বিডিজেন ডেস্ক
শীতে চালের আটার রুটির সঙ্গে ঝাল ঝাল হাঁসের মাংস অনেকেরই পছন্দ। কেউ কেউ আবার গরম ভাত বা খিচুড়ির সঙ্গেও এটি খেয়ে থাকে।
লোভনীয় ও মুখরোচক হলেও হাঁসের মাংস সবার জন্য খাওয়া ঠিক নয়। কিছু কিছু রোগ থাকলে এটি না খাওয়াই ভালো। হাঁসের মাংস কাদের জন্য ক্ষতিকর চলুন জেনে নিই-
হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তি
হাঁসের মাংসে স্যাচুরেটেড ফ্যাট বেশি থাকে। এটি রক্তে কোলেস্টেরল বাড়াতে পারে। যা থেকে হৃদরোগ বা উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়তে পারে।
ডায়াবেটিক রোগী
হাঁসের মাংসে থাকা উচ্চ ফ্যাট উপাদান ইনসুলিনের কার্যকারিতা ব্যাহত করতে পারে। তাই ডায়াবেটিস থাকলে এটি কম খাওয়া উচিত। খেলেও কম পরিমাণে খেতে হবে।
উচ্চ কোলেস্টেরলের রোগী
হাঁসের চর্বি রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে। যা এথেরোসক্লেরোসিস বা ধমনির বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণ হতে পারে। তাই উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যা থাকলে হাঁসের মাংস এড়িয়ে চলা উচিত।
লিভারের সমস্যা আছে এমন ব্যক্তি
লিভারজনিত সমস্যা থাকলে হাঁসের মাংস না খাওয়াই ভালো। কারণ এতে থাকা ফ্যাট লিভারের ওপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করতে পারে।
ওজন কমানোর জন্য ডায়েটে থাকা ব্যক্তি
হাঁসের মাংস উচ্চ ক্যালোরি ও ফ্যাট সমৃদ্ধ। তাই যারা ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন, তাদের জন্য এটি ক্ষতির কারণ হতে পারে।
অ্যাসিডিটির সমস্যায় ভোগা ব্যক্তি
হাঁসের মাংস অতিরিক্ত ফ্যাটি খাবার। তাই এটি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বাড়াতে পারে। হাঁসের মাংস ভালোভাবে রান্না করা না হলে এটি হজমে সমস্যা করতে পারে।
তথ্যসূত্র: ওয়েবএমডি
শীতে চালের আটার রুটির সঙ্গে ঝাল ঝাল হাঁসের মাংস অনেকেরই পছন্দ। কেউ কেউ আবার গরম ভাত বা খিচুড়ির সঙ্গেও এটি খেয়ে থাকে।
লোভনীয় ও মুখরোচক হলেও হাঁসের মাংস সবার জন্য খাওয়া ঠিক নয়। কিছু কিছু রোগ থাকলে এটি না খাওয়াই ভালো। হাঁসের মাংস কাদের জন্য ক্ষতিকর চলুন জেনে নিই-
হৃদরোগে আক্রান্ত ব্যক্তি
হাঁসের মাংসে স্যাচুরেটেড ফ্যাট বেশি থাকে। এটি রক্তে কোলেস্টেরল বাড়াতে পারে। যা থেকে হৃদরোগ বা উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়তে পারে।
ডায়াবেটিক রোগী
হাঁসের মাংসে থাকা উচ্চ ফ্যাট উপাদান ইনসুলিনের কার্যকারিতা ব্যাহত করতে পারে। তাই ডায়াবেটিস থাকলে এটি কম খাওয়া উচিত। খেলেও কম পরিমাণে খেতে হবে।
উচ্চ কোলেস্টেরলের রোগী
হাঁসের চর্বি রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে। যা এথেরোসক্লেরোসিস বা ধমনির বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণ হতে পারে। তাই উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যা থাকলে হাঁসের মাংস এড়িয়ে চলা উচিত।
লিভারের সমস্যা আছে এমন ব্যক্তি
লিভারজনিত সমস্যা থাকলে হাঁসের মাংস না খাওয়াই ভালো। কারণ এতে থাকা ফ্যাট লিভারের ওপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করতে পারে।
ওজন কমানোর জন্য ডায়েটে থাকা ব্যক্তি
হাঁসের মাংস উচ্চ ক্যালোরি ও ফ্যাট সমৃদ্ধ। তাই যারা ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন, তাদের জন্য এটি ক্ষতির কারণ হতে পারে।
অ্যাসিডিটির সমস্যায় ভোগা ব্যক্তি
হাঁসের মাংস অতিরিক্ত ফ্যাটি খাবার। তাই এটি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বাড়াতে পারে। হাঁসের মাংস ভালোভাবে রান্না করা না হলে এটি হজমে সমস্যা করতে পারে।
তথ্যসূত্র: ওয়েবএমডি
আপনি কি আপনার বাড়িতে ২৪ ঘণ্টাই ওয়াইফাই অন রাখেন? তাহলে নিজের অজান্তে মারাত্মক ভুল করছেন। রাতে ঘুমনোর সময় অনেকে রাউটার বন্ধ করতে ভুলে যান,অনেকে আবার ইচ্ছা করেও অফ করেন না কিন্তু এতেই বড় বিপদ ডেকে আনছেন।
একটা জিনিস কি খেয়াল করেছেন- যাত্রীবাহী প্লেনের রং সবসময়ই সাদা হয়। কেবল প্লেনের গায়ে কোম্পানির লোগো আর লেজের কাছে খানিকটা রং থাকতে পারে। বাকি গোটা প্লেনের গায়ের রংই সাদা।
স্মার্টফোনে এমন কিছু অ্যাপ আছে যেগুলো দ্রুত ফোনের চার্জ শেষ করে ফেলে। কিছু অ্যাপ আছে যেগুলো আপনি অফ করার পরও ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতে থাকে। ফলে ফোনের চার্জ শেষ হতে থাকে। আসুন এমন কয়েকটি অ্যাপের সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক-
কথায় বলে, মাছে-ভাতে বাঙালি। মাছ খেতে পছন্দ করেন না, এমন বাঙালি হয়তো খুব কমই রয়েছে। তবে মাছ যারা খান তাদের কিছু ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা উচিত। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বেশ কিছু খাবারের সঙ্গে মাছ খেলে তা শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর হতে পারে।