বিডিজেন ডেস্ক
পৃথিবীতে প্রচুর সম্পদ থাকা সত্ত্বেও অনেক দেশ এখনও চরম দারিদ্র্যের মধ্যে রয়েছে। মানুষের মাথাপিছু জিডিপি ও ক্রয়ক্ষমতার ওপর ভিত্তি করে প্রতিবছরহ বিশ্বের সবচেয়ে গরিব ১০টি দেশের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আর্থিক সংস্থা আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।
এ বছরের তালিকায় পৃথিবীর সবচেয়ে গরিব ১০টি দেশই আফ্রিকা মহাদেশের। আইএমএফ জানিয়েছে, এই তালিকা তৈরি করতে জিডিপি ছাড়াও সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর জীবনযাত্রার ব্যয় বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। বেশ কিছু দেশের প্রচুর বৈদেশিক সম্পদ থাকা সত্ত্বেও তারা চরম দারিদ্রের মধ্যে ডুবে আছে।
আইএমএফের তালিকা অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে গরিব দেশ হলো দক্ষিণ সুদান। দেশটিতে ১ কোটি ১০ লাখ মানুষ চরম দারিদ্র্যের সম্মুখীন। দক্ষিণ সুদানের রাজধানীর নাম জুবা। ২০১১ সালে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে দেশটি পৃথিবীর দরিদ্রতম দেশের মধ্যে চলে এসেছে। তেলের ভাণ্ডারে সমৃদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও এখনও পর্যন্ত দক্ষিণ সুদান তাদের অর্থনীতি মজবুত করে উঠতে পারেনি।
এ তালিকার বাকি দেশগুলো হলো— বুরুন্ডি, মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র, গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গো, মোজাম্বিক, মালাউই, নাইজার, চাদ, লাইবেরিয়া ও মাদাগাস্কার।
দরিদ্র দেশের তালিকায় থাকা অন্যান্য দেশগুলোতেও সংঘর্ষ, অবকাঠামোগত দুর্বলতা, অনাধুনিক কৃষিব্যবস্থা, জনসংখ্যার আধিক্য ও তীব্র খাদ্যসংকট রয়েছে। কঙ্গো ও মোজাম্বিকের মতো বড় বড় দেশগুলোও দারিদ্রের কষাঘাতে জর্জরিত।
আইএমএফ আরও জানিয়েছে, এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে দারিদ্র্যের দিক থেকে শীর্ষে রয়েছে ইয়েমেন। তবে দেশটিতে চলমান সংঘাতের কারণে সঠিক তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছে আইএমএফ।
সংস্থাটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দরিদ্র দেশগুলোর দারিদ্র্যের কারণ খুঁজে বের করা এবং তা বিশ্ববাসীকে জানানোই এ তালিকার মূল উদ্দেশ্য। সংস্থাটি মনে করে, দরিদ্র দেশগুলোর দারিদ্র্য দূর করতে হলে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, অর্থনীতিতে বৈচিত্র্য আনা এবং রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা আনা জরুরি।
পৃথিবীতে প্রচুর সম্পদ থাকা সত্ত্বেও অনেক দেশ এখনও চরম দারিদ্র্যের মধ্যে রয়েছে। মানুষের মাথাপিছু জিডিপি ও ক্রয়ক্ষমতার ওপর ভিত্তি করে প্রতিবছরহ বিশ্বের সবচেয়ে গরিব ১০টি দেশের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আর্থিক সংস্থা আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।
এ বছরের তালিকায় পৃথিবীর সবচেয়ে গরিব ১০টি দেশই আফ্রিকা মহাদেশের। আইএমএফ জানিয়েছে, এই তালিকা তৈরি করতে জিডিপি ছাড়াও সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর জীবনযাত্রার ব্যয় বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। বেশ কিছু দেশের প্রচুর বৈদেশিক সম্পদ থাকা সত্ত্বেও তারা চরম দারিদ্রের মধ্যে ডুবে আছে।
আইএমএফের তালিকা অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে গরিব দেশ হলো দক্ষিণ সুদান। দেশটিতে ১ কোটি ১০ লাখ মানুষ চরম দারিদ্র্যের সম্মুখীন। দক্ষিণ সুদানের রাজধানীর নাম জুবা। ২০১১ সালে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে দেশটি পৃথিবীর দরিদ্রতম দেশের মধ্যে চলে এসেছে। তেলের ভাণ্ডারে সমৃদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও এখনও পর্যন্ত দক্ষিণ সুদান তাদের অর্থনীতি মজবুত করে উঠতে পারেনি।
এ তালিকার বাকি দেশগুলো হলো— বুরুন্ডি, মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র, গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গো, মোজাম্বিক, মালাউই, নাইজার, চাদ, লাইবেরিয়া ও মাদাগাস্কার।
দরিদ্র দেশের তালিকায় থাকা অন্যান্য দেশগুলোতেও সংঘর্ষ, অবকাঠামোগত দুর্বলতা, অনাধুনিক কৃষিব্যবস্থা, জনসংখ্যার আধিক্য ও তীব্র খাদ্যসংকট রয়েছে। কঙ্গো ও মোজাম্বিকের মতো বড় বড় দেশগুলোও দারিদ্রের কষাঘাতে জর্জরিত।
আইএমএফ আরও জানিয়েছে, এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে দারিদ্র্যের দিক থেকে শীর্ষে রয়েছে ইয়েমেন। তবে দেশটিতে চলমান সংঘাতের কারণে সঠিক তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছে আইএমএফ।
সংস্থাটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দরিদ্র দেশগুলোর দারিদ্র্যের কারণ খুঁজে বের করা এবং তা বিশ্ববাসীকে জানানোই এ তালিকার মূল উদ্দেশ্য। সংস্থাটি মনে করে, দরিদ্র দেশগুলোর দারিদ্র্য দূর করতে হলে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, অর্থনীতিতে বৈচিত্র্য আনা এবং রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা আনা জরুরি।
চট্টগ্রামে সরকারিভাবে বাংলাদেশ-কোরিয়া কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে (বিকেটিটিসি) সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর-২০২৫ সেশনে কোরিয়ান ভাষা প্রশিক্ষণ কোরিয়ান ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তিপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
জিম বা ব্যায়ামাগারে যাওয়ার সময় পাচ্ছেন না? চিন্তার কিছু নেই, প্রতিদিনের রুটিনে অন্তত ১৫ মিনিট দ্রুত হাঁটা যোগ করলেই সুস্থ থাকা সম্ভব। নতুন গবেষণায় এমনটাই জানা গেছে।
জন্মসূত্রে আমরা বাংলাদেশের নাগরিক। তবে বিশ্বায়নের যুগে সম্ভাবনার দ্বার খুলতে অনেকেই চান নিজ দেশের পাশাপাশি অন্য দেশের নাগরিকত্ব থাকুক। এ ক্ষেত্রে অনেকেই ভিনদেশি মানুষকে বিয়ে করে নাগরিকত্ব নেন। একসময় চিঠিই ছিল যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম।
বিদেশ থেকে আসার সময় যাত্রীরা নিজের ছেলেমেয়ে, স্ত্রী, মা-বাবাসহ আত্মীয়স্বজনের জন্য নানা ধরনের উপহারসামগ্রী আনেন। আবার গৃহস্থালির প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রও নিয়ে আসেন তারা। এ জন্য সরকার ব্যাগেজ রুল সুবিধা দেয়।