বিডিজেন ডেস্ক
আন্তর্জাতিক হোক বা অভ্যন্তরীণ, প্রতিটি ফ্লাইটে খাবার পরিবেশন করা হয়। তাই অতিরিক্ত খাবার নিয়ে না গেলেও চলে। কিন্তু অনেকেই পারিবারিক ও ধর্মীয় কারণে অনেক খাবার খান না। সে জন্য অনেক সময় বাড়ি থেকে খাবার নিয়ে যাওয়ার একটা প্রচলন আছে।
ইন্টারন্যাশনাল ফ্লাইটে ভ্রমণ করার সময়ে বাড়িতে রান্না করা খাবার সঙ্গে নেওয়া যায়। তবে প্যাকিংয়ের বিষয়টি নিয়ে সচেতন থাকতে হবে। ফ্লাইটে ফল, শুকনো ফল বা সালাদের মতো সলিড খাবার সহজে বহন করা যায়। তবে তরল খাবার, যেমন তরকারি বা সস শুধু ১০০ মিলি লিটার আকারের পাত্রেই প্যাক করতে হবে। তাহলেই কেবল অনুমতি পাওয়া যাবে খাবার নিয়ে যাওয়ার। তবে খাবার এমন একটি ব্যাগে নিতে হবে, যাতে সহজে চেক করাতে পারেন, যেখানে প্রয়োজন হয় সেখানে। স্ন্যাক্স প্যাকে করে মুখরোচক খাবারও নেওয়া যায় সঙ্গে।
শিশুদের খাবার নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে কোনো বিধিনিষেধ নেই। দুই বছর পর্যন্ত শিশুর জন্য আপনি প্রয়োজনীয় খাবার সঙ্গে নিতে পারবেন।
তবে এয়ারলাইনভেদে জুস, দুধ এবং শিশুর খাবার নেওয়ার আলাদা নিয়ম আছে। ভ্রমণের আগে সেগুলো জেনে নিতে হবে।
তথ্যসূত্র: রিডার্স ডাইজেস্ট
আন্তর্জাতিক হোক বা অভ্যন্তরীণ, প্রতিটি ফ্লাইটে খাবার পরিবেশন করা হয়। তাই অতিরিক্ত খাবার নিয়ে না গেলেও চলে। কিন্তু অনেকেই পারিবারিক ও ধর্মীয় কারণে অনেক খাবার খান না। সে জন্য অনেক সময় বাড়ি থেকে খাবার নিয়ে যাওয়ার একটা প্রচলন আছে।
ইন্টারন্যাশনাল ফ্লাইটে ভ্রমণ করার সময়ে বাড়িতে রান্না করা খাবার সঙ্গে নেওয়া যায়। তবে প্যাকিংয়ের বিষয়টি নিয়ে সচেতন থাকতে হবে। ফ্লাইটে ফল, শুকনো ফল বা সালাদের মতো সলিড খাবার সহজে বহন করা যায়। তবে তরল খাবার, যেমন তরকারি বা সস শুধু ১০০ মিলি লিটার আকারের পাত্রেই প্যাক করতে হবে। তাহলেই কেবল অনুমতি পাওয়া যাবে খাবার নিয়ে যাওয়ার। তবে খাবার এমন একটি ব্যাগে নিতে হবে, যাতে সহজে চেক করাতে পারেন, যেখানে প্রয়োজন হয় সেখানে। স্ন্যাক্স প্যাকে করে মুখরোচক খাবারও নেওয়া যায় সঙ্গে।
শিশুদের খাবার নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে কোনো বিধিনিষেধ নেই। দুই বছর পর্যন্ত শিশুর জন্য আপনি প্রয়োজনীয় খাবার সঙ্গে নিতে পারবেন।
তবে এয়ারলাইনভেদে জুস, দুধ এবং শিশুর খাবার নেওয়ার আলাদা নিয়ম আছে। ভ্রমণের আগে সেগুলো জেনে নিতে হবে।
তথ্যসূত্র: রিডার্স ডাইজেস্ট
থাইল্যান্ডে পর্যটন ভিসার আবেদনকারীদের জন্য আর্থিক প্রমাণ দাখিল করার বাধ্যবাধকতা আবার কার্যকর করা হয়েছে। চলতি মে মাস থেকেই তা কার্যকর হয়েছে।
সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নে আরও ১২টি ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এ নিয়ে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নকারী সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়াল ২৪।
সৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
পেনশন কর্মসূচি বা স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হলে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন একজন চাঁদাদাতা। যদিও প্রবাসী বাংলাদেশি ও পোশাক খাতের কর্মীদের জন্য ৪০ বছর বয়স পার হলেই পেনশন দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।