বিডিজেন ডেস্ক
হার্ট অ্যাটাক ও কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা বর্তমানে ব্যাপক বৃদ্ধি পাচ্ছে। হৃদরোগ বলতে আমরা সাধারণত হার্ট অ্যাটাকই বুঝি। কিন্তু সাম্প্রতিককালে বেড়েছে কার্ডিয়াক অ্যারেস্টে হঠাৎ মৃত্যুর হার। এ সম্পর্কে জানা থাকলে ও সচেতনতা বাড়ালে কিছুটা হলেও বড় ক্ষতি থেকে রোগীকে রক্ষা করা সম্ভব বলে মনে করেন চিকিৎসকরা।
সবার আগে বুঝতে হবে হার্ট অ্যাটাক এবং কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের মধ্যে পার্থক্যটা কী। চলুন জেনে নিই—
কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট ও হার্ট অ্যাটাক- দুটো আলাদা ঘটনা হলেও বিষয়টি সম্পর্কে অনেকেরই স্পষ্ট ধারণা নেই। অনেকেই এই দুটো বিষয় একই ঘটনা ভাবেন এবং বিভ্রান্ত হয়ে পড়েন। দুটো ঘটনাই হার্টের সমস্যার সঙ্গে যুক্ত এবং দুটোরই পরিণতি মৃত্যু হতে পারে।
সারা শরীরে রক্ত সরবরাহের কাজটি করে থাকে আমাদের হার্ট। এই হার্টের মধ্যে অজস্র টিস্যু রয়েছে, যাদের নিয়মিত অক্সিজেন সরবরাহ প্রয়োজন। এই অক্সিজেন সরবরাহে বাধা এলেই শুরু হয় যত বিপত্তি।
হার্ট বা হৃদযন্ত্রে রক্ত সরবরাহ বাধাগ্রস্ত বা বন্ধ হয়ে গেলে এর কিছু অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা এর টিস্যুগুলো মরে যেতে থাকে। একে হার্ট অ্যাটাক বলে। এক কথায় হৃৎপিণ্ডের কোষ রক্ত সরবরাহের অভাবে ধ্বংস হয়ে গেলে তাকে হার্ট অ্যাটাক বলা যায়।
অন্যদিকে কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের সময় হৃদযন্ত্রে বৈদ্যুতিক অসঙ্গতি দেখা দেয়। ফলে হৃদপিণ্ড রক্ত পাম্প করা বন্ধ করে দেয় এবং স্বাভাবিকভাবে শ্বাস নেওয়া ব্যাহত হয়। এতে মস্তিষ্কে অক্সিজেন পৌঁছাতে পারে না, রোগী প্রথমে অজ্ঞান হয়ে যায় এবং মুহূর্তেই শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে যায়।
অর্থাৎ হঠাৎ করে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হলে অনেক সময়ই চিকিৎসা করার সময় পাওয়া যায় না। তবে হার্ট অ্যাটাক হলে চিকিৎসার মাধ্যমে ধমনিতে ব্লকেজ সরিয়ে দিলে রোগী অনেকদিন সুস্থ হয়ে বাঁচতে পারে।
তথ্যসূত্র: নিউজ১৮
হার্ট অ্যাটাক ও কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা বর্তমানে ব্যাপক বৃদ্ধি পাচ্ছে। হৃদরোগ বলতে আমরা সাধারণত হার্ট অ্যাটাকই বুঝি। কিন্তু সাম্প্রতিককালে বেড়েছে কার্ডিয়াক অ্যারেস্টে হঠাৎ মৃত্যুর হার। এ সম্পর্কে জানা থাকলে ও সচেতনতা বাড়ালে কিছুটা হলেও বড় ক্ষতি থেকে রোগীকে রক্ষা করা সম্ভব বলে মনে করেন চিকিৎসকরা।
সবার আগে বুঝতে হবে হার্ট অ্যাটাক এবং কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের মধ্যে পার্থক্যটা কী। চলুন জেনে নিই—
কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট ও হার্ট অ্যাটাক- দুটো আলাদা ঘটনা হলেও বিষয়টি সম্পর্কে অনেকেরই স্পষ্ট ধারণা নেই। অনেকেই এই দুটো বিষয় একই ঘটনা ভাবেন এবং বিভ্রান্ত হয়ে পড়েন। দুটো ঘটনাই হার্টের সমস্যার সঙ্গে যুক্ত এবং দুটোরই পরিণতি মৃত্যু হতে পারে।
সারা শরীরে রক্ত সরবরাহের কাজটি করে থাকে আমাদের হার্ট। এই হার্টের মধ্যে অজস্র টিস্যু রয়েছে, যাদের নিয়মিত অক্সিজেন সরবরাহ প্রয়োজন। এই অক্সিজেন সরবরাহে বাধা এলেই শুরু হয় যত বিপত্তি।
হার্ট বা হৃদযন্ত্রে রক্ত সরবরাহ বাধাগ্রস্ত বা বন্ধ হয়ে গেলে এর কিছু অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা এর টিস্যুগুলো মরে যেতে থাকে। একে হার্ট অ্যাটাক বলে। এক কথায় হৃৎপিণ্ডের কোষ রক্ত সরবরাহের অভাবে ধ্বংস হয়ে গেলে তাকে হার্ট অ্যাটাক বলা যায়।
অন্যদিকে কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের সময় হৃদযন্ত্রে বৈদ্যুতিক অসঙ্গতি দেখা দেয়। ফলে হৃদপিণ্ড রক্ত পাম্প করা বন্ধ করে দেয় এবং স্বাভাবিকভাবে শ্বাস নেওয়া ব্যাহত হয়। এতে মস্তিষ্কে অক্সিজেন পৌঁছাতে পারে না, রোগী প্রথমে অজ্ঞান হয়ে যায় এবং মুহূর্তেই শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে যায়।
অর্থাৎ হঠাৎ করে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হলে অনেক সময়ই চিকিৎসা করার সময় পাওয়া যায় না। তবে হার্ট অ্যাটাক হলে চিকিৎসার মাধ্যমে ধমনিতে ব্লকেজ সরিয়ে দিলে রোগী অনেকদিন সুস্থ হয়ে বাঁচতে পারে।
তথ্যসূত্র: নিউজ১৮
সৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
পেনশন কর্মসূচি বা স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হলে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন একজন চাঁদাদাতা। যদিও প্রবাসী বাংলাদেশি ও পোশাক খাতের কর্মীদের জন্য ৪০ বছর বয়স পার হলেই পেনশন দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।
কিডনির সমস্যা বর্তমানে দেশের অন্যতম বড় রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শরীরের দুটি কিডনির ৭০-৮০ ভাগ নষ্ট হওয়ার আগে কোনো ধরনের গুরুতর লক্ষণই দেখা দেয় না। কিডনি সংক্রান্ত সমস্যার উপসর্গগুলো এতই মৃদু হয় যে, কিছু ক্ষেত্রে বুঝে ওঠাও সম্ভব হয় না। তবে কিডনি যে সুস্থ নেই, তার কিছু ইঙ্গিত পাওয়া যায়। সেই লক্ষণগুলো কী, তা
কিডনির সমস্যা বর্তমানে দেশের অন্যতম বড় রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শরীরের দুটি কিডনির ৭০-৮০ ভাগ নষ্ট হওয়ার আগে কোনো ধরনের গুরুতর লক্ষণই দেখা দেয় না। কিডনি সংক্রান্ত সমস্যার উপসর্গগুলো এতই মৃদু হয় যে, কিছু ক্ষেত্রে বুঝে ওঠাও সম্ভব হয় না। তবে কিডনি যে সুস্থ নেই, তার কিছু ইঙ্গিত পাওয়া যায়। সেই লক্ষণগুলো কী, তা
২৫ মার্চ ২০২৫