তাই এসব ফিচার চালু থাকলে ব্যক্তিগত গোপনীয়তায় বিঘ্ন হতে পারে। তবে ফিচারগুলো বন্ধ করারও সুযোগ রেখেছে হ
১৬ ঘণ্টা আগেঈদ সামনে রেখে অনলাইনে বিভিন্ন পণ্য কেনার জন্য ঢুঁ মারছেন অনেকেই। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের এ আগ্রহ কাজে লাগিয়ে অনলাইনে পণ্যের ভুয়া বা লোভনীয় অফার দেওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন কৌশলে প্রতারণা করছে সাইবার অপরাধীরা। চলুন জেনে নিই, অনলাইন কেনাকাটায় প্রতারণা থেকে নিরাপদ থাকতে চাইলে কোন কোন সতর্কতা জরুরি।
২ দিন আগেস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের অন্যতম প্রধান শর্ত হলো চিনি না খাওয়া বা যতটা সম্ভব কম খাওয়া। ওজন কমাতে হলে চিনি নিয়ে রীতিমতো কড়াকড়ি থাকে। ডায়াবেটিসের রোগীদেরকেও খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিতে হয় চিনি । বাজারে বিভিন্ন পণ্যের মোড়কে দেখা যায় লেখা রয়েছে ‘সুগার ফ্রি’ বা ‘নো অ্যাডেড সুগার’। তাহলে কি দুই শব্দবন
৪ দিন আগে