বিডিজেন ডেস্ক
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মঘণ্টার ভিন্নতা রয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংগঠনের (আইএলও) সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে কর্মঘণ্টার নতুন পরিসংখ্যান।
তালিকায় ১৭০টি দেশের তথ্য রয়েছে। তালিকাটি চলতি বছরের ১১ জানুয়ারি হালনাগাদ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনের শুরুতে বলা হয়েছে, পর্যাপ্ত কর্মঘণ্টা উপযুক্ত কাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি কর্মীদের আয়, সুস্থতা ও জীবনযাত্রার অবস্থার উপর বড় প্রভাব ফেলে। কাজের সময় সংক্রান্ত কিছু প্রধান চ্যালেঞ্জ শিল্প যুগের শুরু থেকেই রয়ে গেছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বে সবচেয়ে কম কর্মঘণ্টার দেশ হলো ভানুয়াতু। দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র ভানুয়াতুতে প্রতি সপ্তাহে একজন চাকরিজীবীকে গড়ে ২৪ ঘণ্টা ৭ মিনিট কাজ করতে হয়। এরপরের অবস্থান মধ্য প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট কিরিবাতির। এখানে প্রতিসপ্তাহে একজন ব্যক্তিকে ২৭ ঘণ্টা ৩ মিনিট ঘণ্টা কাজ করতে হয়।
বিশ্বের সবচেয়ে কম কর্মঘণ্টার দেশের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে আফ্রিকার দেশ মোজাম্বিকের নাম। ভারত মহাসাগরের পাড়ের এই দেশে গড়ে একজন চাকরিজীবীকে প্রতি সপ্তাহে ২৮ ঘণ্টা ৬ মিনিট কাজ করতে হয়। তালিকায় চতুর্থ স্থানে রয়েছে আরেক আফ্রিকান দেশ রুয়ান্ডার নাম। এই দেশটিতে একজন ব্যক্তি প্রতি সপ্তাহে গড়ে ২৮ ঘণ্টা ৮ মিনিট কাজ করেন। এরপরেই অবস্থান ইউরোপের সুন্দর দেশ অস্ট্রিয়ায়। এই দেশে একজন চাকরিজীবী প্রতি সপ্তাহে গড়ে ২৯ ঘণ্টা ৫ মিনিট কাজ করেন।
আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) তথ্যমতে, বাংলাদেশি চাকরিজীবীরা প্রতি সপ্তাহে কাজ করেন ৪৬ ঘণ্টা ৯ মিনিট করে। সাপ্তাহিক কর্মঘণ্টায় শীর্ষে থাকা ১২টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১১তম। এ তালিকার শীর্ষে রয়েছে ভুটান। দেশটিতে একজন ব্যক্তি সপ্তাহে গড়ে ৫৪ ঘণ্টা ৪ মিনিট কাজ করে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মঘণ্টার ভিন্নতা রয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংগঠনের (আইএলও) সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে কর্মঘণ্টার নতুন পরিসংখ্যান।
তালিকায় ১৭০টি দেশের তথ্য রয়েছে। তালিকাটি চলতি বছরের ১১ জানুয়ারি হালনাগাদ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনের শুরুতে বলা হয়েছে, পর্যাপ্ত কর্মঘণ্টা উপযুক্ত কাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি কর্মীদের আয়, সুস্থতা ও জীবনযাত্রার অবস্থার উপর বড় প্রভাব ফেলে। কাজের সময় সংক্রান্ত কিছু প্রধান চ্যালেঞ্জ শিল্প যুগের শুরু থেকেই রয়ে গেছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বে সবচেয়ে কম কর্মঘণ্টার দেশ হলো ভানুয়াতু। দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র ভানুয়াতুতে প্রতি সপ্তাহে একজন চাকরিজীবীকে গড়ে ২৪ ঘণ্টা ৭ মিনিট কাজ করতে হয়। এরপরের অবস্থান মধ্য প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট কিরিবাতির। এখানে প্রতিসপ্তাহে একজন ব্যক্তিকে ২৭ ঘণ্টা ৩ মিনিট ঘণ্টা কাজ করতে হয়।
বিশ্বের সবচেয়ে কম কর্মঘণ্টার দেশের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে আফ্রিকার দেশ মোজাম্বিকের নাম। ভারত মহাসাগরের পাড়ের এই দেশে গড়ে একজন চাকরিজীবীকে প্রতি সপ্তাহে ২৮ ঘণ্টা ৬ মিনিট কাজ করতে হয়। তালিকায় চতুর্থ স্থানে রয়েছে আরেক আফ্রিকান দেশ রুয়ান্ডার নাম। এই দেশটিতে একজন ব্যক্তি প্রতি সপ্তাহে গড়ে ২৮ ঘণ্টা ৮ মিনিট কাজ করেন। এরপরেই অবস্থান ইউরোপের সুন্দর দেশ অস্ট্রিয়ায়। এই দেশে একজন চাকরিজীবী প্রতি সপ্তাহে গড়ে ২৯ ঘণ্টা ৫ মিনিট কাজ করেন।
আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) তথ্যমতে, বাংলাদেশি চাকরিজীবীরা প্রতি সপ্তাহে কাজ করেন ৪৬ ঘণ্টা ৯ মিনিট করে। সাপ্তাহিক কর্মঘণ্টায় শীর্ষে থাকা ১২টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১১তম। এ তালিকার শীর্ষে রয়েছে ভুটান। দেশটিতে একজন ব্যক্তি সপ্তাহে গড়ে ৫৪ ঘণ্টা ৪ মিনিট কাজ করে।
দেখতে দেখতে নতুন আরেকটি বছরে পদার্পন করতে যাচ্ছি আমরা। আমাদের মধ্যে অনেকেই নতুন বছরে নিজেকে বদলানোর জন্য একাধিক সংকল্প করি। সুস্বাস্থ্য অর্জনের অথবা অর্থ অপচয় কমানোর সংকল্প করি। অথবা নতুন কোনো অভ্যাস অর্জনের চেষ্টা করি, অথবা কোনো বদভ্যাস বর্জনের চেষ্টা করি।
ডিজিটাল মাধ্যমে বিভিন্নভাবে হ্যাকাররা ফাঁদ পেতে রাখে। শুধু টাকাপয়সা নেওয়াই নয় স্মার্টফোন কব্জা করে আপনার অজান্তেই সমস্ত ব্যক্তিগত তথ্য তারা হাতিয়ে নিতে পারে নিমেষে। তা হলে উপায়?
আমরা দিনের শুরুতে অনেকেই চা পান করি। কেউ খালি পেটে পান করি, আবার কেউ নাশতার সময় পান করি। পুষ্টিবিদদের মতে, চায়ের অনেক উপকারী গুণাগুণ রয়েছে। কিন্তু খালি পেটে চা কি আদৌ স্বাস্থ্যকর? কী কী হতে পারে খালি পেটে চা খেলে?