বিডিজেন ডেস্ক
পেশাগত জগৎ আর ব্যক্তিগত জীবন এক নয়। কাজের জায়গায় নিজের মনের কথা উজাড় করে বলতে শুরু করলেই বিপদে পড়তে পারেন। অফিসে আপনার আচরণ, কথাবার্তাতেও পেশাদারিত্বের ছাপ থাকা জরুরি। সহকর্মীদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকলে তা কাজের পরিবেশ আরও সহজ করে দেয়। তবে নিজের সব কথা সহকর্মীদের সঙ্গে বলা জরুরি নয়, উচিতও নয়। কিছু কথা আছে যেগুলো তাদের কাছে না বলাই উত্তম। চলুন জেনে নেওয়া যাক-
আপনার আর্থিক অবস্থা
আপনার আর্থিক অবস্থা কেমন তা কখনওই সহকর্মীর সঙ্গে আলোচনা করবেন না। পরিবারের রোজগার কত, সংসার চালাতে কত খরচ হয় এই সব তথ্য সামনে আসতে না দেওয়াই ভালো। পাশাপাশি, বেতন নিয়ে কোনও রকম মন্তব্য না করাই উচিত। বেতন নিয়ে যদি আপনার অভিযোগও থাকে, তা হলেও তা সহকর্মীদের সঙ্গে আলোচনা করবেন না।
রাজনীতি নিয়ে মতামত ও ধর্মীয় বিশ্বাস
আপনি যে ধর্মীয় মতেই বিশ্বাসী হোন না কেন, তা নিয়ে সহকর্মীদের মতামত না দেওয়াই ভাল। আপনার কোনও মন্তব্য অন্যকে আঘাত দিতেই পারে। সে নিয়ে অসন্তোষও তৈরি হতে পারে। একই রকম ভাবে আপনার রাজনৈতিক মতামত ও আদর্শও সহকর্মীদের সঙ্গে আলোচনা করবেন না। অফিস পেশাদার জায়গা। সকলের সঙ্গে পেশাদার সম্পর্ক বজায় রাখতে হলে, ব্যক্তিগত মতামত ও বিশ্বাস নিয়ে চর্চা না করাই শ্রেয়।
শারীরিক অবস্থা
আপনার শারীরিক অবস্থা, অসুখবিসুখ নিয়ে বেশি চর্চা না করাই ভাল। হতেই পারে আপনার কোনো ক্রনিক রোগ রয়েছে অথবা শারীরিক ভাবে কোনও দুর্বলতা রয়েছে, সে তথ্য না ছড়ানোই ভালো। সহকর্মী হয়তো শুনে দুঃখপ্রকাশ করবেন, কিন্তু আড়ালে সে নিয়ে হাস্যকৌতুকও হতে পারে। আর কর্তৃপক্ষের কানে গেলে তারা হয়তো ভাবতে পারেন এমন শারীরিক অবস্থায় আপনি চাপ নিয়ে কাজ করতে সক্ষম নন।
পরনিন্দা-পরচর্চা
কাজের জায়গায় ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা একসঙ্গে থাকলে বিভিন্ন বিষয়ে মতানৈক্য হতেই পারে। সহকর্মীর সঙ্গে কথা কাটাকাটি বা মনোমালিন্য যা-ই হোক না কেন, তা নিয়ে অফিসে অস্বস্তিকর পরিবেশ তৈরি করা অপেশাদারিত্বের পরিচয় দেয়। আর সে নিয়ে কখনোই আড়ালে সমালোচনা করতে যাবেন না। তা ছাড়া সহকর্মীদের সামনে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে নিয়ে আলোচনা, বসের নামে অভিযোগ করতে থাকলে, তা আপনারই বিপদের কারণ হয়ে উঠতে পারে।
চাকরি খোঁজার কথা
নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কখনওই সহকর্মীদের জানাবেন না। তাঁরা যতই ঘনিষ্ঠ হোন না কেন, কাজ নিয়ে আপনার পরিকল্পনা কী, তা নিজের মধ্যেই রাখুন। বিশেষ করে, যদি অন্য কোথাও চাকরি খোঁজার কথা ভাবেন, তা হলে সে পরিকল্পনার কথাও আড়ালেই রাখতে হবে। খোলাখুলি আলোচনা করলে, আপনার পরিকল্পনা কখন কর্তৃপক্ষের কাছেই ফাঁস হয়ে যাবে, তা বুঝতেও পারবেন না।
তথ্যসূত্র: এবিপিলাইভ
পেশাগত জগৎ আর ব্যক্তিগত জীবন এক নয়। কাজের জায়গায় নিজের মনের কথা উজাড় করে বলতে শুরু করলেই বিপদে পড়তে পারেন। অফিসে আপনার আচরণ, কথাবার্তাতেও পেশাদারিত্বের ছাপ থাকা জরুরি। সহকর্মীদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকলে তা কাজের পরিবেশ আরও সহজ করে দেয়। তবে নিজের সব কথা সহকর্মীদের সঙ্গে বলা জরুরি নয়, উচিতও নয়। কিছু কথা আছে যেগুলো তাদের কাছে না বলাই উত্তম। চলুন জেনে নেওয়া যাক-
আপনার আর্থিক অবস্থা
আপনার আর্থিক অবস্থা কেমন তা কখনওই সহকর্মীর সঙ্গে আলোচনা করবেন না। পরিবারের রোজগার কত, সংসার চালাতে কত খরচ হয় এই সব তথ্য সামনে আসতে না দেওয়াই ভালো। পাশাপাশি, বেতন নিয়ে কোনও রকম মন্তব্য না করাই উচিত। বেতন নিয়ে যদি আপনার অভিযোগও থাকে, তা হলেও তা সহকর্মীদের সঙ্গে আলোচনা করবেন না।
রাজনীতি নিয়ে মতামত ও ধর্মীয় বিশ্বাস
আপনি যে ধর্মীয় মতেই বিশ্বাসী হোন না কেন, তা নিয়ে সহকর্মীদের মতামত না দেওয়াই ভাল। আপনার কোনও মন্তব্য অন্যকে আঘাত দিতেই পারে। সে নিয়ে অসন্তোষও তৈরি হতে পারে। একই রকম ভাবে আপনার রাজনৈতিক মতামত ও আদর্শও সহকর্মীদের সঙ্গে আলোচনা করবেন না। অফিস পেশাদার জায়গা। সকলের সঙ্গে পেশাদার সম্পর্ক বজায় রাখতে হলে, ব্যক্তিগত মতামত ও বিশ্বাস নিয়ে চর্চা না করাই শ্রেয়।
শারীরিক অবস্থা
আপনার শারীরিক অবস্থা, অসুখবিসুখ নিয়ে বেশি চর্চা না করাই ভাল। হতেই পারে আপনার কোনো ক্রনিক রোগ রয়েছে অথবা শারীরিক ভাবে কোনও দুর্বলতা রয়েছে, সে তথ্য না ছড়ানোই ভালো। সহকর্মী হয়তো শুনে দুঃখপ্রকাশ করবেন, কিন্তু আড়ালে সে নিয়ে হাস্যকৌতুকও হতে পারে। আর কর্তৃপক্ষের কানে গেলে তারা হয়তো ভাবতে পারেন এমন শারীরিক অবস্থায় আপনি চাপ নিয়ে কাজ করতে সক্ষম নন।
পরনিন্দা-পরচর্চা
কাজের জায়গায় ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা একসঙ্গে থাকলে বিভিন্ন বিষয়ে মতানৈক্য হতেই পারে। সহকর্মীর সঙ্গে কথা কাটাকাটি বা মনোমালিন্য যা-ই হোক না কেন, তা নিয়ে অফিসে অস্বস্তিকর পরিবেশ তৈরি করা অপেশাদারিত্বের পরিচয় দেয়। আর সে নিয়ে কখনোই আড়ালে সমালোচনা করতে যাবেন না। তা ছাড়া সহকর্মীদের সামনে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে নিয়ে আলোচনা, বসের নামে অভিযোগ করতে থাকলে, তা আপনারই বিপদের কারণ হয়ে উঠতে পারে।
চাকরি খোঁজার কথা
নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কখনওই সহকর্মীদের জানাবেন না। তাঁরা যতই ঘনিষ্ঠ হোন না কেন, কাজ নিয়ে আপনার পরিকল্পনা কী, তা নিজের মধ্যেই রাখুন। বিশেষ করে, যদি অন্য কোথাও চাকরি খোঁজার কথা ভাবেন, তা হলে সে পরিকল্পনার কথাও আড়ালেই রাখতে হবে। খোলাখুলি আলোচনা করলে, আপনার পরিকল্পনা কখন কর্তৃপক্ষের কাছেই ফাঁস হয়ে যাবে, তা বুঝতেও পারবেন না।
তথ্যসূত্র: এবিপিলাইভ
ডিজিটাল মাধ্যমে বিভিন্নভাবে হ্যাকাররা ফাঁদ পেতে রাখে। শুধু টাকাপয়সা নেওয়াই নয় স্মার্টফোন কব্জা করে আপনার অজান্তেই সমস্ত ব্যক্তিগত তথ্য তারা হাতিয়ে নিতে পারে নিমেষে। তা হলে উপায়?
আমরা দিনের শুরুতে অনেকেই চা পান করি। কেউ খালি পেটে পান করি, আবার কেউ নাশতার সময় পান করি। পুষ্টিবিদদের মতে, চায়ের অনেক উপকারী গুণাগুণ রয়েছে। কিন্তু খালি পেটে চা কি আদৌ স্বাস্থ্যকর? কী কী হতে পারে খালি পেটে চা খেলে?
শীতে গরম পানি ছাড়া গোসল করার কথা যেন ভাবাই যায় না। তবে গরম পানি নিয়ে রয়েছে নানা বিশেষজ্ঞের নানা মত। চলুন জেনে নেওয়া যাক গরম পানি দিয়ে গোসল করা ভালো না খারাপ!