বিডিজেন ডেস্ক
গ্রীষ্মের রসালো ফল তরমুজ উঠে গেছে বাজারে। তরমুজের দেখা মিলছে রাস্তার মোড়ে মোড়ে। অনেক সময় বাইরে থেকে দেখে ভালো মনে হলেও কাটার পর দেখা যায় তরমুজ ফ্যাকাশে, খেতেও পানসে। দাম দিয়ে স্বাদহীন এমন তরমুজ কিনে ঠকতে না চাইলে কিছু বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রেখে তারপর কিনুন ফলটি।
জেনে নিন ভালো ও মিষ্টি তরমুজ চেনার গুরুত্বপূর্ণ টিপস—
তরমুজের বোটা সবুজ হলে বুঝবেন এটি গাছপাকা, অর্থাৎ তরমুজটি তাজা এবং সেরা। যদি বোটা কালো বা হলুদ হয়, তবে এটি অনেক আগে কাটা তরমুজ হতে পারে এবং স্বাদ কম থাকতে পারে।
তরমুজের গায়ে হাতের তালু দিয়ে আঘাতের পর যদি মোটা শব্দ আসে, তবে বুঝবেন তরমুজটি পাকা। আর যদি চিকন শব্দ শোনা যায়, তবে তরমুজটি কাঁচা হতে পারে। কারণ তরমুজ পাকা হলে এতে শর্করা বেড়ে যায়। এতে ভ্যাকিউল তৈরি হয়, যা শব্দে পরিবর্তন আনে।
কিছু তরমুজে ভ্যারিগেটেড ডোরা থাকে, অর্থাৎ তরমুজের কাটা অংশের মাঝে ফাঁক থাকে। যদি এই ফাঁক বেশি হয়, তবে তরমুজটি ভালো এবং পাকা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
তরমুজের মাটির সাথে লেগে থাকা অংশ যদি হলুদ হয়, তবে তরমুজটি পাকা। যদি ওই অংশটি সবুজ হয়, তবে তরমুজ কাঁচা থাকতে পারে। তরমুজের নিচে যদি হলুদাভ ফিল্ড স্পট থাকে, তবে এটি পাকা হওয়ার লক্ষণ। তবে যদি স্পটটি সাদা হয়, তাহলে তরমুজ কাঁচা থাকতে পারে।
তরমুজের সাইজের তুলনায় যদি এটি ওজন বেশি হয়, তবে বুঝবেন এটি পাকা এবং ভেতরে রস বেশি। একটি ভাল তরমুজের ঘনত্ব বেশি হওয়া উচিত।
তরমুজের গায়ে যদি বাদামী বর্ণের জালিকা থাকে, তবে এটি ভালো পাকা তরমুজের লক্ষণ। এই জালিকা তরমুজের পাকা হওয়া এবং গন্ধের গুণগত মান প্রমাণ করে।
তরমুজের সাইজ এবং আকার সিমেট্রিকাল হওয়া উচিত। অস্বাভাবিক আকারের তরমুজ কাঁচা বা অতিরিক্ত পাকা হতে পারে, যা স্বাদের মান কমিয়ে দেয়।
তরমুজে কোনো ক্ষত বা ডিপ্রেসড অংশ (ডিম্পল) না থাকলে ভালো। এই ধরনের তরমুজে পচন বা নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, যা খাওয়ার জন্য উপযুক্ত নয়।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
গ্রীষ্মের রসালো ফল তরমুজ উঠে গেছে বাজারে। তরমুজের দেখা মিলছে রাস্তার মোড়ে মোড়ে। অনেক সময় বাইরে থেকে দেখে ভালো মনে হলেও কাটার পর দেখা যায় তরমুজ ফ্যাকাশে, খেতেও পানসে। দাম দিয়ে স্বাদহীন এমন তরমুজ কিনে ঠকতে না চাইলে কিছু বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রেখে তারপর কিনুন ফলটি।
জেনে নিন ভালো ও মিষ্টি তরমুজ চেনার গুরুত্বপূর্ণ টিপস—
তরমুজের বোটা সবুজ হলে বুঝবেন এটি গাছপাকা, অর্থাৎ তরমুজটি তাজা এবং সেরা। যদি বোটা কালো বা হলুদ হয়, তবে এটি অনেক আগে কাটা তরমুজ হতে পারে এবং স্বাদ কম থাকতে পারে।
তরমুজের গায়ে হাতের তালু দিয়ে আঘাতের পর যদি মোটা শব্দ আসে, তবে বুঝবেন তরমুজটি পাকা। আর যদি চিকন শব্দ শোনা যায়, তবে তরমুজটি কাঁচা হতে পারে। কারণ তরমুজ পাকা হলে এতে শর্করা বেড়ে যায়। এতে ভ্যাকিউল তৈরি হয়, যা শব্দে পরিবর্তন আনে।
কিছু তরমুজে ভ্যারিগেটেড ডোরা থাকে, অর্থাৎ তরমুজের কাটা অংশের মাঝে ফাঁক থাকে। যদি এই ফাঁক বেশি হয়, তবে তরমুজটি ভালো এবং পাকা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
তরমুজের মাটির সাথে লেগে থাকা অংশ যদি হলুদ হয়, তবে তরমুজটি পাকা। যদি ওই অংশটি সবুজ হয়, তবে তরমুজ কাঁচা থাকতে পারে। তরমুজের নিচে যদি হলুদাভ ফিল্ড স্পট থাকে, তবে এটি পাকা হওয়ার লক্ষণ। তবে যদি স্পটটি সাদা হয়, তাহলে তরমুজ কাঁচা থাকতে পারে।
তরমুজের সাইজের তুলনায় যদি এটি ওজন বেশি হয়, তবে বুঝবেন এটি পাকা এবং ভেতরে রস বেশি। একটি ভাল তরমুজের ঘনত্ব বেশি হওয়া উচিত।
তরমুজের গায়ে যদি বাদামী বর্ণের জালিকা থাকে, তবে এটি ভালো পাকা তরমুজের লক্ষণ। এই জালিকা তরমুজের পাকা হওয়া এবং গন্ধের গুণগত মান প্রমাণ করে।
তরমুজের সাইজ এবং আকার সিমেট্রিকাল হওয়া উচিত। অস্বাভাবিক আকারের তরমুজ কাঁচা বা অতিরিক্ত পাকা হতে পারে, যা স্বাদের মান কমিয়ে দেয়।
তরমুজে কোনো ক্ষত বা ডিপ্রেসড অংশ (ডিম্পল) না থাকলে ভালো। এই ধরনের তরমুজে পচন বা নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, যা খাওয়ার জন্য উপযুক্ত নয়।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
প্রবাসী বাংলাদেশিরা বিদেশে রক্ত-ঘাম ঝরানো আয়ের একটি অংশ যদি নিরাপদে, করমুক্তভাবে ও বাড়তি সুবিধাসহ বিনিয়োগ করতে চান—তাহলে ওয়েজ আর্নার্স ডেভেলপমেন্ট বন্ড হতে পারে আপনার সেরা পছন্দ। শুধু মুনাফা নয়, দীর্ঘমেয়াদি নিরাপত্তা আর পারিবারিক সুরক্ষার নিশ্চয়তাও মিলবে একসঙ্গে।
চট্টগ্রামে সরকারিভাবে বাংলাদেশ-কোরিয়া কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে (বিকেটিটিসি) সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর-২০২৫ সেশনে কোরিয়ান ভাষা প্রশিক্ষণ কোরিয়ান ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তিপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
জিম বা ব্যায়ামাগারে যাওয়ার সময় পাচ্ছেন না? চিন্তার কিছু নেই, প্রতিদিনের রুটিনে অন্তত ১৫ মিনিট দ্রুত হাঁটা যোগ করলেই সুস্থ থাকা সম্ভব। নতুন গবেষণায় এমনটাই জানা গেছে।
জন্মসূত্রে আমরা বাংলাদেশের নাগরিক। তবে বিশ্বায়নের যুগে সম্ভাবনার দ্বার খুলতে অনেকেই চান নিজ দেশের পাশাপাশি অন্য দেশের নাগরিকত্ব থাকুক। এ ক্ষেত্রে অনেকেই ভিনদেশি মানুষকে বিয়ে করে নাগরিকত্ব নেন। একসময় চিঠিই ছিল যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম।