বিডিজেন ডেস্ক
পশ্চিম ইউরোপের সমৃদ্ধ দেশ ফ্রান্স। আইফেল টাওয়ার আর মোনালিসার দেশে কেবল বেড়ানো নয় পড়াশোনা এবং চাকরির জন্যও যাচ্ছেন অনেকে। তবে ফ্রান্সের প্রধান ভাষা ইংরেজী না হওয়ার কারণে পড়াশোনা বা চাকরির জন্য যেতে চাইলে ফ্রান্স ভাষাটা শিখে নেয়া ভালো। স্বল্প মেয়াদী হোক আর দীর্ঘ মেয়াদী হোক ভিসার জন্য যোগাযোগ করতে হবে গুলশানের ফ্রান্স দূতাবাসে যেতে হবে।
এরপর উদ্দেশ্য অনুযায়ী ভিসার ধরন নির্ধারণ করতে হবে। আপনি কোন ক্যাটাগরির ভিসার জন্য আবেদন করতে চান প্রথমেই সেটি নির্বাচন করতে হবে।
ফ্রান্স বিভিন্ন ধরনের ভিসা দিয়ে থাকে
* স্টুডেন্ট ভিসা
* কাজের জন্য ফ্রান্স দুই রকমের ভিসা দিয়ে থাকে। স্বল্পমেয়াদি ভিসা যেটির মেয়াদ থাকে নব্বই দিনের কম সময়ের জন্য। দীর্ঘমেয়াদী ভিসার মেয়াদ থাকে এক বছরের বেশি সময়।
* টুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে ফ্রান্সের জন্য শেনজেন ভিজিট ভিসা (শর্ট স্টে) পর্যটন, ব্যবসা, বা পরিবার ও বন্ধুদের সাথে দেখা করার জন্য প্রদান করে থাকে। এজন্য আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য এবং সময়কাল অনুযায়ী, আপনি কোন ধরনের ভিসার জন্য আবেদন করবেন তা নির্ধারণ করে নিতে হবে।
শেনজেন ভিসার মাধ্যমে অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, ফ্রান্সসহ ইউরোপের ২৬টি দেশে স্বাধীনভাবে ভ্রমণ করা যায় এবং সর্বোচ্চ ৯০ দিন থাকা যায়। এ ভিসার মেয়াদ ৬ মাস, অর্থাৎ ৬ মাসের মধ্যে যেকোন ৯০ দিন ইউরোপের দেশগুলোতে কাটানো যায়। ইউরোপে প্রবেশের প্রথম দিন থেকে দিন গণনা শুরু হয়। ফরাসি দূতাবাসের তথ্য অনুযায়ী, শেনজেন ভিসার আবেদন ফি ৯০ ইউরো ( ১১ হাজার ৯৬৬ টাকা)। ছয় থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের জন্য এই ভিসা ফি ৩৪
৪৫ ইউরো (বাংলাদেশিম মুদ্রায় ৫ হাজার ৯৮৩ টাকা)।
ফ্রান্সে নব্বই দিনের কম থাকার জন্য যে ভিসা দেয় তার ফি ৬০ ইউরো (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৭ হাজার ৯৭৭ টাকা)। আর ছয় থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের জন্য এই ভিসা ফি ৩০ ইউরো ( বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩ হাজার ৯৮৮ টাকা)।
ফ্রান্সের দীর্ঘমেয়াদী ভিসার মেয়াদ থাকে এক বছরের বেশি সময়। এই ভিসার ফি ৯৯ ইউরো (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৩ হাজার ১৬৩ টাকা)। ছয় থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের জন্য এই ফি ৫০ ইউরো ( বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬ হাজার ৬৪৮ টাকা)।
পশ্চিম ইউরোপের সমৃদ্ধ দেশ ফ্রান্স। আইফেল টাওয়ার আর মোনালিসার দেশে কেবল বেড়ানো নয় পড়াশোনা এবং চাকরির জন্যও যাচ্ছেন অনেকে। তবে ফ্রান্সের প্রধান ভাষা ইংরেজী না হওয়ার কারণে পড়াশোনা বা চাকরির জন্য যেতে চাইলে ফ্রান্স ভাষাটা শিখে নেয়া ভালো। স্বল্প মেয়াদী হোক আর দীর্ঘ মেয়াদী হোক ভিসার জন্য যোগাযোগ করতে হবে গুলশানের ফ্রান্স দূতাবাসে যেতে হবে।
এরপর উদ্দেশ্য অনুযায়ী ভিসার ধরন নির্ধারণ করতে হবে। আপনি কোন ক্যাটাগরির ভিসার জন্য আবেদন করতে চান প্রথমেই সেটি নির্বাচন করতে হবে।
ফ্রান্স বিভিন্ন ধরনের ভিসা দিয়ে থাকে
* স্টুডেন্ট ভিসা
* কাজের জন্য ফ্রান্স দুই রকমের ভিসা দিয়ে থাকে। স্বল্পমেয়াদি ভিসা যেটির মেয়াদ থাকে নব্বই দিনের কম সময়ের জন্য। দীর্ঘমেয়াদী ভিসার মেয়াদ থাকে এক বছরের বেশি সময়।
* টুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে ফ্রান্সের জন্য শেনজেন ভিজিট ভিসা (শর্ট স্টে) পর্যটন, ব্যবসা, বা পরিবার ও বন্ধুদের সাথে দেখা করার জন্য প্রদান করে থাকে। এজন্য আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য এবং সময়কাল অনুযায়ী, আপনি কোন ধরনের ভিসার জন্য আবেদন করবেন তা নির্ধারণ করে নিতে হবে।
শেনজেন ভিসার মাধ্যমে অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, ফ্রান্সসহ ইউরোপের ২৬টি দেশে স্বাধীনভাবে ভ্রমণ করা যায় এবং সর্বোচ্চ ৯০ দিন থাকা যায়। এ ভিসার মেয়াদ ৬ মাস, অর্থাৎ ৬ মাসের মধ্যে যেকোন ৯০ দিন ইউরোপের দেশগুলোতে কাটানো যায়। ইউরোপে প্রবেশের প্রথম দিন থেকে দিন গণনা শুরু হয়। ফরাসি দূতাবাসের তথ্য অনুযায়ী, শেনজেন ভিসার আবেদন ফি ৯০ ইউরো ( ১১ হাজার ৯৬৬ টাকা)। ছয় থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের জন্য এই ভিসা ফি ৩৪
৪৫ ইউরো (বাংলাদেশিম মুদ্রায় ৫ হাজার ৯৮৩ টাকা)।
ফ্রান্সে নব্বই দিনের কম থাকার জন্য যে ভিসা দেয় তার ফি ৬০ ইউরো (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৭ হাজার ৯৭৭ টাকা)। আর ছয় থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের জন্য এই ভিসা ফি ৩০ ইউরো ( বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩ হাজার ৯৮৮ টাকা)।
ফ্রান্সের দীর্ঘমেয়াদী ভিসার মেয়াদ থাকে এক বছরের বেশি সময়। এই ভিসার ফি ৯৯ ইউরো (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৩ হাজার ১৬৩ টাকা)। ছয় থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুদের জন্য এই ফি ৫০ ইউরো ( বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬ হাজার ৬৪৮ টাকা)।
ডিজিটাল মাধ্যমে বিভিন্নভাবে হ্যাকাররা ফাঁদ পেতে রাখে। শুধু টাকাপয়সা নেওয়াই নয় স্মার্টফোন কব্জা করে আপনার অজান্তেই সমস্ত ব্যক্তিগত তথ্য তারা হাতিয়ে নিতে পারে নিমেষে। তা হলে উপায়?
আমরা দিনের শুরুতে অনেকেই চা পান করি। কেউ খালি পেটে পান করি, আবার কেউ নাশতার সময় পান করি। পুষ্টিবিদদের মতে, চায়ের অনেক উপকারী গুণাগুণ রয়েছে। কিন্তু খালি পেটে চা কি আদৌ স্বাস্থ্যকর? কী কী হতে পারে খালি পেটে চা খেলে?
শীতে গরম পানি ছাড়া গোসল করার কথা যেন ভাবাই যায় না। তবে গরম পানি নিয়ে রয়েছে নানা বিশেষজ্ঞের নানা মত। চলুন জেনে নেওয়া যাক গরম পানি দিয়ে গোসল করা ভালো না খারাপ!