বিডিজেন ডেস্ক
বিষণ্ণতা নানা কারণেই হতে পারে। কখনো কখনো প্রতিদিনের একঘেয়েমি পেয়ে বসে। শরীরের চেয়ে মনে ক্লান্তি তখন বেশি ভর করে। চলে আসতে পারে পাহাড় সমান হতাশাও।
বিষণ্ণতা হলো মানসিক স্বাস্থ্যগত একটি সমস্যা। বিষণ্ণতায় ভুগলে বহু মানুষের মধ্যে থেকেও নিজেকে একা মনে হবে। আবার কারো সঙ্গে কথাও বলতে ইচ্ছে করে না। অর্থাৎ, আক্রান্ত ব্যক্তিকে বিচ্ছিন্নতাবোধ গ্রাস করে ফেলে পুরোপুরি।
মানুষ বিভিন্ন কারণে বিষণ্ণতা আক্রান্ত হতে পারে। বিষণ্ণতা থেকে দূরে থাকারও কিছু উপায় আছে। চলুন, সেগুলোই জেনে নেওয়া যাক।
১. ভোরে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস গড়তে হবে। এতে হাতে অনেকটা সময় পাওয়া যায়। সকালে ব্যায়াম করা যায়। এতে প্রশান্তি মেলে।
২. মন কোনো কারণে অশান্ত হলে, যাবতীয় কাজ থেকে নিজেকে দূরে রেখে কিছুক্ষণের জন্য মেডিটেশন করা যায়। এতে মন শান্ত হয়ে আসে।
৩. নিজেকে গুটিয়ে ফেলা যাবে না। যত নিজেকে গুটিয়ে নেবেন, তত বিষণ্ণতা গ্রাস করবে আপনাকে। তাই মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে হবে।
৪. বন্ধুবান্ধব বা আত্মীয়দের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়। এই যুগে মোবাইল ফোনে দুনিয়ার যেকোনো প্রান্তে থাকা যে কোনো মানুষের সঙ্গে কথা বলা যায়, দেখাও হয়। নিয়মিত আড্ডা দেওয়ার পাশাপাশি বন্ধুবান্ধব বা আত্মীয়দের সঙ্গে ঘুরতেও যেতে পারেন।
৫. নিজের ভেতর জমে থাকা কথা বিশ্বস্ত কোনো বন্ধুকে বলার চেষ্টা করা যায়। কারণ কথোপকথন অনেক সমস্যার সমাধান এনে দিতে পারে।
৬. আনন্দ নিয়ে কাজ করুন। যে কাজ করতে আপনার ভালো লাগবে, সে কাজ করুন। মন খারাপ করার মতো কাজ থেকে দূরে থাকুন। দেখবেন মানসিকভাবে আরাম পাবেন।
৭. ঘুমানোর সময় বা ঘুমাতে যাওয়ার আগে মোবাইল কিংবা ল্যাপটপের স্ক্রিনের আলো থেকে দূরে থাকতে হবে।
৮. পছন্দের গান শোনা বা বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারলে ভালো ফল মিলবে।
সব কথার শেষ কথা, নিজেকে একা ভাবা যাবে না। মনে রাখতে হবে যে, আপনার আশেপাশে অনেকেই আছে সাহায্য করার মতো। একবার চেয়েই দেখুন!
বিষণ্ণতা নানা কারণেই হতে পারে। কখনো কখনো প্রতিদিনের একঘেয়েমি পেয়ে বসে। শরীরের চেয়ে মনে ক্লান্তি তখন বেশি ভর করে। চলে আসতে পারে পাহাড় সমান হতাশাও।
বিষণ্ণতা হলো মানসিক স্বাস্থ্যগত একটি সমস্যা। বিষণ্ণতায় ভুগলে বহু মানুষের মধ্যে থেকেও নিজেকে একা মনে হবে। আবার কারো সঙ্গে কথাও বলতে ইচ্ছে করে না। অর্থাৎ, আক্রান্ত ব্যক্তিকে বিচ্ছিন্নতাবোধ গ্রাস করে ফেলে পুরোপুরি।
মানুষ বিভিন্ন কারণে বিষণ্ণতা আক্রান্ত হতে পারে। বিষণ্ণতা থেকে দূরে থাকারও কিছু উপায় আছে। চলুন, সেগুলোই জেনে নেওয়া যাক।
১. ভোরে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস গড়তে হবে। এতে হাতে অনেকটা সময় পাওয়া যায়। সকালে ব্যায়াম করা যায়। এতে প্রশান্তি মেলে।
২. মন কোনো কারণে অশান্ত হলে, যাবতীয় কাজ থেকে নিজেকে দূরে রেখে কিছুক্ষণের জন্য মেডিটেশন করা যায়। এতে মন শান্ত হয়ে আসে।
৩. নিজেকে গুটিয়ে ফেলা যাবে না। যত নিজেকে গুটিয়ে নেবেন, তত বিষণ্ণতা গ্রাস করবে আপনাকে। তাই মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়াতে হবে।
৪. বন্ধুবান্ধব বা আত্মীয়দের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়। এই যুগে মোবাইল ফোনে দুনিয়ার যেকোনো প্রান্তে থাকা যে কোনো মানুষের সঙ্গে কথা বলা যায়, দেখাও হয়। নিয়মিত আড্ডা দেওয়ার পাশাপাশি বন্ধুবান্ধব বা আত্মীয়দের সঙ্গে ঘুরতেও যেতে পারেন।
৫. নিজের ভেতর জমে থাকা কথা বিশ্বস্ত কোনো বন্ধুকে বলার চেষ্টা করা যায়। কারণ কথোপকথন অনেক সমস্যার সমাধান এনে দিতে পারে।
৬. আনন্দ নিয়ে কাজ করুন। যে কাজ করতে আপনার ভালো লাগবে, সে কাজ করুন। মন খারাপ করার মতো কাজ থেকে দূরে থাকুন। দেখবেন মানসিকভাবে আরাম পাবেন।
৭. ঘুমানোর সময় বা ঘুমাতে যাওয়ার আগে মোবাইল কিংবা ল্যাপটপের স্ক্রিনের আলো থেকে দূরে থাকতে হবে।
৮. পছন্দের গান শোনা বা বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারলে ভালো ফল মিলবে।
সব কথার শেষ কথা, নিজেকে একা ভাবা যাবে না। মনে রাখতে হবে যে, আপনার আশেপাশে অনেকেই আছে সাহায্য করার মতো। একবার চেয়েই দেখুন!
পেনশন কর্মসূচি বা স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হলে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন একজন চাঁদাদাতা। যদিও প্রবাসী বাংলাদেশি ও পোশাক খাতের কর্মীদের জন্য ৪০ বছর বয়স পার হলেই পেনশন দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।
কিডনির সমস্যা বর্তমানে দেশের অন্যতম বড় রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শরীরের দুটি কিডনির ৭০-৮০ ভাগ নষ্ট হওয়ার আগে কোনো ধরনের গুরুতর লক্ষণই দেখা দেয় না। কিডনি সংক্রান্ত সমস্যার উপসর্গগুলো এতই মৃদু হয় যে, কিছু ক্ষেত্রে বুঝে ওঠাও সম্ভব হয় না। তবে কিডনি যে সুস্থ নেই, তার কিছু ইঙ্গিত পাওয়া যায়। সেই লক্ষণগুলো কী, তা
গরম এলেই হু হু করে বাড়তে থাকে বিদ্যুৎ বিল। এ অবস্থায় বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা জরুরি। তবে জানেন কি, সহজ কিছু কৌশল অবলম্বন করলেই গরমে বিদ্যুৎ বিল কমানো সম্ভব। চলুন জেনে নিই, আসছে গ্রীষ্মে কীভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখবেন বিদ্যুৎ বিল।
কিডনির সমস্যা বর্তমানে দেশের অন্যতম বড় রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শরীরের দুটি কিডনির ৭০-৮০ ভাগ নষ্ট হওয়ার আগে কোনো ধরনের গুরুতর লক্ষণই দেখা দেয় না। কিডনি সংক্রান্ত সমস্যার উপসর্গগুলো এতই মৃদু হয় যে, কিছু ক্ষেত্রে বুঝে ওঠাও সম্ভব হয় না। তবে কিডনি যে সুস্থ নেই, তার কিছু ইঙ্গিত পাওয়া যায়। সেই লক্ষণগুলো কী, তা
১৮ দিন আগে