বিডিজেন ডেস্ক
কখনও কখনও আমাদের মুখের ভেতরে ঘা হয়। এসবে খাওয়ার সময় মুখে বেশ অস্বস্তিবোধ হয় বা জ্বালা জ্বালা ভাব হয়। তখন ভালোভাবে খাওয়া যেমন যায় না, তেমনি যন্ত্রণা সহ্য করাও কঠিন হয়ে পড়ে।
কেন হয় মুখে ঘা? বিশেষজ্ঞরা বলেন, আমাদের মুখের ভেতরের নরম অংশের নাম মিউকাস মেমব্রেন। এতে ক্ষয় হলে মুখের ভেতরে ঘা বা ক্ষত হতে পারে। মুখে ঘা হলে অস্বস্তির সঙ্গে সঙ্গে ব্যথাও হতে পারে। এই ঘা বা ক্ষত এক দুই সপ্তাহের মধ্যে সেরেও যায়।
মুখের এই ঘা বা ক্ষতকে বলা হয় আলসার। মুখের আলসার হল ছোট ছোট ঘা বা ক্ষত, যা মুখের ভেতরে বিভিন্ন জায়গায় যেমন ঠোঁট বা গালের ভেতরে, ঠোঁটের কোণে, জিহ্বার ওপরে বা নিচের অংশে হতে পারে। শরীরে ভিটামিন বি১২, ভিটামিন সি, জিংক, ফোলেটের মতো কিছু স্বাস্থ্যকর উপাদানের ঘাটতির কারণে আলসার হয় মুখে। এ ছাড়া ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণ বা শরীরে হরমোনের সমস্যার কারণে এই আলসার হতে পারে।
চলুন জেনে নেওয়া যাক, মুখের ঘা থেকে রক্ষা পাওয়ার কিছু ঘরোয়া উপায়–
১. মধুতে আছে অ্যান্টি মাইক্রোবায়াল, যা সংক্রমণ দূর করে। মুখে ঘা হলে মধু ব্যবহার করা যায়। ক্ষতযুক্ত স্থানে মধু লাগালে সেই জায়গাটি ঠান্ডা হবে। এতে জ্বালা ভাব অনেকটাই কমে আসবে।
২. মুখে আলসার বা ঘা হলে নারকেল তেল ব্যবহার করা যায়। মুখের যেখানে ঘা বা ক্ষত, সেখানে তুলোর বল বা আঙুলের ডগায় সামান্য নারকেল তেল দেওয়া যায়। এতে ক্ষতস্থানের জ্বালা কমবে।
৩. অ্যালোভেরায় থাকে অ্যান্টিইমফ্লেমেটরি ও অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল উপাদান। এগুলো ঘা শুকাতে সাহায্য করে। সতেজ অ্যালোভেরা গাছের শাঁস বের করে মুখের ঘায়ে লাগালে আরাম মিলবে।
মনে রাখতে হবে যে, মুখে ঘা বা ক্ষত হলে অতিরিক্ত মসলা বা ঝালযুক্ত খাবার খাওয়া যাবেই না। পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। খাদ্যতালিকায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট (ভিটামিন এ, সি, ই) সমৃদ্ধ খাবার রাখতে হবে। এছাড়া মুখগহ্বর সব সময় পরিষ্কার রাখতে হবে। ব্যবহার করতে হবে নরম ব্রাশ।
কখনও কখনও আমাদের মুখের ভেতরে ঘা হয়। এসবে খাওয়ার সময় মুখে বেশ অস্বস্তিবোধ হয় বা জ্বালা জ্বালা ভাব হয়। তখন ভালোভাবে খাওয়া যেমন যায় না, তেমনি যন্ত্রণা সহ্য করাও কঠিন হয়ে পড়ে।
কেন হয় মুখে ঘা? বিশেষজ্ঞরা বলেন, আমাদের মুখের ভেতরের নরম অংশের নাম মিউকাস মেমব্রেন। এতে ক্ষয় হলে মুখের ভেতরে ঘা বা ক্ষত হতে পারে। মুখে ঘা হলে অস্বস্তির সঙ্গে সঙ্গে ব্যথাও হতে পারে। এই ঘা বা ক্ষত এক দুই সপ্তাহের মধ্যে সেরেও যায়।
মুখের এই ঘা বা ক্ষতকে বলা হয় আলসার। মুখের আলসার হল ছোট ছোট ঘা বা ক্ষত, যা মুখের ভেতরে বিভিন্ন জায়গায় যেমন ঠোঁট বা গালের ভেতরে, ঠোঁটের কোণে, জিহ্বার ওপরে বা নিচের অংশে হতে পারে। শরীরে ভিটামিন বি১২, ভিটামিন সি, জিংক, ফোলেটের মতো কিছু স্বাস্থ্যকর উপাদানের ঘাটতির কারণে আলসার হয় মুখে। এ ছাড়া ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণ বা শরীরে হরমোনের সমস্যার কারণে এই আলসার হতে পারে।
চলুন জেনে নেওয়া যাক, মুখের ঘা থেকে রক্ষা পাওয়ার কিছু ঘরোয়া উপায়–
১. মধুতে আছে অ্যান্টি মাইক্রোবায়াল, যা সংক্রমণ দূর করে। মুখে ঘা হলে মধু ব্যবহার করা যায়। ক্ষতযুক্ত স্থানে মধু লাগালে সেই জায়গাটি ঠান্ডা হবে। এতে জ্বালা ভাব অনেকটাই কমে আসবে।
২. মুখে আলসার বা ঘা হলে নারকেল তেল ব্যবহার করা যায়। মুখের যেখানে ঘা বা ক্ষত, সেখানে তুলোর বল বা আঙুলের ডগায় সামান্য নারকেল তেল দেওয়া যায়। এতে ক্ষতস্থানের জ্বালা কমবে।
৩. অ্যালোভেরায় থাকে অ্যান্টিইমফ্লেমেটরি ও অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল উপাদান। এগুলো ঘা শুকাতে সাহায্য করে। সতেজ অ্যালোভেরা গাছের শাঁস বের করে মুখের ঘায়ে লাগালে আরাম মিলবে।
মনে রাখতে হবে যে, মুখে ঘা বা ক্ষত হলে অতিরিক্ত মসলা বা ঝালযুক্ত খাবার খাওয়া যাবেই না। পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। খাদ্যতালিকায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট (ভিটামিন এ, সি, ই) সমৃদ্ধ খাবার রাখতে হবে। এছাড়া মুখগহ্বর সব সময় পরিষ্কার রাখতে হবে। ব্যবহার করতে হবে নরম ব্রাশ।
ডিজিটাল মাধ্যমে বিভিন্নভাবে হ্যাকাররা ফাঁদ পেতে রাখে। শুধু টাকাপয়সা নেওয়াই নয় স্মার্টফোন কব্জা করে আপনার অজান্তেই সমস্ত ব্যক্তিগত তথ্য তারা হাতিয়ে নিতে পারে নিমেষে। তা হলে উপায়?
আমরা দিনের শুরুতে অনেকেই চা পান করি। কেউ খালি পেটে পান করি, আবার কেউ নাশতার সময় পান করি। পুষ্টিবিদদের মতে, চায়ের অনেক উপকারী গুণাগুণ রয়েছে। কিন্তু খালি পেটে চা কি আদৌ স্বাস্থ্যকর? কী কী হতে পারে খালি পেটে চা খেলে?
শীতে গরম পানি ছাড়া গোসল করার কথা যেন ভাবাই যায় না। তবে গরম পানি নিয়ে রয়েছে নানা বিশেষজ্ঞের নানা মত। চলুন জেনে নেওয়া যাক গরম পানি দিয়ে গোসল করা ভালো না খারাপ!