বিডিজেন ডেস্ক
বর্তমানে হোয়াটসঅ্যাপ হচ্ছে সবচেয়ে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া মেসেজিং অ্যাপ। বিশ্বজুড়ে অ্যাপটির ২৭৮ কোটি ব্যবহারকারী রয়েছে। এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন ও ডিক্রিপশন প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয় বলে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ আদান-প্রদানে ব্যবহারকারীরা অনেক বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। কেননা নিজেদের মধ্যে শেয়ার করা মেসেজ তৃতীয় কোনো ব্যক্তির হাতে বেহাত হবে না- এই নিশ্চয়তাটুকুই ব্যবহারকারীদের কাছে মেসেজিং অ্যাপ হিসেবে হোয়াটসঅ্যাপকে অনেক বেশি বিশ্বস্ত করে তুলেছে। হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট নিরাপদ রাখার কৌশলগুলো দেখে নেওয়া যাক।
কোড আদান-প্রদান করা থেকে বিরত থাকা
হোয়াটসঅ্যাপের ভেরিফিকেশন কোড এবং ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড বা ওটিপি কোড অন্যদের সঙ্গে আদান-প্রদান করা থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ, ভেরিফিকেশন এবং ওটিপি কোডের তথ্য কাজে লাগিয়ে সাইবার অপরাধীরা চাইলেই অন্য ব্যক্তির হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্টের দখল নিতে পারে।
‘টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন’ চালু করুন
হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্টকে সুরক্ষিত রাখতে টু স্টেপ ভেরিফিকেশন বা দুই স্তরের যাচাইকরণ সুবিধা ব্যবহার করতে হবে। এ সুবিধা চালুর জন্য হোয়াটসঅ্যাপের ডান পাশের ওপরের তিনটি ডট মেনুতে ক্লিক করে সেটিংসের মধ্যে থাকা অ্যাকাউন্ট অপশন নির্বাচন করতে হবে। এরপর টু স্টেপ ভেরিফিকেশনে অপশনে ক্লিক করে ‘টার্ন অন’ নির্বাচন করে ছয় সংখ্যার পাসওয়ার্ড ও ই-মেইল ঠিকানা লিখতে হবে।
ক্ষতিকর লিংকে ক্লিক না করা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের বোকা বানাতে বিভিন্ন পরিচয়ে বার্তা, ই-মেইল বা এসএমএসের মাধ্যমে ক্ষতিকর লিংক পাঠিয়ে থাকেন সাইবার অপরাধীরা। আর তাই হোয়াটসঅ্যাপে অবশ্যই অপরিচিতদের পাঠানো লিংকে ক্লিক করা থেকে বিরত থাকতে হবে। যাচাই না করে লিংকে ক্লিক করলে যন্ত্রে ম্যালওয়্যার প্রবেশ করে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যও চুরি হতে পারে।
পাবলিক ওয়াই–ফাই ব্যবহারে সতর্কতা
পাবলিক ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের নিরাপত্তা তেমন শক্তিশালী হয় না। ফলে সাইবার অপরাধীরা চাইলেই পাবলিক ওয়াই-ফাই থেকে বিভিন্ন তথ্য চুরি করতে পারে। আর তাই পাবলিক ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে। খুব বেশি প্রয়োজন হলে ভিপিএন চালু করে পাবলিক ওয়াই–ফাই নেটওয়ার্কে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করতে হবে।
হোয়াটসঅ্যাপের আপডেট অ্যাপ ব্যবহার করুন
আপডেট অ্যাপ ব্যবহার না করলে বিভিন্ন ত্রুটির সমাধান করা যায় না। এ জন্য সব সময় হোয়াটসঅ্যাপের আপডেট অ্যাপ ব্যবহার করতে হবে। অ্যাপ আপডেট থাকলে আগের সংস্করণে থাকা বিভিন্ন নিরাপত্তা ত্রুটির সমাধান করায় সাইবার হামলা থেকে নিরাপদ থাকা যায়।
হোয়াটসঅ্যাপের ওয়েব সংস্করণে স্ক্রিন লক ব্যবহার
স্মার্টফোনের পাশাপাশি কম্পিউটারে হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েব সংস্করণ ব্যবহার করেন অনেকেই। কম্পিউটারে সাধারণত পাসওয়ার্ড ছাড়া হোয়াটসঅ্যাপ চালু থাকে। ফলে একই কম্পিউটারের একাধিক ব্যবহারকারীর কাছে হোয়াটসঅ্যাপে থাকা সব তথ্য প্রকাশ হয়ে পড়ে। এ জন্য কম্পিউটারে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারের সময় অবশ্যই স্ক্রিন লক সুবিধা ব্যবহার করতে হবে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
বর্তমানে হোয়াটসঅ্যাপ হচ্ছে সবচেয়ে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া মেসেজিং অ্যাপ। বিশ্বজুড়ে অ্যাপটির ২৭৮ কোটি ব্যবহারকারী রয়েছে। এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন ও ডিক্রিপশন প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয় বলে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ আদান-প্রদানে ব্যবহারকারীরা অনেক বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। কেননা নিজেদের মধ্যে শেয়ার করা মেসেজ তৃতীয় কোনো ব্যক্তির হাতে বেহাত হবে না- এই নিশ্চয়তাটুকুই ব্যবহারকারীদের কাছে মেসেজিং অ্যাপ হিসেবে হোয়াটসঅ্যাপকে অনেক বেশি বিশ্বস্ত করে তুলেছে। হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট নিরাপদ রাখার কৌশলগুলো দেখে নেওয়া যাক।
কোড আদান-প্রদান করা থেকে বিরত থাকা
হোয়াটসঅ্যাপের ভেরিফিকেশন কোড এবং ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড বা ওটিপি কোড অন্যদের সঙ্গে আদান-প্রদান করা থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ, ভেরিফিকেশন এবং ওটিপি কোডের তথ্য কাজে লাগিয়ে সাইবার অপরাধীরা চাইলেই অন্য ব্যক্তির হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্টের দখল নিতে পারে।
‘টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন’ চালু করুন
হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্টকে সুরক্ষিত রাখতে টু স্টেপ ভেরিফিকেশন বা দুই স্তরের যাচাইকরণ সুবিধা ব্যবহার করতে হবে। এ সুবিধা চালুর জন্য হোয়াটসঅ্যাপের ডান পাশের ওপরের তিনটি ডট মেনুতে ক্লিক করে সেটিংসের মধ্যে থাকা অ্যাকাউন্ট অপশন নির্বাচন করতে হবে। এরপর টু স্টেপ ভেরিফিকেশনে অপশনে ক্লিক করে ‘টার্ন অন’ নির্বাচন করে ছয় সংখ্যার পাসওয়ার্ড ও ই-মেইল ঠিকানা লিখতে হবে।
ক্ষতিকর লিংকে ক্লিক না করা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের বোকা বানাতে বিভিন্ন পরিচয়ে বার্তা, ই-মেইল বা এসএমএসের মাধ্যমে ক্ষতিকর লিংক পাঠিয়ে থাকেন সাইবার অপরাধীরা। আর তাই হোয়াটসঅ্যাপে অবশ্যই অপরিচিতদের পাঠানো লিংকে ক্লিক করা থেকে বিরত থাকতে হবে। যাচাই না করে লিংকে ক্লিক করলে যন্ত্রে ম্যালওয়্যার প্রবেশ করে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যও চুরি হতে পারে।
পাবলিক ওয়াই–ফাই ব্যবহারে সতর্কতা
পাবলিক ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের নিরাপত্তা তেমন শক্তিশালী হয় না। ফলে সাইবার অপরাধীরা চাইলেই পাবলিক ওয়াই-ফাই থেকে বিভিন্ন তথ্য চুরি করতে পারে। আর তাই পাবলিক ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে। খুব বেশি প্রয়োজন হলে ভিপিএন চালু করে পাবলিক ওয়াই–ফাই নেটওয়ার্কে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করতে হবে।
হোয়াটসঅ্যাপের আপডেট অ্যাপ ব্যবহার করুন
আপডেট অ্যাপ ব্যবহার না করলে বিভিন্ন ত্রুটির সমাধান করা যায় না। এ জন্য সব সময় হোয়াটসঅ্যাপের আপডেট অ্যাপ ব্যবহার করতে হবে। অ্যাপ আপডেট থাকলে আগের সংস্করণে থাকা বিভিন্ন নিরাপত্তা ত্রুটির সমাধান করায় সাইবার হামলা থেকে নিরাপদ থাকা যায়।
হোয়াটসঅ্যাপের ওয়েব সংস্করণে স্ক্রিন লক ব্যবহার
স্মার্টফোনের পাশাপাশি কম্পিউটারে হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েব সংস্করণ ব্যবহার করেন অনেকেই। কম্পিউটারে সাধারণত পাসওয়ার্ড ছাড়া হোয়াটসঅ্যাপ চালু থাকে। ফলে একই কম্পিউটারের একাধিক ব্যবহারকারীর কাছে হোয়াটসঅ্যাপে থাকা সব তথ্য প্রকাশ হয়ে পড়ে। এ জন্য কম্পিউটারে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারের সময় অবশ্যই স্ক্রিন লক সুবিধা ব্যবহার করতে হবে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
ডিজিটাল মাধ্যমে বিভিন্নভাবে হ্যাকাররা ফাঁদ পেতে রাখে। শুধু টাকাপয়সা নেওয়াই নয় স্মার্টফোন কব্জা করে আপনার অজান্তেই সমস্ত ব্যক্তিগত তথ্য তারা হাতিয়ে নিতে পারে নিমেষে। তা হলে উপায়?
আমরা দিনের শুরুতে অনেকেই চা পান করি। কেউ খালি পেটে পান করি, আবার কেউ নাশতার সময় পান করি। পুষ্টিবিদদের মতে, চায়ের অনেক উপকারী গুণাগুণ রয়েছে। কিন্তু খালি পেটে চা কি আদৌ স্বাস্থ্যকর? কী কী হতে পারে খালি পেটে চা খেলে?
শীতে গরম পানি ছাড়া গোসল করার কথা যেন ভাবাই যায় না। তবে গরম পানি নিয়ে রয়েছে নানা বিশেষজ্ঞের নানা মত। চলুন জেনে নেওয়া যাক গরম পানি দিয়ে গোসল করা ভালো না খারাপ!