এক্সপ্যাট ইনসাইডার জরিপ
বিডিজেন ডেস্ক
প্রবাসীদের অনলাইনভিত্তিক বৈশ্বিক সমাজ ইন্টারনেশনস-এর এক্সপ্যাট ইনসাইডার জরিপ বলছে, কাজ, কাজের সুযোগ এবং কর্মজীবন ও ব্যক্তিজীবনের ভারসাম্য নিয়ে সবচেয়ে তুষ্ট ডেনমার্ক প্রবাসীরা। আর এ তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সৌদি আরব।
গত জুলাই মাসে এ জরিপটি প্রকাশিত হয়েছে।যেখানে কর্মস্থলের সংস্কৃতি, কর্মস্থলসংক্রান্ত নিরাপত্তা, কাজ করে সন্তুষ্টি, ক্যারিয়ারের প্রত্যাশা, রোজগার, কর্মঘণ্টা এবং অবসর—এসব বিষয় উঠে এসেছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সাড়ে ১২ হাজারের বেশি প্রবাসী এই জরিপে অংশ নেন।
এক্সপ্যাট ইনসাইডারের প্রতিবেদনে বলা হয়, ডেনমার্কের প্রায় ৮৪ শতাংশ প্রবাসী কর্মঘণ্টা এবং অবসরের ভারসাম্য নিয়ে তুষ্ট, পুরো বিশ্বে যে হার ৬০ শতাংশ। ডেনমার্কের প্রায় ৮৪ শতাংশ প্রবাসী তাঁদের কর্মঘণ্টা নিয়েও সুখী। গড়ে সপ্তাহে ৩৯ ঘণ্টা ১২ মিনিট কাজ করতে হয় সেখানে, বৈশ্বিক গড় সাড়ে ৪২ ঘণ্টা।
এক্সপাট ইনসাইডারের জরিপের সর্বশেষ সংস্করণে দেখা গেছে, সৌদি প্রবাসী অর্ধেকেরও বেশি উত্তরদাতা স্থানীয় শ্রমবাজারকে ইতিবাচকভাবে মূল্যায়ন করেছেন। জরিপে অংশ নেয়া ৭৫ শতাংশ সৌদি প্রবাসী জানান, দেশটি তাদের ক্যারিয়ারের উন্নতি হয়েছে। সেই সঙ্গে ৬২ শতাংশ প্রবাসী জানান, তাদের ব্যক্তিগত ক্যারিয়ারের অনুকূলে রয়েছে সৌদি আরব।
জরিপে আরো দেখা গেছে, ৮২ শতাংশ সৌদি প্রবাসী স্থানীয় অর্থনৈতিক অবস্থা নিয়ে বেশ সন্তুষ্ট। তবে বিশ্বব্যাপী সাপ্তাহিক কর্মঘণ্টা যেখানে সাড়ে ৪২ ঘণ্টা, সেখানে সৌদি আরবে পূর্ণকালীন অবস্থানের জন্য প্রবাসীদের সপ্তাহে গড়ে ৪৭ দশমিক ৮ ঘণ্টা কাজ করতে হয়।
২০২৩ সালে এক্সপাট ইনসাইডারের করা তালিকায় ১৪তম অবস্থানে ছিল সৌদি আরব। তখন শীর্ষ দেশগুলোর মধ্যে ছিল যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও বেলজিয়াম।
তালিকায় বেলজিয়ামের অবস্থান তৃতীয়। সেখানে কর্মনিরাপত্তা, স্থানীয় কাজের বাজার এবং নিজেদের ক্যারিয়ারের সুযোগ নিয়ে প্রবাসীরা দারুণ সন্তুষ্ট। কর্মস্থলে নেই বাড়াবাড়ি রকমের কঠোর নিয়মকানুন। এখানকার প্রবাসীদের ৬৮ শতাংশ বলছেন, তাঁরা কর্মস্থলে না গিয়েই কাজ করতে পারেন। বৈশ্বিক গড় কর্মঘণ্টার চেয়ে কর্মঘণ্টা কম এখানে, সপ্তাহে ৪০ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট।
যেসব দেশে ক্যারিয়ার নিয়ে প্রবাসীরা সুখী, তার শীর্ষ তালিকা
১. ডেনমার্ক
২. সৌদি আরব
৩. বেলজিয়াম
৪. নেদারল্যান্ডস
৫. লুক্সেমবার্গ
৬. সংযুক্ত আরব আমিরাত
৭. অস্ট্রেলিয়া
৮. মেক্সিকো
৯. ইন্দোনেশিয়া
১০. অস্ট্রিয়া
প্রবাসীদের অনলাইনভিত্তিক বৈশ্বিক সমাজ ইন্টারনেশনস-এর এক্সপ্যাট ইনসাইডার জরিপ বলছে, কাজ, কাজের সুযোগ এবং কর্মজীবন ও ব্যক্তিজীবনের ভারসাম্য নিয়ে সবচেয়ে তুষ্ট ডেনমার্ক প্রবাসীরা। আর এ তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সৌদি আরব।
গত জুলাই মাসে এ জরিপটি প্রকাশিত হয়েছে।যেখানে কর্মস্থলের সংস্কৃতি, কর্মস্থলসংক্রান্ত নিরাপত্তা, কাজ করে সন্তুষ্টি, ক্যারিয়ারের প্রত্যাশা, রোজগার, কর্মঘণ্টা এবং অবসর—এসব বিষয় উঠে এসেছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সাড়ে ১২ হাজারের বেশি প্রবাসী এই জরিপে অংশ নেন।
এক্সপ্যাট ইনসাইডারের প্রতিবেদনে বলা হয়, ডেনমার্কের প্রায় ৮৪ শতাংশ প্রবাসী কর্মঘণ্টা এবং অবসরের ভারসাম্য নিয়ে তুষ্ট, পুরো বিশ্বে যে হার ৬০ শতাংশ। ডেনমার্কের প্রায় ৮৪ শতাংশ প্রবাসী তাঁদের কর্মঘণ্টা নিয়েও সুখী। গড়ে সপ্তাহে ৩৯ ঘণ্টা ১২ মিনিট কাজ করতে হয় সেখানে, বৈশ্বিক গড় সাড়ে ৪২ ঘণ্টা।
এক্সপাট ইনসাইডারের জরিপের সর্বশেষ সংস্করণে দেখা গেছে, সৌদি প্রবাসী অর্ধেকেরও বেশি উত্তরদাতা স্থানীয় শ্রমবাজারকে ইতিবাচকভাবে মূল্যায়ন করেছেন। জরিপে অংশ নেয়া ৭৫ শতাংশ সৌদি প্রবাসী জানান, দেশটি তাদের ক্যারিয়ারের উন্নতি হয়েছে। সেই সঙ্গে ৬২ শতাংশ প্রবাসী জানান, তাদের ব্যক্তিগত ক্যারিয়ারের অনুকূলে রয়েছে সৌদি আরব।
জরিপে আরো দেখা গেছে, ৮২ শতাংশ সৌদি প্রবাসী স্থানীয় অর্থনৈতিক অবস্থা নিয়ে বেশ সন্তুষ্ট। তবে বিশ্বব্যাপী সাপ্তাহিক কর্মঘণ্টা যেখানে সাড়ে ৪২ ঘণ্টা, সেখানে সৌদি আরবে পূর্ণকালীন অবস্থানের জন্য প্রবাসীদের সপ্তাহে গড়ে ৪৭ দশমিক ৮ ঘণ্টা কাজ করতে হয়।
২০২৩ সালে এক্সপাট ইনসাইডারের করা তালিকায় ১৪তম অবস্থানে ছিল সৌদি আরব। তখন শীর্ষ দেশগুলোর মধ্যে ছিল যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও বেলজিয়াম।
তালিকায় বেলজিয়ামের অবস্থান তৃতীয়। সেখানে কর্মনিরাপত্তা, স্থানীয় কাজের বাজার এবং নিজেদের ক্যারিয়ারের সুযোগ নিয়ে প্রবাসীরা দারুণ সন্তুষ্ট। কর্মস্থলে নেই বাড়াবাড়ি রকমের কঠোর নিয়মকানুন। এখানকার প্রবাসীদের ৬৮ শতাংশ বলছেন, তাঁরা কর্মস্থলে না গিয়েই কাজ করতে পারেন। বৈশ্বিক গড় কর্মঘণ্টার চেয়ে কর্মঘণ্টা কম এখানে, সপ্তাহে ৪০ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট।
যেসব দেশে ক্যারিয়ার নিয়ে প্রবাসীরা সুখী, তার শীর্ষ তালিকা
১. ডেনমার্ক
২. সৌদি আরব
৩. বেলজিয়াম
৪. নেদারল্যান্ডস
৫. লুক্সেমবার্গ
৬. সংযুক্ত আরব আমিরাত
৭. অস্ট্রেলিয়া
৮. মেক্সিকো
৯. ইন্দোনেশিয়া
১০. অস্ট্রিয়া
দেখতে দেখতে নতুন আরেকটি বছরে পদার্পন করতে যাচ্ছি আমরা। আমাদের মধ্যে অনেকেই নতুন বছরে নিজেকে বদলানোর জন্য একাধিক সংকল্প করি। সুস্বাস্থ্য অর্জনের অথবা অর্থ অপচয় কমানোর সংকল্প করি। অথবা নতুন কোনো অভ্যাস অর্জনের চেষ্টা করি, অথবা কোনো বদভ্যাস বর্জনের চেষ্টা করি।
ডিজিটাল মাধ্যমে বিভিন্নভাবে হ্যাকাররা ফাঁদ পেতে রাখে। শুধু টাকাপয়সা নেওয়াই নয় স্মার্টফোন কব্জা করে আপনার অজান্তেই সমস্ত ব্যক্তিগত তথ্য তারা হাতিয়ে নিতে পারে নিমেষে। তা হলে উপায়?
আমরা দিনের শুরুতে অনেকেই চা পান করি। কেউ খালি পেটে পান করি, আবার কেউ নাশতার সময় পান করি। পুষ্টিবিদদের মতে, চায়ের অনেক উপকারী গুণাগুণ রয়েছে। কিন্তু খালি পেটে চা কি আদৌ স্বাস্থ্যকর? কী কী হতে পারে খালি পেটে চা খেলে?