বিডিজেন ডেস্ক
বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর বিপুলসংখ্যক শ্রমিক হিসেবে প্রবাসে যাচ্ছেন। প্রথমবার বিদেশে গেলে যে বিষয়টি সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে তা হলো-কোথায় থাকবেন। আর কী খাবেন ? কোথায় পাবেন?
থাকবেন কোথায়
কাজের জন্য বিদেশে গেলে থাকার ব্যবস্থা সম্পর্কে আগেই জেনে নিতে হয়। কারণ এক এক স্থানে কাজের ধরন ভেদে এক এক রকমের থাকার ব্যবস্থা থাকে। কোথাও ক্যাম্পিং করে থাকতে হয় আবার কোথাও কর্মস্থান থেকেই থাকার ব্যবস্থা থাকে। অনেক ক্ষেত্রে বাসা ভাড়া করেও থাকতে হয়। তাই বিদেশে কাজ করতে যাওয়ার আগেই নিয়োগকর্তা অথবা নিয়োগদাতা প্রতিষ্ঠানের সাথে কথা বলে থাকার ব্যবস্থা সম্পর্কে জেনে নিতে হয় এবং বুঝে শুনে পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে হয়।
কী খাবেন? কোথায় পাবেন?
যে যেখানেই যাই না কেন প্রথমেই সবার মাথায় আসে খাবার কেমন! কী খাব? খাবার কোথায় পাবো? এর কারণ বাঁচতে হলে খেতে হবে, খাদ্যই যে জীবনের মূল চালিকা শক্তি। নিয়মিত পরিমাণ মত খাবার না পেলে কাজ করার শক্তি, সামর্থ্য কিছুই পাওয়া সম্ভব না। তাই খাবার ব্যবস্থা সম্পর্কে নিতে হবে পূর্ণ ধারণা। অনেক স্থান আছে যেখানে নিয়মিত ভাত খাবার সুযোগ থাকে না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই খেতে হয় রুটি। আবার অনেক নিয়োগকর্তা খাওয়ার ব্যবস্থা করে দেন অথবা খাবারের জন্য টাকা দিয়ে দেন। এজন্য খাবার সম্পর্কেও কথা বলে নিতে হবে নিয়োগদাতার সাথে। এছাড়া, অনেক সময় কোম্পানির দেওয়া খাবার অনেকের খেতে ভাল লাগে না, সেক্ষেত্রে তারা নিজেরাই রান্না করে থাকেন।
বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর বিপুলসংখ্যক শ্রমিক হিসেবে প্রবাসে যাচ্ছেন। প্রথমবার বিদেশে গেলে যে বিষয়টি সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে তা হলো-কোথায় থাকবেন। আর কী খাবেন ? কোথায় পাবেন?
থাকবেন কোথায়
কাজের জন্য বিদেশে গেলে থাকার ব্যবস্থা সম্পর্কে আগেই জেনে নিতে হয়। কারণ এক এক স্থানে কাজের ধরন ভেদে এক এক রকমের থাকার ব্যবস্থা থাকে। কোথাও ক্যাম্পিং করে থাকতে হয় আবার কোথাও কর্মস্থান থেকেই থাকার ব্যবস্থা থাকে। অনেক ক্ষেত্রে বাসা ভাড়া করেও থাকতে হয়। তাই বিদেশে কাজ করতে যাওয়ার আগেই নিয়োগকর্তা অথবা নিয়োগদাতা প্রতিষ্ঠানের সাথে কথা বলে থাকার ব্যবস্থা সম্পর্কে জেনে নিতে হয় এবং বুঝে শুনে পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে হয়।
কী খাবেন? কোথায় পাবেন?
যে যেখানেই যাই না কেন প্রথমেই সবার মাথায় আসে খাবার কেমন! কী খাব? খাবার কোথায় পাবো? এর কারণ বাঁচতে হলে খেতে হবে, খাদ্যই যে জীবনের মূল চালিকা শক্তি। নিয়মিত পরিমাণ মত খাবার না পেলে কাজ করার শক্তি, সামর্থ্য কিছুই পাওয়া সম্ভব না। তাই খাবার ব্যবস্থা সম্পর্কে নিতে হবে পূর্ণ ধারণা। অনেক স্থান আছে যেখানে নিয়মিত ভাত খাবার সুযোগ থাকে না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই খেতে হয় রুটি। আবার অনেক নিয়োগকর্তা খাওয়ার ব্যবস্থা করে দেন অথবা খাবারের জন্য টাকা দিয়ে দেন। এজন্য খাবার সম্পর্কেও কথা বলে নিতে হবে নিয়োগদাতার সাথে। এছাড়া, অনেক সময় কোম্পানির দেওয়া খাবার অনেকের খেতে ভাল লাগে না, সেক্ষেত্রে তারা নিজেরাই রান্না করে থাকেন।
থাইল্যান্ডে পর্যটন ভিসার আবেদনকারীদের জন্য আর্থিক প্রমাণ দাখিল করার বাধ্যবাধকতা আবার কার্যকর করা হয়েছে। চলতি মে মাস থেকেই তা কার্যকর হয়েছে।
সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নে আরও ১২টি ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এ নিয়ে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নকারী সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়াল ২৪।
সৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
পেনশন কর্মসূচি বা স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হলে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন একজন চাঁদাদাতা। যদিও প্রবাসী বাংলাদেশি ও পোশাক খাতের কর্মীদের জন্য ৪০ বছর বয়স পার হলেই পেনশন দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।