বিডিজেন ডেস্ক
অভিবাসী শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন, গৃহকর্মী ইউনিয়ন এবং অভিবাসী শ্রমিকদের নিয়ে কর্মরত বেসরকারি সংগঠনের সমন্বয়ে ট্রেড ইউনিয়ন প্ল্যাটফর্ম গঠন করা হয়েছে।
বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) ঢাকায় আনুষ্ঠানিকভাবে ১১ সদস্যের এই প্ল্যাটফর্মটির যাত্রা শুরু হয়।
এই প্ল্যাটফর্মের মূল সদস্য সংগঠনগুলোর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওয়ার্কার্স ফেডারেশন, বাংলাদেশ মুক্ত গার্মেন্টস শ্রমিক ইউনিয়ন ফেডারেশন, বাংলাদেশ বিপ্লবী গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স ফেডারেশন, সম্মিলিত গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন, একতা গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন, গার্মেন্টস শ্রমিক সংহতি ফেডারেশন ও জাতীয় গার্হস্থ্য নারী শ্রমিক ইউনিয়ন।
২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে অভিবাসী শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে এই প্ল্যাটফর্মটি গঠিত হয়েছিল। এক বছরে এই প্ল্যাটফর্মটি বাংলাদেশের অভিবাসী শ্রমিকদের নিয়ে কাজ করার প্রস্তুতি নেয়।
এরই মধ্যে এই প্ল্যাটফর্মের নেতারা মালদ্বীপে বাংলাদেশের অভিবাসীদের সমস্যা নিয়ে সেই দেশের ট্রেড ইউনিয়ন প্ল্যাটফর্ম ও সরকারের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে।
এ ছাড়া, ট্রেড ইউনিয়ন প্ল্যাটফর্মটি অভিবাসী শ্রমিকদের জন্য অভিবাসন সম্পর্কিত সাধারণ তথ্য নিয়ে একটি পুস্তিকা সংকলন করেছে। পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত বাংলাদেশি শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়ন অধিকার সম্পর্কে সচেতন করছে।
অভিবাসী শ্রমিকদের অধিকার রক্ষায় এবং শালীন কর্মপরিবেশ নিশ্চিতে কাজ করার অঙ্গীকার জানান ট্রেড ইউনিয়ন প্ল্যাটফর্মটির পরিচালনা পর্ষদের সমন্বয়ক চন্দন কুমার দে।
প্ল্যাটফর্মের সদস্য সচিব লিলি গোমেজ বলেন, ন্যায্য ও নিরাপদ অভিবাসনের পরিবেশ তৈরি করার জন্য কাজ করতে চায় প্ল্যাটফর্মটি। অভিবাসী শ্রমিকরা যাতে অধিকার আদায়ে এবং যেকোনো পরিস্থিতিতে বৈষম্যে প্রতিরোধে একতাবদ্ধ হতে পারে সে লক্ষ্যে কাজ করছে ট্রেড ইউনিয়ন প্ল্যাটফর্ম।
সলিডারিটি সেন্টারের কান্ট্রি প্রোগ্রাম ডিরেক্টর এ কে এম নাসিম বলেন, “উদ্যোগটি ভিন্ন কারণ এটি শ্রমিকদের নিজস্ব ট্রেড ইউনিয়ন। এখন পর্যন্ত সুশীল সমাজের সংগঠনগুলো মূলত অভিবাসন সমস্যা নিয়ে কথা বলত বা কাজ করত।”
অনুষ্ঠানে আরও ছিলেন সলিডারিটি সেন্টার বাংলাদেশের ডেপুটি কান্ট্রি প্রোগ্রাম ডিরেক্টর মনিকা হার্টসেল, ইউএসএআইডি বাংলাদেশের ডেপুটি ডাইরেক্টর ব্লেয়ার কিং ও অভিবাসন বিষয়ে কর্মরত জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থাসমূহের প্রতিনিধিরা। বিজ্ঞপ্তি
অভিবাসী শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন, গৃহকর্মী ইউনিয়ন এবং অভিবাসী শ্রমিকদের নিয়ে কর্মরত বেসরকারি সংগঠনের সমন্বয়ে ট্রেড ইউনিয়ন প্ল্যাটফর্ম গঠন করা হয়েছে।
বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) ঢাকায় আনুষ্ঠানিকভাবে ১১ সদস্যের এই প্ল্যাটফর্মটির যাত্রা শুরু হয়।
এই প্ল্যাটফর্মের মূল সদস্য সংগঠনগুলোর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওয়ার্কার্স ফেডারেশন, বাংলাদেশ মুক্ত গার্মেন্টস শ্রমিক ইউনিয়ন ফেডারেশন, বাংলাদেশ বিপ্লবী গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স ফেডারেশন, সম্মিলিত গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন, একতা গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন, গার্মেন্টস শ্রমিক সংহতি ফেডারেশন ও জাতীয় গার্হস্থ্য নারী শ্রমিক ইউনিয়ন।
২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে অভিবাসী শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে এই প্ল্যাটফর্মটি গঠিত হয়েছিল। এক বছরে এই প্ল্যাটফর্মটি বাংলাদেশের অভিবাসী শ্রমিকদের নিয়ে কাজ করার প্রস্তুতি নেয়।
এরই মধ্যে এই প্ল্যাটফর্মের নেতারা মালদ্বীপে বাংলাদেশের অভিবাসীদের সমস্যা নিয়ে সেই দেশের ট্রেড ইউনিয়ন প্ল্যাটফর্ম ও সরকারের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে।
এ ছাড়া, ট্রেড ইউনিয়ন প্ল্যাটফর্মটি অভিবাসী শ্রমিকদের জন্য অভিবাসন সম্পর্কিত সাধারণ তথ্য নিয়ে একটি পুস্তিকা সংকলন করেছে। পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত বাংলাদেশি শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়ন অধিকার সম্পর্কে সচেতন করছে।
অভিবাসী শ্রমিকদের অধিকার রক্ষায় এবং শালীন কর্মপরিবেশ নিশ্চিতে কাজ করার অঙ্গীকার জানান ট্রেড ইউনিয়ন প্ল্যাটফর্মটির পরিচালনা পর্ষদের সমন্বয়ক চন্দন কুমার দে।
প্ল্যাটফর্মের সদস্য সচিব লিলি গোমেজ বলেন, ন্যায্য ও নিরাপদ অভিবাসনের পরিবেশ তৈরি করার জন্য কাজ করতে চায় প্ল্যাটফর্মটি। অভিবাসী শ্রমিকরা যাতে অধিকার আদায়ে এবং যেকোনো পরিস্থিতিতে বৈষম্যে প্রতিরোধে একতাবদ্ধ হতে পারে সে লক্ষ্যে কাজ করছে ট্রেড ইউনিয়ন প্ল্যাটফর্ম।
সলিডারিটি সেন্টারের কান্ট্রি প্রোগ্রাম ডিরেক্টর এ কে এম নাসিম বলেন, “উদ্যোগটি ভিন্ন কারণ এটি শ্রমিকদের নিজস্ব ট্রেড ইউনিয়ন। এখন পর্যন্ত সুশীল সমাজের সংগঠনগুলো মূলত অভিবাসন সমস্যা নিয়ে কথা বলত বা কাজ করত।”
অনুষ্ঠানে আরও ছিলেন সলিডারিটি সেন্টার বাংলাদেশের ডেপুটি কান্ট্রি প্রোগ্রাম ডিরেক্টর মনিকা হার্টসেল, ইউএসএআইডি বাংলাদেশের ডেপুটি ডাইরেক্টর ব্লেয়ার কিং ও অভিবাসন বিষয়ে কর্মরত জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থাসমূহের প্রতিনিধিরা। বিজ্ঞপ্তি
থাইল্যান্ডে পর্যটন ভিসার আবেদনকারীদের জন্য আর্থিক প্রমাণ দাখিল করার বাধ্যবাধকতা আবার কার্যকর করা হয়েছে। চলতি মে মাস থেকেই তা কার্যকর হয়েছে।
সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নে আরও ১২টি ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এ নিয়ে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নকারী সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়াল ২৪।
সৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
পেনশন কর্মসূচি বা স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হলে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন একজন চাঁদাদাতা। যদিও প্রবাসী বাংলাদেশি ও পোশাক খাতের কর্মীদের জন্য ৪০ বছর বয়স পার হলেই পেনশন দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।