বিডিজেন ডেস্ক
প্রবাসীরা ক্যারিয়ার নিয়ে সবচেয়ে সুখী এমন দেশের তালিকায় ছয় নম্বরে রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের নাম। প্রবাসীদের অনলাইনভিত্তিক বৈশ্বিক সমাজ ইন্টারনেশনস-এর এক্সপ্যাট ইনসাইডারের সাম্প্রতিক জরিপ এমনটি বলছে।
সংযুক্ত আমিরাতে প্রবাসীদের ক্যারিয়ার নিয়ে সুখী থাকার অন্যতম কারণ হচ্ছে এখানকার শ্রম আইন। দেশটিতে বেসরকারি অফিসে একজন শ্রমিক কতক্ষণ কাজ করবে তা শ্রম আইন দ্বারা নির্ধারিত করে দেওয়া হয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতে নির্ধারিত সময়ের বাইরে কাজ করলে ওভারটাইম বা অতিরিক্ত সময় হিসেবে পারিশ্রমিক পেয়ে থাকেন একজন কর্মী।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে বেসকারি কর্মীদের জন্য মৌলিক আইন
সংযুক্ত আরব আমিরাতের শ্রম আইন অনুসারে, বেসরকারি খাতের স্বাভাবিক কাজের সময় প্রতিদিন 8 ঘন্টা বা সপ্তাহে ৪৮ ঘন্টা। এটি নির্দিষ্ট অর্থনৈতিক সেক্টর বা নির্দিষ্ট শ্রেণির কর্মীদের জন্য এটি বৃদ্ধি বা হ্রাস হতে পারে।
কিছু নির্দিষ্ট শ্রেণির কর্মীদের ছাড়া বাড়ি থেকে অফিসে যাতায়াত কাজের ঘন্টার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয় না।
যদি একজন কর্মচারী একাধিক নিয়োগকর্তার জন্য কাজ করেন, তাহলে তাকে কর্মসংস্থান চুক্তিতে উল্লেখিত ঘন্টার বেশি কাজ করতে হবে না। তবে তিনি চাইলে লিখিতভাবে আলাদা চুক্তির মাধ্যমে বেশি কাজ করতে পারবেন।
কর্মী যদি দূর থেকে কাজ করার জন্য অনুরোধ করে এবং তা মঞ্জুর করা হয় তাহলে নিয়োগকর্তাকে অবশ্যই নির্দিষ্ট কাজের সময় নির্ধারণ করতে হবে।
একজন কর্মচারীর কাজের সময়ের মধ্যে বিরতি পাওয়ার অধিকার রয়েছে। এটি মোট এক ঘন্টার কম হতে পারবে না। এছাড়া একজন কর্মী বিরতি ছাড়া দিনে টানা পাঁচ ঘণ্টার বেশি কাজ করতে পারবেন না।
ওভারটাইম বা অতিরিক্ত সময়ের কাজ নিয়ে আইন
কর্মচারীদের ওভারটাইম কাজ করতে বলা যেতে পারে। তবে একদিনে দুই ঘণ্টার বেশি ওভারটাইম করানো যাবে না।
যদি একজন কর্মচারীকে স্বাভাবিক সময়ের বাইরে কাজ করতে হয় তাহলে তাকে অতিরিক্ত সময়ের জন্য বেতন প্রতি ঘণ্টার মজুরির ২৫ শতাংশ বেশি দিতে হবে। রাত ১০টা থেকে ভোর ৪টার মধ্যে ওভারটাইম করালে একজন শ্রমিককে প্রতি ঘণ্টার মজুরির ৫০ শতাংশ বেশি দিতে হবে। তবে যারা শিফটে কাজ করেন তাদের ক্ষেত্রে এই নিয়ম প্রযোজ্য নয়।
প্রবাসীরা ক্যারিয়ার নিয়ে সবচেয়ে সুখী এমন দেশের তালিকায় ছয় নম্বরে রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের নাম। প্রবাসীদের অনলাইনভিত্তিক বৈশ্বিক সমাজ ইন্টারনেশনস-এর এক্সপ্যাট ইনসাইডারের সাম্প্রতিক জরিপ এমনটি বলছে।
সংযুক্ত আমিরাতে প্রবাসীদের ক্যারিয়ার নিয়ে সুখী থাকার অন্যতম কারণ হচ্ছে এখানকার শ্রম আইন। দেশটিতে বেসরকারি অফিসে একজন শ্রমিক কতক্ষণ কাজ করবে তা শ্রম আইন দ্বারা নির্ধারিত করে দেওয়া হয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতে নির্ধারিত সময়ের বাইরে কাজ করলে ওভারটাইম বা অতিরিক্ত সময় হিসেবে পারিশ্রমিক পেয়ে থাকেন একজন কর্মী।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে বেসকারি কর্মীদের জন্য মৌলিক আইন
সংযুক্ত আরব আমিরাতের শ্রম আইন অনুসারে, বেসরকারি খাতের স্বাভাবিক কাজের সময় প্রতিদিন 8 ঘন্টা বা সপ্তাহে ৪৮ ঘন্টা। এটি নির্দিষ্ট অর্থনৈতিক সেক্টর বা নির্দিষ্ট শ্রেণির কর্মীদের জন্য এটি বৃদ্ধি বা হ্রাস হতে পারে।
কিছু নির্দিষ্ট শ্রেণির কর্মীদের ছাড়া বাড়ি থেকে অফিসে যাতায়াত কাজের ঘন্টার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয় না।
যদি একজন কর্মচারী একাধিক নিয়োগকর্তার জন্য কাজ করেন, তাহলে তাকে কর্মসংস্থান চুক্তিতে উল্লেখিত ঘন্টার বেশি কাজ করতে হবে না। তবে তিনি চাইলে লিখিতভাবে আলাদা চুক্তির মাধ্যমে বেশি কাজ করতে পারবেন।
কর্মী যদি দূর থেকে কাজ করার জন্য অনুরোধ করে এবং তা মঞ্জুর করা হয় তাহলে নিয়োগকর্তাকে অবশ্যই নির্দিষ্ট কাজের সময় নির্ধারণ করতে হবে।
একজন কর্মচারীর কাজের সময়ের মধ্যে বিরতি পাওয়ার অধিকার রয়েছে। এটি মোট এক ঘন্টার কম হতে পারবে না। এছাড়া একজন কর্মী বিরতি ছাড়া দিনে টানা পাঁচ ঘণ্টার বেশি কাজ করতে পারবেন না।
ওভারটাইম বা অতিরিক্ত সময়ের কাজ নিয়ে আইন
কর্মচারীদের ওভারটাইম কাজ করতে বলা যেতে পারে। তবে একদিনে দুই ঘণ্টার বেশি ওভারটাইম করানো যাবে না।
যদি একজন কর্মচারীকে স্বাভাবিক সময়ের বাইরে কাজ করতে হয় তাহলে তাকে অতিরিক্ত সময়ের জন্য বেতন প্রতি ঘণ্টার মজুরির ২৫ শতাংশ বেশি দিতে হবে। রাত ১০টা থেকে ভোর ৪টার মধ্যে ওভারটাইম করালে একজন শ্রমিককে প্রতি ঘণ্টার মজুরির ৫০ শতাংশ বেশি দিতে হবে। তবে যারা শিফটে কাজ করেন তাদের ক্ষেত্রে এই নিয়ম প্রযোজ্য নয়।
জন্মসূত্রে আমরা বাংলাদেশের নাগরিক। তবে বিশ্বায়নের যুগে সম্ভাবনার দ্বার খুলতে অনেকেই চান নিজ দেশের পাশাপাশি অন্য দেশের নাগরিকত্ব থাকুক। এ ক্ষেত্রে অনেকেই ভিনদেশি মানুষকে বিয়ে করে নাগরিকত্ব নেন। একসময় চিঠিই ছিল যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম।
বিদেশ থেকে আসার সময় যাত্রীরা নিজের ছেলেমেয়ে, স্ত্রী, মা-বাবাসহ আত্মীয়স্বজনের জন্য নানা ধরনের উপহারসামগ্রী আনেন। আবার গৃহস্থালির প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রও নিয়ে আসেন তারা। এ জন্য সরকার ব্যাগেজ রুল সুবিধা দেয়।
গরমের দিনে কাজের চাপ এবং ব্যস্ততার কারণে শরীরে ক্লান্ত লাগাটাই স্বাভাবিক। গরমে নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য খাদ্যাভ্যাসের দিকে নজর দেওয়া জরুরি। খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন এমন কিছু খাবার যেসব খাবার যেমন শরীরের ক্লান্তি দূর করে তেমনি শক্তিও জোগায়। তাই আসুন জেনে নিই গরমে ক্লান্তি দূর করতে যেসব খাবার খাবেন—
থাইল্যান্ডে পর্যটন ভিসার আবেদনকারীদের জন্য আর্থিক প্রমাণ দাখিল করার বাধ্যবাধকতা আবার কার্যকর করা হয়েছে। চলতি মে মাস থেকেই তা কার্যকর হয়েছে।
গরমের দিনে কাজের চাপ এবং ব্যস্ততার কারণে শরীরে ক্লান্ত লাগাটাই স্বাভাবিক। গরমে নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য খাদ্যাভ্যাসের দিকে নজর দেওয়া জরুরি। খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন এমন কিছু খাবার যেসব খাবার যেমন শরীরের ক্লান্তি দূর করে তেমনি শক্তিও জোগায়। তাই আসুন জেনে নিই গরমে ক্লান্তি দূর করতে যেসব খাবার খাবেন—
০২ জুন ২০২৫