বিডিজেন ডেস্ক
অনেকেই মনে করেন জাতীয় পরিচয়পত্র বা এনআইডি বুঝি শুধুই ভোট দেওয়ার সময় প্রয়োজন হয়। আসলে তা নয়, চাকরির আবেদন, পাসপোর্ট তৈরি, ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরি, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা, বিয়ের রেজিস্ট্রেশন থেকে শুরু করে এ রকম জীবনের নানা গুরুত্বপূর্ণ কাজে এনআইডির প্রয়োজন হয়। তাই এনআইডিতে ভুল থাকলে নানা ঝক্কির মধ্যে পড়তে হয়। পোহাতে হয় বিভিন্ন ধরনের ভোগান্তি।
এনআইডিতে কোনো ধরনের ভুল থাকলে (যেমন নিজের নামের বানান ভুল, মা বাবার নাম ভুল, ঠিকানা ভুল ইত্যাদি) দ্রুত সংশোধন করে নেওয়াই ভালো। এখন ঘরে বসেই এনআইডির ভুল সংশোধন করা যায়।
এনআইডি সংশোধনের জন্য প্রথমেই আপনাকে একটি অ্যাপের মাধ্যমে অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। অ্যাপটির নাম NID WALLET। গুগল প্লে স্টোর থেকে অ্যাপটি ডাউনলোড করে আপনার মোবাইল ফোনে ইনস্টল করুন।
এবার যেকোনো ব্রাউজার থেকে এনআইডি সংশোধনের ওয়েবসাটে (https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/) প্রবেশ করুন।
এখানে বেশ কয়েকটি অপশন দেখতে পাবেন। শুরুতেই ‘রেজিস্ট্রেশন করুন’ অপশনে ক্লিক করুন। এরপর এনআইডি নম্বর, জন্ম তারিখ, বর্তমান ঠিকানা, মোবাইল ফোন নম্বর ইত্যাদি প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করুন।
রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়ে গেলে চলে যান NID WALLET অ্যাপে। এই অ্যাপে প্রবেশ করলে আপনার চেহারা স্ক্যান করার জন্য ‘ফেস স্ক্যান’ অপশন আসবে। ফেস স্ক্যানে ক্লিক করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার মোবাইল ফোনের ওয়েবক্যাম চালু হয়ে যাবে।
চেহারা স্ক্যান করা হয়ে গেলে ‘বিস্তারিত প্রোফাইল’ অপশনে ক্লিক করতে হবে। এরপর ‘এডিট’ বাটনে ক্লিক করুন। এবার আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য সংশোধন, সংযোজন অথবা বিয়োজন করুন।
তথ্য সংশোধনের পর ‘পরবর্তী’ লেখা বাটনে ক্লিক করুন। এবার পুরনো ও সংশোধিত তথ্য পাশাপাশি দেখতে পাবেন। সংশোধিত তথ্য ঠিক আছে কি না, তা পুরনো তথ্যের সঙ্গে ভালোভাবে যাচাই করে নিন। তথ্য সঠিক থাকলে ‘পরবর্তী’ অপশনে ক্লিক করুন। এবার আপনার নির্ধারিত ফি দেওয়ার পালা।
ভুল তথ্যের ধরন অনুযায়ী আপনাকে ফি দিতে হবে। নাম সংশোধন ফি ভ্যাটসহ ২৩০ টাকা এবং অন্যান্য তথ্য সংশোধন ফি ১১৫ টাকা। উভয় তথ্য সংশোধন ফি ভ্যাটসহ ৩৪৫ টাকা, রিইস্যু আবেদন ফি ৩৪৫ টাকা এবং জরুরি রিইস্যুর জন্য ৫৭৫ টাকা দিতে হবে। ব্যাংক বা অনলাইনের মাধ্যমে ফি দেওয়া যায়।
ফি দেওয়ার কাজ সম্পন্ন হলে ‘পরবর্তী’ অপশনে ক্লিক করুন। দুটি অপশন দেখতে পাবেন—এক. আবেদনের ধরন, দুই. বিতরণের ধরন। আপনার জন্য সঠিক অপশন নির্বাচন করে ‘পরবর্তী’ বাটনে ক্লিক করুন।
এই পর্যায়ে আপনাকে প্রয়োজনীয় কাগজ-পত্র জমা দিতে হবে। আপনি পাবলিক পরীক্ষার অ্যাডমিট কার্ড, জন্মনিবন্ধন সনদপত্র, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্সসহ বিভিন্ন রকমের ডকুমেন্ট আপলোড করতে পারবেন। তবে একাধিক ডকুমেন্ট সাবমিট করতে পারলে ভালো। এখানে আপনি যে ডকুমেন্ট জমা দিতে চান, সেটি সিলেক্ট করে আগে থেকে স্ক্যান বা ছবি তুলে রাখা ডকুমেন্টটি নির্বাচন করুন। এভাবে সব ডকুমেন্ট আপলোড হয়ে গেলে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন। ক্লিক করার পর আপনার প্রোফাইল পেজে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে আপনার আবেদন ফর্মটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন, যা পরবর্তী সময়ে আপনার কাজে আসতে পারে।
এরপর আপনাকে সর্বোচ্চ দুই মাস অপেক্ষা করতে হবে। এর মধ্যে আপনার মোবাইল ফোনে এনআইডি সংশোধনের আপডেট তথ্য সম্বলিত এসএমএস চলে আসবে। এসএমএস পাওয়ার পর আপনার আবেদনপত্র, পুরোনো পরিচয়পত্র নিয়ে গিয়ে নির্বাচন অফিস থেকে আপনার সংশোধিত পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে পারবেন।
অনেকেই মনে করেন জাতীয় পরিচয়পত্র বা এনআইডি বুঝি শুধুই ভোট দেওয়ার সময় প্রয়োজন হয়। আসলে তা নয়, চাকরির আবেদন, পাসপোর্ট তৈরি, ড্রাইভিং লাইসেন্স তৈরি, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা, বিয়ের রেজিস্ট্রেশন থেকে শুরু করে এ রকম জীবনের নানা গুরুত্বপূর্ণ কাজে এনআইডির প্রয়োজন হয়। তাই এনআইডিতে ভুল থাকলে নানা ঝক্কির মধ্যে পড়তে হয়। পোহাতে হয় বিভিন্ন ধরনের ভোগান্তি।
এনআইডিতে কোনো ধরনের ভুল থাকলে (যেমন নিজের নামের বানান ভুল, মা বাবার নাম ভুল, ঠিকানা ভুল ইত্যাদি) দ্রুত সংশোধন করে নেওয়াই ভালো। এখন ঘরে বসেই এনআইডির ভুল সংশোধন করা যায়।
এনআইডি সংশোধনের জন্য প্রথমেই আপনাকে একটি অ্যাপের মাধ্যমে অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। অ্যাপটির নাম NID WALLET। গুগল প্লে স্টোর থেকে অ্যাপটি ডাউনলোড করে আপনার মোবাইল ফোনে ইনস্টল করুন।
এবার যেকোনো ব্রাউজার থেকে এনআইডি সংশোধনের ওয়েবসাটে (https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/) প্রবেশ করুন।
এখানে বেশ কয়েকটি অপশন দেখতে পাবেন। শুরুতেই ‘রেজিস্ট্রেশন করুন’ অপশনে ক্লিক করুন। এরপর এনআইডি নম্বর, জন্ম তারিখ, বর্তমান ঠিকানা, মোবাইল ফোন নম্বর ইত্যাদি প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করুন।
রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়ে গেলে চলে যান NID WALLET অ্যাপে। এই অ্যাপে প্রবেশ করলে আপনার চেহারা স্ক্যান করার জন্য ‘ফেস স্ক্যান’ অপশন আসবে। ফেস স্ক্যানে ক্লিক করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার মোবাইল ফোনের ওয়েবক্যাম চালু হয়ে যাবে।
চেহারা স্ক্যান করা হয়ে গেলে ‘বিস্তারিত প্রোফাইল’ অপশনে ক্লিক করতে হবে। এরপর ‘এডিট’ বাটনে ক্লিক করুন। এবার আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য সংশোধন, সংযোজন অথবা বিয়োজন করুন।
তথ্য সংশোধনের পর ‘পরবর্তী’ লেখা বাটনে ক্লিক করুন। এবার পুরনো ও সংশোধিত তথ্য পাশাপাশি দেখতে পাবেন। সংশোধিত তথ্য ঠিক আছে কি না, তা পুরনো তথ্যের সঙ্গে ভালোভাবে যাচাই করে নিন। তথ্য সঠিক থাকলে ‘পরবর্তী’ অপশনে ক্লিক করুন। এবার আপনার নির্ধারিত ফি দেওয়ার পালা।
ভুল তথ্যের ধরন অনুযায়ী আপনাকে ফি দিতে হবে। নাম সংশোধন ফি ভ্যাটসহ ২৩০ টাকা এবং অন্যান্য তথ্য সংশোধন ফি ১১৫ টাকা। উভয় তথ্য সংশোধন ফি ভ্যাটসহ ৩৪৫ টাকা, রিইস্যু আবেদন ফি ৩৪৫ টাকা এবং জরুরি রিইস্যুর জন্য ৫৭৫ টাকা দিতে হবে। ব্যাংক বা অনলাইনের মাধ্যমে ফি দেওয়া যায়।
ফি দেওয়ার কাজ সম্পন্ন হলে ‘পরবর্তী’ অপশনে ক্লিক করুন। দুটি অপশন দেখতে পাবেন—এক. আবেদনের ধরন, দুই. বিতরণের ধরন। আপনার জন্য সঠিক অপশন নির্বাচন করে ‘পরবর্তী’ বাটনে ক্লিক করুন।
এই পর্যায়ে আপনাকে প্রয়োজনীয় কাগজ-পত্র জমা দিতে হবে। আপনি পাবলিক পরীক্ষার অ্যাডমিট কার্ড, জন্মনিবন্ধন সনদপত্র, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্সসহ বিভিন্ন রকমের ডকুমেন্ট আপলোড করতে পারবেন। তবে একাধিক ডকুমেন্ট সাবমিট করতে পারলে ভালো। এখানে আপনি যে ডকুমেন্ট জমা দিতে চান, সেটি সিলেক্ট করে আগে থেকে স্ক্যান বা ছবি তুলে রাখা ডকুমেন্টটি নির্বাচন করুন। এভাবে সব ডকুমেন্ট আপলোড হয়ে গেলে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন। ক্লিক করার পর আপনার প্রোফাইল পেজে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে আপনার আবেদন ফর্মটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন, যা পরবর্তী সময়ে আপনার কাজে আসতে পারে।
এরপর আপনাকে সর্বোচ্চ দুই মাস অপেক্ষা করতে হবে। এর মধ্যে আপনার মোবাইল ফোনে এনআইডি সংশোধনের আপডেট তথ্য সম্বলিত এসএমএস চলে আসবে। এসএমএস পাওয়ার পর আপনার আবেদনপত্র, পুরোনো পরিচয়পত্র নিয়ে গিয়ে নির্বাচন অফিস থেকে আপনার সংশোধিত পরিচয়পত্র সংগ্রহ করতে পারবেন।
ডিজিটাল মাধ্যমে বিভিন্নভাবে হ্যাকাররা ফাঁদ পেতে রাখে। শুধু টাকাপয়সা নেওয়াই নয় স্মার্টফোন কব্জা করে আপনার অজান্তেই সমস্ত ব্যক্তিগত তথ্য তারা হাতিয়ে নিতে পারে নিমেষে। তা হলে উপায়?
আমরা দিনের শুরুতে অনেকেই চা পান করি। কেউ খালি পেটে পান করি, আবার কেউ নাশতার সময় পান করি। পুষ্টিবিদদের মতে, চায়ের অনেক উপকারী গুণাগুণ রয়েছে। কিন্তু খালি পেটে চা কি আদৌ স্বাস্থ্যকর? কী কী হতে পারে খালি পেটে চা খেলে?
শীতে গরম পানি ছাড়া গোসল করার কথা যেন ভাবাই যায় না। তবে গরম পানি নিয়ে রয়েছে নানা বিশেষজ্ঞের নানা মত। চলুন জেনে নেওয়া যাক গরম পানি দিয়ে গোসল করা ভালো না খারাপ!