স্বপ্ন নিয়ে প্রতি বছরই বিপুল সংখ্যক অভিবাসী শ্রমিক বিদেশে যান। বিশেষ করে, বাংলাদেশি অভিবাসী শ্রমিকদের প্রধান গন্তব্যস্থল মধ্যপ্রাচ্যে। কিন্তু তাদের অনেককেই দেশে ফিরতে হয় লাশ হয়ে।
বিডিজেন ডেস্ক
স্বপ্ন নিয়ে প্রতি বছরই বিপুল সংখ্যক অভিবাসী শ্রমিক বিদেশে যান। বিশেষ করে, বাংলাদেশি অভিবাসী শ্রমিকদের প্রধান গন্তব্যস্থল মধ্যপ্রাচ্যে। কিন্তু তাদের অনেককেই দেশে ফিরতে হয় লাশ হয়ে।
ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের (ডব্লিউইডব্লিউবি) পরিসংখ্যানের তথ্য বলছে, গত বছর দেশ রেকর্ড চার হাজার ৫৫২ প্রবাসী শ্রমিকের মরদেহ দেশে এসেছে। এর আগের বছর দেশে আসে তিন হাজার ৯০৪ প্রবাসী শ্রমিকের মরদেহ।
কর্মজীবী হয়ে বিদেশের পথে পাড়ি দিতে অবশ্যই জানতে হবে বিদেশে জীবনযাত্রা ও দূর্ঘটনা এবং মৃত্যুর ক্ষতিপূরণ সম্পর্কে। তাই আসুন জেনে নিই বিদেশে দুর্ঘটনা বা মৃত্যু হলে যেভাবে ক্ষতিপূরণ পাওয়া যায়-
বিদেশে দূর্ঘটনাজনিত ক্ষতিপূরণ এবং যে কোন সমস্যায় সহায়তার জন্য অবশ্যই বাংলাদেশ দূতাবাসে যোগাযোগ করতে হবে। আর যেকোনো সমস্যায় অবশ্যই অভিবাসী কমিউনিটি বা অন্য শুভাকাঙ্খী সহকর্মীর সাথে আলোচনা করতে হবে ও তাদের সব কিছু ভালোভাবে জানাতে হবে।
এছাড়া, বিদেশে যদি মানবাধিকার বা উন্নয়ন সংস্থা অথবা এনজিও থাকে তবে সেখানেও যোগাযোগ করা যাবে। আর নিজের কর্মস্থানেও নিয়োগকর্তার সাথে কথা বলে নিতে হবে যে তারা এ ধরনের কোন সমস্যায় সহায়তা করবে কি না। এছাড়া মৃত্যুজনিত ক্ষতিপূরণের ক্ষেত্রে, মৃত্যুবরণকারী কর্মীর নিয়োগকর্তা/অন্য কোনো সংস্থা/ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠান হতে মৃতের মৃত্যুজনিত ক্ষতিপূরণ আদায়ের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়ে থাকে। তাই এ বিষয়েও আগেই জেনে নেওয়া উচিত। আর বকেয়া বেতন, সার্ভিস বেনিফিট ও ইন্স্যুরেন্সের টাকা বাকি থাকলে অনেক কোম্পানিতে তা আদায় করে মৃতের পরিবারকে যথাযথভাবে দিয়ে দেওয়া হয়। তাই এই সব পলিসি সম্পর্কে নিয়োগদাতা এবং যারা চাকরির ব্যবস্থা করে দেয় তাদের সাথে কথা বলে নিতে হয়।
স্বপ্ন নিয়ে প্রতি বছরই বিপুল সংখ্যক অভিবাসী শ্রমিক বিদেশে যান। বিশেষ করে, বাংলাদেশি অভিবাসী শ্রমিকদের প্রধান গন্তব্যস্থল মধ্যপ্রাচ্যে। কিন্তু তাদের অনেককেই দেশে ফিরতে হয় লাশ হয়ে।
ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের (ডব্লিউইডব্লিউবি) পরিসংখ্যানের তথ্য বলছে, গত বছর দেশ রেকর্ড চার হাজার ৫৫২ প্রবাসী শ্রমিকের মরদেহ দেশে এসেছে। এর আগের বছর দেশে আসে তিন হাজার ৯০৪ প্রবাসী শ্রমিকের মরদেহ।
কর্মজীবী হয়ে বিদেশের পথে পাড়ি দিতে অবশ্যই জানতে হবে বিদেশে জীবনযাত্রা ও দূর্ঘটনা এবং মৃত্যুর ক্ষতিপূরণ সম্পর্কে। তাই আসুন জেনে নিই বিদেশে দুর্ঘটনা বা মৃত্যু হলে যেভাবে ক্ষতিপূরণ পাওয়া যায়-
বিদেশে দূর্ঘটনাজনিত ক্ষতিপূরণ এবং যে কোন সমস্যায় সহায়তার জন্য অবশ্যই বাংলাদেশ দূতাবাসে যোগাযোগ করতে হবে। আর যেকোনো সমস্যায় অবশ্যই অভিবাসী কমিউনিটি বা অন্য শুভাকাঙ্খী সহকর্মীর সাথে আলোচনা করতে হবে ও তাদের সব কিছু ভালোভাবে জানাতে হবে।
এছাড়া, বিদেশে যদি মানবাধিকার বা উন্নয়ন সংস্থা অথবা এনজিও থাকে তবে সেখানেও যোগাযোগ করা যাবে। আর নিজের কর্মস্থানেও নিয়োগকর্তার সাথে কথা বলে নিতে হবে যে তারা এ ধরনের কোন সমস্যায় সহায়তা করবে কি না। এছাড়া মৃত্যুজনিত ক্ষতিপূরণের ক্ষেত্রে, মৃত্যুবরণকারী কর্মীর নিয়োগকর্তা/অন্য কোনো সংস্থা/ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠান হতে মৃতের মৃত্যুজনিত ক্ষতিপূরণ আদায়ের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়ে থাকে। তাই এ বিষয়েও আগেই জেনে নেওয়া উচিত। আর বকেয়া বেতন, সার্ভিস বেনিফিট ও ইন্স্যুরেন্সের টাকা বাকি থাকলে অনেক কোম্পানিতে তা আদায় করে মৃতের পরিবারকে যথাযথভাবে দিয়ে দেওয়া হয়। তাই এই সব পলিসি সম্পর্কে নিয়োগদাতা এবং যারা চাকরির ব্যবস্থা করে দেয় তাদের সাথে কথা বলে নিতে হয়।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মঘণ্টার ভিন্নতা রয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংগঠনের (আইএলও) সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে কর্মঘণ্টার নতুন পরিসংখ্যান।বিশ্বে সবচেয়ে কম কর্মঘণ্টার দেশ হলো ভানুয়াতু। দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র ভানুয়াতুতে প্রতি সপ্তাহে একজন চাকরিজীবীকে গড়ে
আপনি যদি সৌদি আরবে বসবাস করেন তাহলে কিছু অ্যাপ আছে যেগুলো আপনার কাছে থাকতেই হবে। এসব অ্যাপ দ্বারা আপনি সহজে বিভিন্ন ধরনের প্রাত্যাহিক কাজগুলো সহজে সেরে ফেলতে পারবেন।
মালয়েশিয়ায় ব্যবসায়িক মিটিং, চিকিৎসা অথবা কোন ব্যাক্তিগত কারনে ভ্রমণ করার জন্য ভিজিট ভিসা প্রদান করা হয়। সাধারণত ৩০-৯০ দিন হয় ভিজিট ভিসার মেয়াদ।
প্রবাসীদের অনলাইনভিত্তিক বৈশ্বিক সমাজ ইন্টারনেশনস-এর এক্সপ্যাট ইনসাইডার জরিপ বলছে, প্রবাসীদের জন্য বিশ্বের সেরা দেশ হলো উত্তর আমেরিকার দেশ পানামা।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মঘণ্টার ভিন্নতা রয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংগঠনের (আইএলও) সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে কর্মঘণ্টার নতুন পরিসংখ্যান।বিশ্বে সবচেয়ে কম কর্মঘণ্টার দেশ হলো ভানুয়াতু। দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র ভানুয়াতুতে প্রতি সপ্তাহে একজন চাকরিজীবীকে গড়ে
আপনি যদি সৌদি আরবে বসবাস করেন তাহলে কিছু অ্যাপ আছে যেগুলো আপনার কাছে থাকতেই হবে। এসব অ্যাপ দ্বারা আপনি সহজে বিভিন্ন ধরনের প্রাত্যাহিক কাজগুলো সহজে সেরে ফেলতে পারবেন।
মালয়েশিয়ায় ব্যবসায়িক মিটিং, চিকিৎসা অথবা কোন ব্যাক্তিগত কারনে ভ্রমণ করার জন্য ভিজিট ভিসা প্রদান করা হয়। সাধারণত ৩০-৯০ দিন হয় ভিজিট ভিসার মেয়াদ।
প্রবাসীদের অনলাইনভিত্তিক বৈশ্বিক সমাজ ইন্টারনেশনস-এর এক্সপ্যাট ইনসাইডার জরিপ বলছে, প্রবাসীদের জন্য বিশ্বের সেরা দেশ হলো উত্তর আমেরিকার দেশ পানামা।