বিডিজেন ডেস্ক
হার্ট বা হৃৎপিণ্ডের ধমনীতে ব্লকেজ একটি গুরুতর সমস্যা। যদি এই সমস্যার সময়মতো চিকিৎসা না করা হয়, তাহলে যে কোনো সময় ব্যক্তির হার্ট অ্যাটাক হতে পারে, যার ফলে তার মৃত্যুও হতে পারে।
চিকিৎসকদের মতে, যখন হৃৎপিণ্ডের ধমনীতে ব্লকেজ হয়, তখন তাকে করোনারি আর্টারি ডিজিজ বলা হয়। এই ধরনের পরিস্থিতিতে, হৃৎপিণ্ডের পেশীতে রক্ত বহনকারী ধমনীগুলো সংকুচিত হয়ে যায়, যার ফলে হার্ট অ্যাটাক হয়। এই প্রতিবেদনে আমরা আপনাকে হৃৎপিণ্ডের ধমনীতে ব্লকেজের লক্ষণগুলো সম্পর্কে বলব।
বুকে ব্যথা বা টান
ব্লকড হার্ট ধমনীর সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণগুলোর মধ্যে একটি হলো বুকে ব্যথা বা টান অনুভব করা। হাঁটা বা ব্যায়াম করার মতো শারীরিক কার্যকলাপের সময় আপনি এই অস্বস্তি অনুভব করতে পারেন। কিছু ক্ষেত্রে ব্যথা বিশ্রামের সময়েও হতে পারে। যদি ব্যথা তীব্র হয় বা দীর্ঘ সময় ধরে থাকে, তাহলে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই যোগাযোগ করতে হবে।
শ্বাসকষ্ট
রক্তনালি সরু হয়ে যাওয়ার কারণে পর্যাপ্ত রক্ত এবং অক্সিজেনের অভাব হয়। এতে শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।
অস্বাভাবিক ক্লান্তি
ক্লান্তিকর কোনও না কাজ না করেও ক্লান্ত লাগা হতে পারে হার্ট অ্যাটাকের পূর্ব লক্ষণ। এর অর্থ হৃৎপিণ্ড সঠিকভাবে রক্ত পাম্প করছে না। রক্তনালি সরু হয়ে যাওয়ার কারণে রক্তপ্রবাহ কমে যায়, তখন শরীরকে আরও বেশি পরিশ্রম করতে হয়। যার ফলে সামান্য কোনও কাজ করলেও স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ক্লান্ত লাগে।
মাথা ঘোরা বা হালকা মাথা ব্যথা
ধমনী ব্লক হয়ে যাওয়ার কারণে মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহও বাধাগ্রস্ত হয়। এর ফলে মাথা ঘোরা বা হালকা মাথাব্যথার অনুভূতি হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থাও দেখা দিতে পারে।
দ্রুত বা অনিয়মিত হৃদস্পন্দন
হৃৎপিণ্ডের রক্তনালি সরু হতে থাকলে তার স্বাভাবিক ছন্দের পতন ঘটতে পারে। পুরো দেহে রক্তসঞ্চালনের কাজটা করার জন্য অতিরিক্ত দ্রুততার সঙ্গে স্পন্দিত হতে পারে হৃৎপিণ্ড। এতে বুক ধড়ফড় করার মতো লক্ষণ দেখা দিতে পারে। এর অর্থ কার্যকরভাবে রক্ত পাম্প করার জন্য লড়াই করছে হৃদযন্ত্র।
ঠান্ডা ঘাম
কোনও কারণ ছাড়াই প্রচুর ঘাম হওয়া বা ঠান্ডা এবং আর্দ্রবোধ করা হতে পারে হার্ট অ্যাটাকের পূর্ব লক্ষণ। হৃদযন্ত্রে রক্ত প্রবাহ বন্ধ থাকলে এটি ঘটতে পারে।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
হার্ট বা হৃৎপিণ্ডের ধমনীতে ব্লকেজ একটি গুরুতর সমস্যা। যদি এই সমস্যার সময়মতো চিকিৎসা না করা হয়, তাহলে যে কোনো সময় ব্যক্তির হার্ট অ্যাটাক হতে পারে, যার ফলে তার মৃত্যুও হতে পারে।
চিকিৎসকদের মতে, যখন হৃৎপিণ্ডের ধমনীতে ব্লকেজ হয়, তখন তাকে করোনারি আর্টারি ডিজিজ বলা হয়। এই ধরনের পরিস্থিতিতে, হৃৎপিণ্ডের পেশীতে রক্ত বহনকারী ধমনীগুলো সংকুচিত হয়ে যায়, যার ফলে হার্ট অ্যাটাক হয়। এই প্রতিবেদনে আমরা আপনাকে হৃৎপিণ্ডের ধমনীতে ব্লকেজের লক্ষণগুলো সম্পর্কে বলব।
বুকে ব্যথা বা টান
ব্লকড হার্ট ধমনীর সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণগুলোর মধ্যে একটি হলো বুকে ব্যথা বা টান অনুভব করা। হাঁটা বা ব্যায়াম করার মতো শারীরিক কার্যকলাপের সময় আপনি এই অস্বস্তি অনুভব করতে পারেন। কিছু ক্ষেত্রে ব্যথা বিশ্রামের সময়েও হতে পারে। যদি ব্যথা তীব্র হয় বা দীর্ঘ সময় ধরে থাকে, তাহলে ডাক্তারের সাথে অবশ্যই যোগাযোগ করতে হবে।
শ্বাসকষ্ট
রক্তনালি সরু হয়ে যাওয়ার কারণে পর্যাপ্ত রক্ত এবং অক্সিজেনের অভাব হয়। এতে শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।
অস্বাভাবিক ক্লান্তি
ক্লান্তিকর কোনও না কাজ না করেও ক্লান্ত লাগা হতে পারে হার্ট অ্যাটাকের পূর্ব লক্ষণ। এর অর্থ হৃৎপিণ্ড সঠিকভাবে রক্ত পাম্প করছে না। রক্তনালি সরু হয়ে যাওয়ার কারণে রক্তপ্রবাহ কমে যায়, তখন শরীরকে আরও বেশি পরিশ্রম করতে হয়। যার ফলে সামান্য কোনও কাজ করলেও স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ক্লান্ত লাগে।
মাথা ঘোরা বা হালকা মাথা ব্যথা
ধমনী ব্লক হয়ে যাওয়ার কারণে মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহও বাধাগ্রস্ত হয়। এর ফলে মাথা ঘোরা বা হালকা মাথাব্যথার অনুভূতি হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থাও দেখা দিতে পারে।
দ্রুত বা অনিয়মিত হৃদস্পন্দন
হৃৎপিণ্ডের রক্তনালি সরু হতে থাকলে তার স্বাভাবিক ছন্দের পতন ঘটতে পারে। পুরো দেহে রক্তসঞ্চালনের কাজটা করার জন্য অতিরিক্ত দ্রুততার সঙ্গে স্পন্দিত হতে পারে হৃৎপিণ্ড। এতে বুক ধড়ফড় করার মতো লক্ষণ দেখা দিতে পারে। এর অর্থ কার্যকরভাবে রক্ত পাম্প করার জন্য লড়াই করছে হৃদযন্ত্র।
ঠান্ডা ঘাম
কোনও কারণ ছাড়াই প্রচুর ঘাম হওয়া বা ঠান্ডা এবং আর্দ্রবোধ করা হতে পারে হার্ট অ্যাটাকের পূর্ব লক্ষণ। হৃদযন্ত্রে রক্ত প্রবাহ বন্ধ থাকলে এটি ঘটতে পারে।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
কিডনির সমস্যা বর্তমানে দেশের অন্যতম বড় রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শরীরের দুটি কিডনির ৭০-৮০ ভাগ নষ্ট হওয়ার আগে কোনো ধরনের গুরুতর লক্ষণই দেখা দেয় না। কিডনি সংক্রান্ত সমস্যার উপসর্গগুলো এতই মৃদু হয় যে, কিছু ক্ষেত্রে বুঝে ওঠাও সম্ভব হয় না। তবে কিডনি যে সুস্থ নেই, তার কিছু ইঙ্গিত পাওয়া যায়। সেই লক্ষণগুলো কী, তা
গরম এলেই হু হু করে বাড়তে থাকে বিদ্যুৎ বিল। এ অবস্থায় বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা জরুরি। তবে জানেন কি, সহজ কিছু কৌশল অবলম্বন করলেই গরমে বিদ্যুৎ বিল কমানো সম্ভব। চলুন জেনে নিই, আসছে গ্রীষ্মে কীভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখবেন বিদ্যুৎ বিল।
পর্যাপ্ত ঘুম হওয়ার পরও অনেকেরই সকাল থেকে রাত অবধি হাই উঠতেই থাকে। তবে ঘন ঘন এই হাই তোলাও কিন্তু হৃদ্রোগের পূর্বলক্ষণ হতে পারে। আমেরিকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেল্থ থেকে প্রকাশিত গবেষণাপত্রে এমনটাই দাবি করা হয়েছে।
কিডনির সমস্যা বর্তমানে দেশের অন্যতম বড় রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শরীরের দুটি কিডনির ৭০-৮০ ভাগ নষ্ট হওয়ার আগে কোনো ধরনের গুরুতর লক্ষণই দেখা দেয় না। কিডনি সংক্রান্ত সমস্যার উপসর্গগুলো এতই মৃদু হয় যে, কিছু ক্ষেত্রে বুঝে ওঠাও সম্ভব হয় না। তবে কিডনি যে সুস্থ নেই, তার কিছু ইঙ্গিত পাওয়া যায়। সেই লক্ষণগুলো কী, তা
৬ দিন আগে