বাংলাদেশে বসবাসকারী আমরা অনেকেই উন্নত জীবনযাপনের আশায় আমেরিকা যাওয়ার স্বপ্ন দেখি। কেউ সেখানে কাজ করতে যায়, কেউ ভ্রমণ করতে, কেউ পড়াশোনা করতে, আবার কেউ চিকিৎসা ও বাসস্থানের জন্য।
বিডিজেন ডেস্ক
বাংলাদেশে বসবাসকারী আমরা অনেকেই উন্নত জীবনযাপনের আশায় আমেরিকা যাওয়ার স্বপ্ন দেখি। কেউ সেখানে কাজ করতে যায়, কেউ ভ্রমণ করতে, কেউ পড়াশোনা করতে, আবার কেউ চিকিৎসা ও বাসস্থানের জন্য।
যারা বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে চাচ্ছেন তাদের মনে একটিই প্রশ্ন, বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে? আমেরিকার ভিসার খরচ কত?
বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগবে তা নির্ভর করে বেশ কিছু বিষয়ের ওপর। যেমন- ভিসা ক্যাটাগরি, ভিসার মেয়াদ, লোকেশন ইত্যাদি। এছাড়া আপনি যদি পরিচিত কোনো ব্যক্তির মাধ্যমে যদি স্বপ্নের দেশ আমেরিকায় যেতে চান তাহলে অল্প খরচে যেতে পারবেন।
তবে ৫ থেকে ১৫ লাখ টাকা খরচ করে স্টুডেন্ট ভিসায় আমেরিকা যাওয়া সম্ভব। এই খরচের ভেতরে পাসপোর্ট তৈরি, ইংরেজি দক্ষতার সার্টিফিকেট, মেডিকেল রিপোর্ট সার্টিফিকেট, পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট, বিমান টিকিট বুকিং ইত্যাদি খরচ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
স্টুডেন্ট ভিসা: বাংলাদেশ থেকে স্টুডেন্ট ভিসায় ইউএস আসতে চাইলে আপনাকে ১৬০ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৯ হাজার ১৪৭ টাকা) দিতে হবে।
কাজের ভিসা: ইউএস ওয়ার্ক ভিসা বা বাংলাদেশের ওয়ার্ক পারমিট পেতে আপনার লাগবে ১৯০ ডলার ( বাংলাদেশি মুদ্রায় ২২ হাজার ৭৩৭ টাকা)।
ট্যুরিস্ট ভিসা: বাংলাদেশ থেকে যারা ট্যুরিস্ট ভিসায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আসতে চান তাদের ১৬০ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৯ হাজার ১৪৭ টাকা) দিয়ে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
মেডিকেল ভিসা: বাংলাদেশ থেকে যারা চিকিৎসার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে যেতে চান তাদেরকেও অবশ্যই ১৬০ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৯ হাজার ১৪৭ টাকা) দিয়ে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
বাংলাদেশ থেকে উড়োজাহাজে আমেরিকা যেতে আনুমানিক সময় লাগে ২৫ থেকে ৩৫ ঘণ্টা। কারণ, বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা সরাসরি বিমানে করে যাওয়া যায় না।
বাংলাদেশে বসবাসকারী আমরা অনেকেই উন্নত জীবনযাপনের আশায় আমেরিকা যাওয়ার স্বপ্ন দেখি। কেউ সেখানে কাজ করতে যায়, কেউ ভ্রমণ করতে, কেউ পড়াশোনা করতে, আবার কেউ চিকিৎসা ও বাসস্থানের জন্য।
যারা বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে চাচ্ছেন তাদের মনে একটিই প্রশ্ন, বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে? আমেরিকার ভিসার খরচ কত?
বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগবে তা নির্ভর করে বেশ কিছু বিষয়ের ওপর। যেমন- ভিসা ক্যাটাগরি, ভিসার মেয়াদ, লোকেশন ইত্যাদি। এছাড়া আপনি যদি পরিচিত কোনো ব্যক্তির মাধ্যমে যদি স্বপ্নের দেশ আমেরিকায় যেতে চান তাহলে অল্প খরচে যেতে পারবেন।
তবে ৫ থেকে ১৫ লাখ টাকা খরচ করে স্টুডেন্ট ভিসায় আমেরিকা যাওয়া সম্ভব। এই খরচের ভেতরে পাসপোর্ট তৈরি, ইংরেজি দক্ষতার সার্টিফিকেট, মেডিকেল রিপোর্ট সার্টিফিকেট, পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট, বিমান টিকিট বুকিং ইত্যাদি খরচ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
স্টুডেন্ট ভিসা: বাংলাদেশ থেকে স্টুডেন্ট ভিসায় ইউএস আসতে চাইলে আপনাকে ১৬০ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৯ হাজার ১৪৭ টাকা) দিতে হবে।
কাজের ভিসা: ইউএস ওয়ার্ক ভিসা বা বাংলাদেশের ওয়ার্ক পারমিট পেতে আপনার লাগবে ১৯০ ডলার ( বাংলাদেশি মুদ্রায় ২২ হাজার ৭৩৭ টাকা)।
ট্যুরিস্ট ভিসা: বাংলাদেশ থেকে যারা ট্যুরিস্ট ভিসায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আসতে চান তাদের ১৬০ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৯ হাজার ১৪৭ টাকা) দিয়ে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
মেডিকেল ভিসা: বাংলাদেশ থেকে যারা চিকিৎসার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে যেতে চান তাদেরকেও অবশ্যই ১৬০ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৯ হাজার ১৪৭ টাকা) দিয়ে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
বাংলাদেশ থেকে উড়োজাহাজে আমেরিকা যেতে আনুমানিক সময় লাগে ২৫ থেকে ৩৫ ঘণ্টা। কারণ, বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা সরাসরি বিমানে করে যাওয়া যায় না।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মঘণ্টার ভিন্নতা রয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংগঠনের (আইএলও) সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে কর্মঘণ্টার নতুন পরিসংখ্যান।বিশ্বে সবচেয়ে কম কর্মঘণ্টার দেশ হলো ভানুয়াতু। দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র ভানুয়াতুতে প্রতি সপ্তাহে একজন চাকরিজীবীকে গড়ে
আপনি যদি সৌদি আরবে বসবাস করেন তাহলে কিছু অ্যাপ আছে যেগুলো আপনার কাছে থাকতেই হবে। এসব অ্যাপ দ্বারা আপনি সহজে বিভিন্ন ধরনের প্রাত্যাহিক কাজগুলো সহজে সেরে ফেলতে পারবেন।
মালয়েশিয়ায় ব্যবসায়িক মিটিং, চিকিৎসা অথবা কোন ব্যাক্তিগত কারনে ভ্রমণ করার জন্য ভিজিট ভিসা প্রদান করা হয়। সাধারণত ৩০-৯০ দিন হয় ভিজিট ভিসার মেয়াদ।
প্রবাসীদের অনলাইনভিত্তিক বৈশ্বিক সমাজ ইন্টারনেশনস-এর এক্সপ্যাট ইনসাইডার জরিপ বলছে, প্রবাসীদের জন্য বিশ্বের সেরা দেশ হলো উত্তর আমেরিকার দেশ পানামা।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মঘণ্টার ভিন্নতা রয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংগঠনের (আইএলও) সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে কর্মঘণ্টার নতুন পরিসংখ্যান।বিশ্বে সবচেয়ে কম কর্মঘণ্টার দেশ হলো ভানুয়াতু। দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র ভানুয়াতুতে প্রতি সপ্তাহে একজন চাকরিজীবীকে গড়ে
আপনি যদি সৌদি আরবে বসবাস করেন তাহলে কিছু অ্যাপ আছে যেগুলো আপনার কাছে থাকতেই হবে। এসব অ্যাপ দ্বারা আপনি সহজে বিভিন্ন ধরনের প্রাত্যাহিক কাজগুলো সহজে সেরে ফেলতে পারবেন।
মালয়েশিয়ায় ব্যবসায়িক মিটিং, চিকিৎসা অথবা কোন ব্যাক্তিগত কারনে ভ্রমণ করার জন্য ভিজিট ভিসা প্রদান করা হয়। সাধারণত ৩০-৯০ দিন হয় ভিজিট ভিসার মেয়াদ।
প্রবাসীদের অনলাইনভিত্তিক বৈশ্বিক সমাজ ইন্টারনেশনস-এর এক্সপ্যাট ইনসাইডার জরিপ বলছে, প্রবাসীদের জন্য বিশ্বের সেরা দেশ হলো উত্তর আমেরিকার দেশ পানামা।