বিডিজেন ডেস্ক
বিশ্ব ঐতিহ্য ও ঐতিহাসিক স্থান ঘুরতে যদি পছন্দ করেন তাহলে ঘুরে আসতে পারেন সৌদি আরব। কারণ, দেশটিতে আছে বেশকিছু রোমাঞ্চকর, চমকপ্রদ ও ঐতিহাসিক স্থান। স্পা ট্রিটমেন্ট ও নানা সংস্কৃতির খাওয়াদাওয়ার সুযোগ থেকে শুরু করে আছে চমৎকার দর্শনীয় স্থান, বুটিক ও শপিং মল। পর্যটকদের জন্য নতুন করে আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে দেশটি।
আলউলা
সৌদির প্রথম কোনো স্থান হিসেবে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যে স্বীকৃতি পায় আলউলা। বালি ও পাথুরে ভূমির এই বাদামি উপত্যকায় আছে সৌদির অসাধারণ প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগের এক অনন্য ব্যবস্থা। বেলুনে চড়ে আকাশে ভেসে এই উন্মুক্ত জাদুঘরের স্বাদ নেওয়া যাবে হেগরা থেকে এলিফ্যান্ট রক পর্যন্ত। দেখা মিলবে ২ লক্ষ বছরেরও আগের ইতিহাসের।
জেদ্দার পুরান শহর
ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের স্বীকৃতিপ্রাপ্ত আরেক শহর আল বালাদ। জায়গাটি বেশি পরিচিত জেদ্দার পুরোনো শহর নামে। জেদ্দার আল বালাদ জেলায় দেখা যাবে সপ্তম শতকের স্থাপত্য। এই চমৎকার স্থাপত্যগুলো পর্যটকদের নিয়ে যায় কয়েক হাজার বছর পেছনে। আগ্রহী ক্রেতাদের জন্য এই শহরের বিভিন্ন রাস্তায় কেনাকাটার সুযোগ আছে নানা ধরনের মসলা, গয়না, টেক্সটাইল ও পারফিউমসহ অনেক কিছু। স্মৃতি হিসেবে নেওয়ার জন্য পাওয়া যাবে হরেক রকম স্যুভেনির। রাস্তার পাশের এসব দোকান ছাড়াও বিশেষ কিছু আকর্ষণ আছে এই জায়গায়। যেমন, সুন্দর গয়নার জন্য যাওয়া যাবে আল বালাদ গোল্ড মার্কেটে; আর লেখকদের লেখা ফিকশন কিংবা ঐতিহাসিক বইয়ের জন্য যেতে পারেন আওয়ার ডেইজ অফ ব্লিস বুকশপে।
সৌদি আরবের প্রথম রাজধানী দিরিয়াহ
সৌদি রাজপরিবারের আদি নিবাস ছিল এই দিরিয়াহ শহরে। ইমাম মুহাম্মদ বিন সাউদ প্রথম সাউদি রাষ্ট্রের গোড়াপত্তন করলে দিরিয়াহকে সৌদি আরবের রাজধানী ঘোষণা করা হয়। রাজধানী হিসেবে গড়ে তুলতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হয়। ১৭৪৪ থেকে ১৮১৮ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত দিরিয়াহ ছিল প্রথম সৌদি রাষ্ট্র ‘আমিরাত অব দিরিয়াহ’-এর রাজধানী। এই শহরটি এরইমধ্যে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে।
পর্যটকদের জন্য শহরটিকে ৬৩ বিলিয়ন ডলার খরচ করে আবারও সংস্কার করছে সৌদি সরকার। তাদের আশা প্রতি বছর এই স্থানে প্রায় ২ কোটি ৭০ লাখ পর্যটক ভ্রমণ করবে।
ভিডিওতে দেখুন
সিক্স সেন্সেস সাউদার্ন ডুনস
পরিপূর্ণ অবকাশযাপনের জন্য সোজা চলে যাওয়া যায় সিক্স সেন্সেস সাউদার্ন ডুনস স্পা-তে। সৌদির লোহিত সাগর উপকূলের বালিয়াড়িতে অবস্থিত এই স্পাতে আছে অসাধারণ সব অন্দরসজ্জা। সৌদির পরিবেশের প্রতিফলন ঘটানো হয়েছে সেখানে। সারা স্পা জুড়ে বিরাজ করা স্নিগ্ধ সুগন্ধ এই অঞ্চলের ঐতিহ্যের কথা মনে করিয়ে দেবে। স্পা-তে থাকা চমৎকার আয়োজন ও অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে আরবের সুস্থতার ঐতিহ্য ফুটে ওঠে। এছাড়া আছে হাতে-কলমে শেখার ব্যবস্থা বা কর্মশালা। সেখানে মসলা ও সুগন্ধি থেকে স্কিনকেয়ার পণ্য তৈরি করা শেখানো হয়। শত শত বছর আগে আরবের প্রাচীন নাবাতেন জনগোষ্ঠীর সঙ্গে বাণিজ্যের মাধ্যমে এসব মসলা ও সুগন্ধি এই অঞ্চলে প্রবেশ করে।
সূত্র: সিএনএন
বিশ্ব ঐতিহ্য ও ঐতিহাসিক স্থান ঘুরতে যদি পছন্দ করেন তাহলে ঘুরে আসতে পারেন সৌদি আরব। কারণ, দেশটিতে আছে বেশকিছু রোমাঞ্চকর, চমকপ্রদ ও ঐতিহাসিক স্থান। স্পা ট্রিটমেন্ট ও নানা সংস্কৃতির খাওয়াদাওয়ার সুযোগ থেকে শুরু করে আছে চমৎকার দর্শনীয় স্থান, বুটিক ও শপিং মল। পর্যটকদের জন্য নতুন করে আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে দেশটি।
আলউলা
সৌদির প্রথম কোনো স্থান হিসেবে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যে স্বীকৃতি পায় আলউলা। বালি ও পাথুরে ভূমির এই বাদামি উপত্যকায় আছে সৌদির অসাধারণ প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগের এক অনন্য ব্যবস্থা। বেলুনে চড়ে আকাশে ভেসে এই উন্মুক্ত জাদুঘরের স্বাদ নেওয়া যাবে হেগরা থেকে এলিফ্যান্ট রক পর্যন্ত। দেখা মিলবে ২ লক্ষ বছরেরও আগের ইতিহাসের।
জেদ্দার পুরান শহর
ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের স্বীকৃতিপ্রাপ্ত আরেক শহর আল বালাদ। জায়গাটি বেশি পরিচিত জেদ্দার পুরোনো শহর নামে। জেদ্দার আল বালাদ জেলায় দেখা যাবে সপ্তম শতকের স্থাপত্য। এই চমৎকার স্থাপত্যগুলো পর্যটকদের নিয়ে যায় কয়েক হাজার বছর পেছনে। আগ্রহী ক্রেতাদের জন্য এই শহরের বিভিন্ন রাস্তায় কেনাকাটার সুযোগ আছে নানা ধরনের মসলা, গয়না, টেক্সটাইল ও পারফিউমসহ অনেক কিছু। স্মৃতি হিসেবে নেওয়ার জন্য পাওয়া যাবে হরেক রকম স্যুভেনির। রাস্তার পাশের এসব দোকান ছাড়াও বিশেষ কিছু আকর্ষণ আছে এই জায়গায়। যেমন, সুন্দর গয়নার জন্য যাওয়া যাবে আল বালাদ গোল্ড মার্কেটে; আর লেখকদের লেখা ফিকশন কিংবা ঐতিহাসিক বইয়ের জন্য যেতে পারেন আওয়ার ডেইজ অফ ব্লিস বুকশপে।
সৌদি আরবের প্রথম রাজধানী দিরিয়াহ
সৌদি রাজপরিবারের আদি নিবাস ছিল এই দিরিয়াহ শহরে। ইমাম মুহাম্মদ বিন সাউদ প্রথম সাউদি রাষ্ট্রের গোড়াপত্তন করলে দিরিয়াহকে সৌদি আরবের রাজধানী ঘোষণা করা হয়। রাজধানী হিসেবে গড়ে তুলতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হয়। ১৭৪৪ থেকে ১৮১৮ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত দিরিয়াহ ছিল প্রথম সৌদি রাষ্ট্র ‘আমিরাত অব দিরিয়াহ’-এর রাজধানী। এই শহরটি এরইমধ্যে ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে।
পর্যটকদের জন্য শহরটিকে ৬৩ বিলিয়ন ডলার খরচ করে আবারও সংস্কার করছে সৌদি সরকার। তাদের আশা প্রতি বছর এই স্থানে প্রায় ২ কোটি ৭০ লাখ পর্যটক ভ্রমণ করবে।
ভিডিওতে দেখুন
সিক্স সেন্সেস সাউদার্ন ডুনস
পরিপূর্ণ অবকাশযাপনের জন্য সোজা চলে যাওয়া যায় সিক্স সেন্সেস সাউদার্ন ডুনস স্পা-তে। সৌদির লোহিত সাগর উপকূলের বালিয়াড়িতে অবস্থিত এই স্পাতে আছে অসাধারণ সব অন্দরসজ্জা। সৌদির পরিবেশের প্রতিফলন ঘটানো হয়েছে সেখানে। সারা স্পা জুড়ে বিরাজ করা স্নিগ্ধ সুগন্ধ এই অঞ্চলের ঐতিহ্যের কথা মনে করিয়ে দেবে। স্পা-তে থাকা চমৎকার আয়োজন ও অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে আরবের সুস্থতার ঐতিহ্য ফুটে ওঠে। এছাড়া আছে হাতে-কলমে শেখার ব্যবস্থা বা কর্মশালা। সেখানে মসলা ও সুগন্ধি থেকে স্কিনকেয়ার পণ্য তৈরি করা শেখানো হয়। শত শত বছর আগে আরবের প্রাচীন নাবাতেন জনগোষ্ঠীর সঙ্গে বাণিজ্যের মাধ্যমে এসব মসলা ও সুগন্ধি এই অঞ্চলে প্রবেশ করে।
সূত্র: সিএনএন
সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নে আরও ১২টি ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এ নিয়ে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নকারী সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়াল ২৪।
সৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
পেনশন কর্মসূচি বা স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হলে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন একজন চাঁদাদাতা। যদিও প্রবাসী বাংলাদেশি ও পোশাক খাতের কর্মীদের জন্য ৪০ বছর বয়স পার হলেই পেনশন দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।