বিডিজেন ডেস্ক
জীবন ছোট। আর আপনি যে অর্থ উপার্জন করেন তা ভোগ করার জন্যই। অল্প বয়স থেকে টাকা-পয়সা না জমালে পরে গিয়ে সমস্যা হতে পারে। তাছাড়া পেনশনের ব্যবস্থা না থাকলে তো এই নিয়ে আরও ভাবা উচিত।
আপনার যদি বেতন কমও হয় তবুও মাসের শেষে অ্যাকাউন্ট ফাঁকা হয়ে গেলে কিন্তু চলবে না। তাই খরচে রাশ টানতে হবে। চলুন জেনে নিই, কম বেতন হলেও কীভাবে সঞ্চয় করবে।
আগে সঞ্চয় করে তবে খরচ করুন
ধরুন স্যালারি ঢুকল। প্রথমেই মাসে কিছু টাকা সঞ্চয়ের খাতায় ফেলে দিন। ব্যাংকে ফিক্সড ডিপোজিট বা এমন কিছু করুন যাতে আপনার মূল স্যালারি অ্যাকাউন্ট থেকে ১০-২০ শতাংশ টাকা স্যালারি আসার পরেই সরে যায়। এবার সেই বাকি টাকা থেকে আপনার খরচ হিসাব করুন। এটি করলেই দীর্ঘ মেয়াদে দেখবেন সেই অপর অ্যাকাউন্টে একটি ভালো অংকের টাকা জমে গেছে।
কেনার আগে পরিকল্পনা করুন
যা-ই কিনতে যাবেন, তার আগে ভালো করে পরিকল্পনা করুন। ধরুন, আপনি খুব একটা উজ্জ্বল রঙের জামা পড়েন না। কিন্তু ঝোঁকের বশে অনেক দাম দিয়ে একটি শার্ট কিনে ফেললেন। পরে সেটি পরতে লজ্জা পাচ্ছেন। শার্টটা আলমারিতেই পড়ে থাকল। এতে কিন্তু আপনার টাকা চিরতরে জলে গেল।
স্মার্টফোন, গ্যাজেট, কনজিউমার ইলেকট্রনিক্স পণ্যের মতো কিছু কেনার আগে রিসেল ভ্যালুও ধরুন। এরপরেই কেনার সিদ্ধান্ত নিন। হঠাৎ করে কিনে ফেলবেন না।
যেখানে খরচ দরকার করুন
এবার ধরুন আপনি বাড়ির ছাদ নতুন করে ঢালাই করছেন। অথবা, পুরনো বাড়ি রঙ করছেন। সেখানে কার্পণ্য না করাই শ্রেয়। ভালো মানের সিমেন্ট, রঙ ব্যবহার করুন। যাতে সেটি দীর্ঘ মেয়াদে ভালো থাকে।
স্বাস্থ্যবিমা অতি অবশ্যই করুন
স্বাস্থ্যবিমার সুরক্ষাও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এখনকার দিনে কোনও বেসরকারি হাসপাতালে গেলেই মোটা অংকের টাকার বিল দিতে হয়। মধ্যবিত্ত-উচ্চবিত্ত পরিবারের পক্ষেও যা অসম্ভব।
সেখানেই আপনার অনেক দেনা, সঞ্চয় বেরিয়ে যেতে পারে। তাই সময় থাকতে অবশ্যই স্বাস্থ্যবিমা করিয়ে রাখুন।
নেশা ছাড়ুন
মদ, ধূমপানটা এবার ছেড়েই দিন। এগুলোর দাম নেহায়েত কম নয়। এর পরে চিকিৎসার যে খরচ হতে পারে, তা তো সহজেই অনুমেয়। তাই স্বাস্থ্য ও সঞ্চয়ের কথা ভেবে সংযম করুন।
বাড়িতে খান
রেস্তোরাঁর খাবার এড়িয়ে চলুন। এতে টাকাও সাশ্রয় হবে, স্বাস্থ্যও ভালো থাকবে।
বিদ্যুৎ খরচে নজর দিন
অহেতুক বেশি এসি, আলো, ফ্রিজ, পাখা চালাবেন না। একটু একটু করে নিয়ন্ত্রণ করলেই অনেক টাকা বাঁচবে।
সবশেষে মাথায় রাখবেন, টাকা বাঁচানো মানেই কিপটে হওয়া, তা কিন্তু নয়। শখের জিনিস অবশ্যই কিনুন। সেগুলোর জন্যও আলাদা করে মাসের শুরুতে কিছুটা টাকা সাশ্রয় করুন। খুব বেশি ক্রেডিট কার্ড বা লোনের ফাঁদে পড়বেন না।
তথ্যসূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস
জীবন ছোট। আর আপনি যে অর্থ উপার্জন করেন তা ভোগ করার জন্যই। অল্প বয়স থেকে টাকা-পয়সা না জমালে পরে গিয়ে সমস্যা হতে পারে। তাছাড়া পেনশনের ব্যবস্থা না থাকলে তো এই নিয়ে আরও ভাবা উচিত।
আপনার যদি বেতন কমও হয় তবুও মাসের শেষে অ্যাকাউন্ট ফাঁকা হয়ে গেলে কিন্তু চলবে না। তাই খরচে রাশ টানতে হবে। চলুন জেনে নিই, কম বেতন হলেও কীভাবে সঞ্চয় করবে।
আগে সঞ্চয় করে তবে খরচ করুন
ধরুন স্যালারি ঢুকল। প্রথমেই মাসে কিছু টাকা সঞ্চয়ের খাতায় ফেলে দিন। ব্যাংকে ফিক্সড ডিপোজিট বা এমন কিছু করুন যাতে আপনার মূল স্যালারি অ্যাকাউন্ট থেকে ১০-২০ শতাংশ টাকা স্যালারি আসার পরেই সরে যায়। এবার সেই বাকি টাকা থেকে আপনার খরচ হিসাব করুন। এটি করলেই দীর্ঘ মেয়াদে দেখবেন সেই অপর অ্যাকাউন্টে একটি ভালো অংকের টাকা জমে গেছে।
কেনার আগে পরিকল্পনা করুন
যা-ই কিনতে যাবেন, তার আগে ভালো করে পরিকল্পনা করুন। ধরুন, আপনি খুব একটা উজ্জ্বল রঙের জামা পড়েন না। কিন্তু ঝোঁকের বশে অনেক দাম দিয়ে একটি শার্ট কিনে ফেললেন। পরে সেটি পরতে লজ্জা পাচ্ছেন। শার্টটা আলমারিতেই পড়ে থাকল। এতে কিন্তু আপনার টাকা চিরতরে জলে গেল।
স্মার্টফোন, গ্যাজেট, কনজিউমার ইলেকট্রনিক্স পণ্যের মতো কিছু কেনার আগে রিসেল ভ্যালুও ধরুন। এরপরেই কেনার সিদ্ধান্ত নিন। হঠাৎ করে কিনে ফেলবেন না।
যেখানে খরচ দরকার করুন
এবার ধরুন আপনি বাড়ির ছাদ নতুন করে ঢালাই করছেন। অথবা, পুরনো বাড়ি রঙ করছেন। সেখানে কার্পণ্য না করাই শ্রেয়। ভালো মানের সিমেন্ট, রঙ ব্যবহার করুন। যাতে সেটি দীর্ঘ মেয়াদে ভালো থাকে।
স্বাস্থ্যবিমা অতি অবশ্যই করুন
স্বাস্থ্যবিমার সুরক্ষাও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এখনকার দিনে কোনও বেসরকারি হাসপাতালে গেলেই মোটা অংকের টাকার বিল দিতে হয়। মধ্যবিত্ত-উচ্চবিত্ত পরিবারের পক্ষেও যা অসম্ভব।
সেখানেই আপনার অনেক দেনা, সঞ্চয় বেরিয়ে যেতে পারে। তাই সময় থাকতে অবশ্যই স্বাস্থ্যবিমা করিয়ে রাখুন।
নেশা ছাড়ুন
মদ, ধূমপানটা এবার ছেড়েই দিন। এগুলোর দাম নেহায়েত কম নয়। এর পরে চিকিৎসার যে খরচ হতে পারে, তা তো সহজেই অনুমেয়। তাই স্বাস্থ্য ও সঞ্চয়ের কথা ভেবে সংযম করুন।
বাড়িতে খান
রেস্তোরাঁর খাবার এড়িয়ে চলুন। এতে টাকাও সাশ্রয় হবে, স্বাস্থ্যও ভালো থাকবে।
বিদ্যুৎ খরচে নজর দিন
অহেতুক বেশি এসি, আলো, ফ্রিজ, পাখা চালাবেন না। একটু একটু করে নিয়ন্ত্রণ করলেই অনেক টাকা বাঁচবে।
সবশেষে মাথায় রাখবেন, টাকা বাঁচানো মানেই কিপটে হওয়া, তা কিন্তু নয়। শখের জিনিস অবশ্যই কিনুন। সেগুলোর জন্যও আলাদা করে মাসের শুরুতে কিছুটা টাকা সাশ্রয় করুন। খুব বেশি ক্রেডিট কার্ড বা লোনের ফাঁদে পড়বেন না।
তথ্যসূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস
পেনশন কর্মসূচি বা স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হলে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন একজন চাঁদাদাতা। যদিও প্রবাসী বাংলাদেশি ও পোশাক খাতের কর্মীদের জন্য ৪০ বছর বয়স পার হলেই পেনশন দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।
কিডনির সমস্যা বর্তমানে দেশের অন্যতম বড় রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শরীরের দুটি কিডনির ৭০-৮০ ভাগ নষ্ট হওয়ার আগে কোনো ধরনের গুরুতর লক্ষণই দেখা দেয় না। কিডনি সংক্রান্ত সমস্যার উপসর্গগুলো এতই মৃদু হয় যে, কিছু ক্ষেত্রে বুঝে ওঠাও সম্ভব হয় না। তবে কিডনি যে সুস্থ নেই, তার কিছু ইঙ্গিত পাওয়া যায়। সেই লক্ষণগুলো কী, তা
গরম এলেই হু হু করে বাড়তে থাকে বিদ্যুৎ বিল। এ অবস্থায় বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা জরুরি। তবে জানেন কি, সহজ কিছু কৌশল অবলম্বন করলেই গরমে বিদ্যুৎ বিল কমানো সম্ভব। চলুন জেনে নিই, আসছে গ্রীষ্মে কীভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখবেন বিদ্যুৎ বিল।
কিডনির সমস্যা বর্তমানে দেশের অন্যতম বড় রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শরীরের দুটি কিডনির ৭০-৮০ ভাগ নষ্ট হওয়ার আগে কোনো ধরনের গুরুতর লক্ষণই দেখা দেয় না। কিডনি সংক্রান্ত সমস্যার উপসর্গগুলো এতই মৃদু হয় যে, কিছু ক্ষেত্রে বুঝে ওঠাও সম্ভব হয় না। তবে কিডনি যে সুস্থ নেই, তার কিছু ইঙ্গিত পাওয়া যায়। সেই লক্ষণগুলো কী, তা
১১ দিন আগে