বিডিজেন ডেস্ক
কাজের ক্লান্তি কাটাতে ঘুরতে যাওয়ার থেকে ভালো উপায় আর কিছুই নেই। তবে বিদেশ কিংবা দেশের কোনো স্থানে ভ্রমণ করার সময় হোটেলে থাকার সময় ব্যক্তিগত গোপনীয়তা নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নানা সময়ে হোটেলে লুকানো ক্যামেরার অস্তিত্ব পাওয়ার ঘটনা সামনে এসেছে। এটি ব্যক্তিগত নিরাপত্তার জন্য বড় ধরনের হুমকি। তবে গোপন ক্যামেরা শনাক্ত করতে বিশেষ কোনো যন্ত্রপাতির প্রয়োজন নেই। আপনার হাতের স্মার্টফোনই হতে পারে একটি কার্যকর হাতিয়ার।
চলুন স্মার্টফোন ব্যবহার করে কীভাবে গোপন ক্যামেরা শনাক্ত করা যায়, তার কয়েকটি পদ্ধতি জেনে নেওয়া যাক।
স্মার্টফোনের ফ্ল্যাশলাইট ব্যবহার
স্মার্টফোনের ফ্ল্যাশলাইট চালু করে রুমের বিভিন্ন স্থানে ভালো করে দেখুন। গোপন ক্যামেরাগুলো প্রায়ই একটি ছোট লেন্স থাকে, যা আলো প্রতিফলিত করে। এই প্রতিফলন আপনার ফোনের ক্যামেরায় দেখা যেতে পারে।
ক্যামেরা শনাক্তকারী অ্যাপ ব্যবহার
স্মার্টফোনের জন্য তৈরি বিশেষ অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে গোপন ক্যামেরা শনাক্ত করা সম্ভব। এই অ্যাপগুলো ইনফ্রারেড আলো, চৌম্বকক্ষেত্র এবং অস্বাভাবিক সংকেত শনাক্ত করতে পারে। নির্ভরযোগ্য একটি অ্যাপ ডাউনলোড করে সেটির মাধ্যমে রুমের সন্দেহজনক স্থান পরীক্ষা করতে হবে।
ক্যামেরার মাধ্যমে ইনফ্রারেড আলো শনাক্ত
গোপন ক্যামেরা থেকে নির্গত অতি লাল বা ইনফ্রারেড আলো খালি চোখে দেখা সম্ভব নয়। তবে স্মার্টফোনের ক্যামেরা দিয়ে তা শনাক্ত করা যায়। কক্ষের আলো নিভিয়ে স্মার্টফোনের ক্যামেরা চালু করতে হবে। ক্যামেরা দিয়ে সন্দেহজনক স্থানগুলো স্ক্যান করতে হবে। ক্যামেরার স্ক্রিনে যদি ক্ষুদ্র আলোকবিন্দু বা ঝলক দেখা যায়, সেটি ইনফ্রারেড আলোর উৎস হতে পারে। ইনফ্রারেড আলো শনাক্ত হলে সেটি গোপন ক্যামেরার উপস্থিতি নির্দেশ করে।
ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক পরীক্ষা
অনেক ওয়্যারলেস ক্যামেরা ভিডিও ফুটেজ পাঠানোর জন্য ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত থাকে। হোটেল রুমে আপনার ফোনের ওয়াই-ফাই সেটিংসে গিয়ে সংযুক্ত ডিভাইসের তালিকা দেখুন। যদি ‘আইপি ক্যামেরা’ বা অদ্ভুত নামযুক্ত কোনো ডিভাইস যুক্ত থাকে, তবে সতর্ক হোন।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
কাজের ক্লান্তি কাটাতে ঘুরতে যাওয়ার থেকে ভালো উপায় আর কিছুই নেই। তবে বিদেশ কিংবা দেশের কোনো স্থানে ভ্রমণ করার সময় হোটেলে থাকার সময় ব্যক্তিগত গোপনীয়তা নিশ্চিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নানা সময়ে হোটেলে লুকানো ক্যামেরার অস্তিত্ব পাওয়ার ঘটনা সামনে এসেছে। এটি ব্যক্তিগত নিরাপত্তার জন্য বড় ধরনের হুমকি। তবে গোপন ক্যামেরা শনাক্ত করতে বিশেষ কোনো যন্ত্রপাতির প্রয়োজন নেই। আপনার হাতের স্মার্টফোনই হতে পারে একটি কার্যকর হাতিয়ার।
চলুন স্মার্টফোন ব্যবহার করে কীভাবে গোপন ক্যামেরা শনাক্ত করা যায়, তার কয়েকটি পদ্ধতি জেনে নেওয়া যাক।
স্মার্টফোনের ফ্ল্যাশলাইট ব্যবহার
স্মার্টফোনের ফ্ল্যাশলাইট চালু করে রুমের বিভিন্ন স্থানে ভালো করে দেখুন। গোপন ক্যামেরাগুলো প্রায়ই একটি ছোট লেন্স থাকে, যা আলো প্রতিফলিত করে। এই প্রতিফলন আপনার ফোনের ক্যামেরায় দেখা যেতে পারে।
ক্যামেরা শনাক্তকারী অ্যাপ ব্যবহার
স্মার্টফোনের জন্য তৈরি বিশেষ অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে গোপন ক্যামেরা শনাক্ত করা সম্ভব। এই অ্যাপগুলো ইনফ্রারেড আলো, চৌম্বকক্ষেত্র এবং অস্বাভাবিক সংকেত শনাক্ত করতে পারে। নির্ভরযোগ্য একটি অ্যাপ ডাউনলোড করে সেটির মাধ্যমে রুমের সন্দেহজনক স্থান পরীক্ষা করতে হবে।
ক্যামেরার মাধ্যমে ইনফ্রারেড আলো শনাক্ত
গোপন ক্যামেরা থেকে নির্গত অতি লাল বা ইনফ্রারেড আলো খালি চোখে দেখা সম্ভব নয়। তবে স্মার্টফোনের ক্যামেরা দিয়ে তা শনাক্ত করা যায়। কক্ষের আলো নিভিয়ে স্মার্টফোনের ক্যামেরা চালু করতে হবে। ক্যামেরা দিয়ে সন্দেহজনক স্থানগুলো স্ক্যান করতে হবে। ক্যামেরার স্ক্রিনে যদি ক্ষুদ্র আলোকবিন্দু বা ঝলক দেখা যায়, সেটি ইনফ্রারেড আলোর উৎস হতে পারে। ইনফ্রারেড আলো শনাক্ত হলে সেটি গোপন ক্যামেরার উপস্থিতি নির্দেশ করে।
ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক পরীক্ষা
অনেক ওয়্যারলেস ক্যামেরা ভিডিও ফুটেজ পাঠানোর জন্য ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত থাকে। হোটেল রুমে আপনার ফোনের ওয়াই-ফাই সেটিংসে গিয়ে সংযুক্ত ডিভাইসের তালিকা দেখুন। যদি ‘আইপি ক্যামেরা’ বা অদ্ভুত নামযুক্ত কোনো ডিভাইস যুক্ত থাকে, তবে সতর্ক হোন।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নে আরও ১২টি ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এ নিয়ে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নকারী সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়াল ২৪।
সৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
পেনশন কর্মসূচি বা স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হলে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন একজন চাঁদাদাতা। যদিও প্রবাসী বাংলাদেশি ও পোশাক খাতের কর্মীদের জন্য ৪০ বছর বয়স পার হলেই পেনশন দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।