বিডিজেন ডেস্ক
সকাল বেলায় খাদ্যগ্রহণের বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষজ্ঞরা বলেন যে, মানুষের দেহের সুস্থতার জন্য সকালে ঠিকঠাক খাবার খেতেই হবে। নইলেই দেখা দেয় নানা ধরনের সমস্যা।
অনেকে সকালে মন যা চায়, তাই খেয়ে থাকেন। কিন্তু দীর্ঘসময় রাতে ঘুমানোর পর, সকালে পেট পুরোপুরি খালি থাকে। তাই খালি পেটে মন যা চায়, তাই খেলে সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করা যায় না। সুতরাং দিনে বা রাতে খালি পেটে খাওয়ার বিষয়ে সর্তক হওয়া প্রয়োজন।
কিছু খাবার আছে, যেগুলো খালি পেটে খেলে বদহজমের সমস্যা বাড়তে পারে। এতে সারাদিন অস্বস্তি বোধও হতে পারে।
আসুন, এবার জেনে নেওয়া যাক, খালি পেটে কোন কোন খাবার খাওয়া ক্ষতিকর।
১. দুধ বা দুধ দিয়ে তৈরি খাবার খালি পেটে খাওয়া উচিত নয়। দুধের তৈরি খাবারে থাকে ল্যাকটিক এসিড। খালি পেটে দুধের তৈরি খাবার খেলে, ল্যাকটিক এসিডের ব্যাকটেরিয়া পাকস্থলীর এসিডের সংস্পর্শে এসে মারা যায়। ফলে দুগ্ধজাত খাবার খাওয়ার ফলে দেখা দিতে পারে এসিডিটির সমস্যা।
২. অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার ভুলেও খালি পেটে খাওয়া যাবে না। মসলাযুক্ত খাবার খেলে পেটে গ্যাস সৃষ্টি করে। এতে বদহজমসহ আরও অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে।
৩. খালি পেটে লেবুজাতীয় ফল মোটেও খাওয়া যাবে না। এসবের মধ্যে রয়েছে কমলা, জাম্বুরা, মাল্টা ইত্যাদি। খালি পেটে লেবুজাতীয় ফল খেলে পেটের গণ্ডগোল বাড়াতে পারে। তাই এসব খাবার বাদ দেওয়া প্রয়োজন।
৪. কোমল পানীয় মানুষের শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকর। অনেকেই আছেন যারা যে কোনো সময় কোমল পানীয় পান করতে পছন্দ করেন। কিন্তু খালি পেটে কোমল পানীয় পান করা মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়। খালি পেটে কার্বোনেটেড ড্রিংকস পান করলে এসিডিটির সমস্যার পাশাপাশি বমি হতে পারে। আবার পেটের ব্যথাও শুরু হতে পারে।
৫. খালি পেটে কফি পান করলে শরীরে বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে। কফিতে থাকে ক্যাফেইন, যা এসিডিটির সমস্যা বাড়িয়ে তুলতে পারে। তাই খালি পেটে কফি পান না করে, সকালের নাস্তা খাওয়ার কিছুক্ষণ পর কফি বা চা পান করা যায়।
সকাল বেলায় খাদ্যগ্রহণের বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষজ্ঞরা বলেন যে, মানুষের দেহের সুস্থতার জন্য সকালে ঠিকঠাক খাবার খেতেই হবে। নইলেই দেখা দেয় নানা ধরনের সমস্যা।
অনেকে সকালে মন যা চায়, তাই খেয়ে থাকেন। কিন্তু দীর্ঘসময় রাতে ঘুমানোর পর, সকালে পেট পুরোপুরি খালি থাকে। তাই খালি পেটে মন যা চায়, তাই খেলে সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করা যায় না। সুতরাং দিনে বা রাতে খালি পেটে খাওয়ার বিষয়ে সর্তক হওয়া প্রয়োজন।
কিছু খাবার আছে, যেগুলো খালি পেটে খেলে বদহজমের সমস্যা বাড়তে পারে। এতে সারাদিন অস্বস্তি বোধও হতে পারে।
আসুন, এবার জেনে নেওয়া যাক, খালি পেটে কোন কোন খাবার খাওয়া ক্ষতিকর।
১. দুধ বা দুধ দিয়ে তৈরি খাবার খালি পেটে খাওয়া উচিত নয়। দুধের তৈরি খাবারে থাকে ল্যাকটিক এসিড। খালি পেটে দুধের তৈরি খাবার খেলে, ল্যাকটিক এসিডের ব্যাকটেরিয়া পাকস্থলীর এসিডের সংস্পর্শে এসে মারা যায়। ফলে দুগ্ধজাত খাবার খাওয়ার ফলে দেখা দিতে পারে এসিডিটির সমস্যা।
২. অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার ভুলেও খালি পেটে খাওয়া যাবে না। মসলাযুক্ত খাবার খেলে পেটে গ্যাস সৃষ্টি করে। এতে বদহজমসহ আরও অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে।
৩. খালি পেটে লেবুজাতীয় ফল মোটেও খাওয়া যাবে না। এসবের মধ্যে রয়েছে কমলা, জাম্বুরা, মাল্টা ইত্যাদি। খালি পেটে লেবুজাতীয় ফল খেলে পেটের গণ্ডগোল বাড়াতে পারে। তাই এসব খাবার বাদ দেওয়া প্রয়োজন।
৪. কোমল পানীয় মানুষের শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকর। অনেকেই আছেন যারা যে কোনো সময় কোমল পানীয় পান করতে পছন্দ করেন। কিন্তু খালি পেটে কোমল পানীয় পান করা মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়। খালি পেটে কার্বোনেটেড ড্রিংকস পান করলে এসিডিটির সমস্যার পাশাপাশি বমি হতে পারে। আবার পেটের ব্যথাও শুরু হতে পারে।
৫. খালি পেটে কফি পান করলে শরীরে বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে। কফিতে থাকে ক্যাফেইন, যা এসিডিটির সমস্যা বাড়িয়ে তুলতে পারে। তাই খালি পেটে কফি পান না করে, সকালের নাস্তা খাওয়ার কিছুক্ষণ পর কফি বা চা পান করা যায়।
থাইল্যান্ডে পর্যটন ভিসার আবেদনকারীদের জন্য আর্থিক প্রমাণ দাখিল করার বাধ্যবাধকতা আবার কার্যকর করা হয়েছে। চলতি মে মাস থেকেই তা কার্যকর হয়েছে।
সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নে আরও ১২টি ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এ নিয়ে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নকারী সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়াল ২৪।
সৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
পেনশন কর্মসূচি বা স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হলে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন একজন চাঁদাদাতা। যদিও প্রবাসী বাংলাদেশি ও পোশাক খাতের কর্মীদের জন্য ৪০ বছর বয়স পার হলেই পেনশন দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।