বিডিজেন ডেস্ক
আবহাওয়ার পূর্বাভাস মেনে বৃষ্টি হয়। আবার পূর্বাভাস ছাড়াও হুটহাট নেমে যেত পারে বৃষ্টি। কখনও ঝিরি ঝিরি বৃষ্টি, আবার কখনও হয় ঝুম বৃষ্টি। আর সাথে দমকা হাওয়া থাকলে তো কথাই নেই। এতে স্বাস্থ্যঝুঁকিও বাড়তে পারে। হঠাৎ বৃষ্টিতে ভেজার কারণে কারো কারো ক্ষেত্রে ঠান্ডার প্রবণতা বাড়তে পারে। এতে জ্বর, কাশি বা সর্দিতে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও থাকে।
চিকিৎসকদের মতে, বৃষ্টির দিনে ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসের সংক্রমণে জ্বর হতে পারে। তাই বৃষ্টির দিনে সতর্কতা অবলম্বন করতেই হবে। বিশেষ করে বাইরে যাওয়ার সময় সঙ্গে নিতে হবে ছাতা, রেইনকোট। আবার কোনো কারণে বৃষ্টিতে ভিজলে, ঘরে ফিরে বৃষ্টির পানি মুছতে হবে। তা না হলে ঠান্ডা জমে গিয়ে জ্বর, কাশি, সর্দি হতে পারে।
চলুন জেনে নেওয়া যাক বৃষ্টির দিনে সুস্থ থাকার কিছু উপায়:
১. বৃষ্টির দিনে ফ্রিজের ঠান্ডা পানি বা খাবার সরাসরি খাওয়া যাবে না।
২. হালকা গরম পানিতে লেবু, মধু দিয়ে পান করা যায়।
৩. মৌসুমি ফল ও ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। এতে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।
৪. আদা দিয়ে চা বা মসলাযুক্ত চা পান করা যায়।
৫. জ্বর, কাশি, সর্দি হলে পূর্ণ বিশ্রাম নিতে হবে।
৬. বয়স্ক ও শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে। তাই তাদের বিষয়ে একটু বেশি সতর্ক হতে হবে।
৭. গলা খুশ খুশ করলে বা ঠান্ডা লেগেছে বুঝতে পারলে প্রয়োজনে হালকা গরম পানিতে সামান্য লবণ দিয়ে গার্গল করা যায়। নেওয়া যায় গরম পানির ভাপও।
৮. বাড়ির আশপাশে জলাবদ্ধতা তৈরি হলে যতটুকু সম্ভব পরিষ্কার করার চেষ্টা করতে হবে।
আর সবশেষ পরামর্শ হলো, বেশি সমস্যা বোধ হলে অবহেলা করা যাবে না মোটেই। দ্রুত নিতে হবে চিকিৎসকের পরামর্শ।
আবহাওয়ার পূর্বাভাস মেনে বৃষ্টি হয়। আবার পূর্বাভাস ছাড়াও হুটহাট নেমে যেত পারে বৃষ্টি। কখনও ঝিরি ঝিরি বৃষ্টি, আবার কখনও হয় ঝুম বৃষ্টি। আর সাথে দমকা হাওয়া থাকলে তো কথাই নেই। এতে স্বাস্থ্যঝুঁকিও বাড়তে পারে। হঠাৎ বৃষ্টিতে ভেজার কারণে কারো কারো ক্ষেত্রে ঠান্ডার প্রবণতা বাড়তে পারে। এতে জ্বর, কাশি বা সর্দিতে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও থাকে।
চিকিৎসকদের মতে, বৃষ্টির দিনে ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসের সংক্রমণে জ্বর হতে পারে। তাই বৃষ্টির দিনে সতর্কতা অবলম্বন করতেই হবে। বিশেষ করে বাইরে যাওয়ার সময় সঙ্গে নিতে হবে ছাতা, রেইনকোট। আবার কোনো কারণে বৃষ্টিতে ভিজলে, ঘরে ফিরে বৃষ্টির পানি মুছতে হবে। তা না হলে ঠান্ডা জমে গিয়ে জ্বর, কাশি, সর্দি হতে পারে।
চলুন জেনে নেওয়া যাক বৃষ্টির দিনে সুস্থ থাকার কিছু উপায়:
১. বৃষ্টির দিনে ফ্রিজের ঠান্ডা পানি বা খাবার সরাসরি খাওয়া যাবে না।
২. হালকা গরম পানিতে লেবু, মধু দিয়ে পান করা যায়।
৩. মৌসুমি ফল ও ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। এতে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।
৪. আদা দিয়ে চা বা মসলাযুক্ত চা পান করা যায়।
৫. জ্বর, কাশি, সর্দি হলে পূর্ণ বিশ্রাম নিতে হবে।
৬. বয়স্ক ও শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে। তাই তাদের বিষয়ে একটু বেশি সতর্ক হতে হবে।
৭. গলা খুশ খুশ করলে বা ঠান্ডা লেগেছে বুঝতে পারলে প্রয়োজনে হালকা গরম পানিতে সামান্য লবণ দিয়ে গার্গল করা যায়। নেওয়া যায় গরম পানির ভাপও।
৮. বাড়ির আশপাশে জলাবদ্ধতা তৈরি হলে যতটুকু সম্ভব পরিষ্কার করার চেষ্টা করতে হবে।
আর সবশেষ পরামর্শ হলো, বেশি সমস্যা বোধ হলে অবহেলা করা যাবে না মোটেই। দ্রুত নিতে হবে চিকিৎসকের পরামর্শ।
থাইল্যান্ডে পর্যটন ভিসার আবেদনকারীদের জন্য আর্থিক প্রমাণ দাখিল করার বাধ্যবাধকতা আবার কার্যকর করা হয়েছে। চলতি মে মাস থেকেই তা কার্যকর হয়েছে।
সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নে আরও ১২টি ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এ নিয়ে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নকারী সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়াল ২৪।
সৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
পেনশন কর্মসূচি বা স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হলে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন একজন চাঁদাদাতা। যদিও প্রবাসী বাংলাদেশি ও পোশাক খাতের কর্মীদের জন্য ৪০ বছর বয়স পার হলেই পেনশন দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।