বিডিজেন ডেস্ক
বাংলাদেশি যারা বিদেশে থাকেন তারা চাইলে বিদেশে থেকেই দেশের ব্যাংকে বিদেশি মুদ্রায় হিসাব খুলতে পারেন। এটি অফশোর ব্যাংকিং বা ইন্টারন্যাশনাল ব্যাংকিং হিসাব নামে পরিচিত।
অফসোর ব্যাংকিং হলো ব্যাংকের ভেতরে পৃথক ব্যাংকিং সেবা। এটি পরিচালিত হয় বৈদেশিক মুদ্রায়। প্রচলিত ব্যাংকিং কার্যক্রমের চেয়ে এর পরিচালনার আইন ও নীতিমালা ভিন্ন।
২০২৩ সালের শেষের দিকে বাংলাদেশ ব্যাংক অফসোর ব্যাংকিংয়ে বাংলাদেশিদের হিসাব খোলার সুযোগ দিয়েছে। এরপর থেকে বাংলাদেশের বেসরকারি খাতের বিভিন্ন ব্যাংক অফশোর ব্যাংকিং হিসাব খোলার ব্যাপারে জোর দিয়েছে। এর মধ্যে দি সিটি ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, ডাচ্–বাংলা ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, ইস্টার্ণ ব্যাংক ও ইসলামী ব্যাংক উল্লেখযোগ্য।
অফসোর ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট খোলায় যাতে প্রবাসীদের আগ্রহ বাড়ে, সে জন্য সম্প্রতি সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকেরা (এমডি) বিদেশে গিয়ে প্রচারণাও চালিয়ে এসেছেন। এরফলে ক্রমশ বিভিন্ন ব্যাংকে প্রবাসীদের এই হিসাব খোলা বাড়ছে।
অফসোর ব্যাংকিংয়ে পাওয়া যাবে যে সুবিধা
অফশোর ব্যাংকিং হিসাবে ব্যাংকগুলো এখন বার্ষিক ৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত সুদ বা মুনাফা দিচ্ছে। অন্যদিকে বিদেশি ব্যাংকে অর্থ জমা করলে সুদ সর্বোচ্চ ৮ শতাংশ পর্যন্ত। ফলে প্রবাসীদের জন্য এই ব্যাংক হিসাব বাড়তি সুদ বা মুনাফা পাওয়ার উপায় হয়ে উঠেছে।
অফশোর ব্যাংকিং হিসাব থেকে অর্জিত সুদ বা মুনাফার ওপর কোনো কর দিতে হয় না। এ ছাড়া, ‘অফশোর ব্যাংকিং আইন, ২০২৪’–এ অনুসারে, জমা করা অর্থের উৎস নিয়ে কোনো সংস্থা প্রশ্ন করবে না। যেকোনো সময়ে সুদ বা মুনাফাসহ পুরো অর্থ ফিরিয়ে নেওয়া যায়।
যেভাবে হিসাব খোলা যায়
বিদেশে বসেই ব্যাংকগুলোর ওয়েবসাইটে ঢুকে এই হিসাব খোলা যায়। অফসোর ব্যাংকিংয়ে হিসাব খুলতে জমা দিতে হয় বাংলাদেশি নাগরিকত্ব–সংক্রান্ত তথ্য, বিদেশে থাকার প্রমাণপত্র, কর্মস্থলের পরিচয়পত্র ও ছবি।
প্রবাসীর পক্ষে তাঁর নিকটাত্মীয় এই হিসাব খুলতে পারবেন। কেউ যদি প্রবাসীর পক্ষে দেশে এই হিসাব পরিচালনা করেন, সে ক্ষেত্রে দুই জনের বিস্তারিত তথ্য জমা দিতে হবে।
ব্যাংকের ওয়েবসাইটে অফশোর ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট বা ইন্টারন্যাশনাল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট লিখে সার্চ করলেই এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে।
বাংলাদেশি যারা বিদেশে থাকেন তারা চাইলে বিদেশে থেকেই দেশের ব্যাংকে বিদেশি মুদ্রায় হিসাব খুলতে পারেন। এটি অফশোর ব্যাংকিং বা ইন্টারন্যাশনাল ব্যাংকিং হিসাব নামে পরিচিত।
অফসোর ব্যাংকিং হলো ব্যাংকের ভেতরে পৃথক ব্যাংকিং সেবা। এটি পরিচালিত হয় বৈদেশিক মুদ্রায়। প্রচলিত ব্যাংকিং কার্যক্রমের চেয়ে এর পরিচালনার আইন ও নীতিমালা ভিন্ন।
২০২৩ সালের শেষের দিকে বাংলাদেশ ব্যাংক অফসোর ব্যাংকিংয়ে বাংলাদেশিদের হিসাব খোলার সুযোগ দিয়েছে। এরপর থেকে বাংলাদেশের বেসরকারি খাতের বিভিন্ন ব্যাংক অফশোর ব্যাংকিং হিসাব খোলার ব্যাপারে জোর দিয়েছে। এর মধ্যে দি সিটি ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, ডাচ্–বাংলা ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, ইস্টার্ণ ব্যাংক ও ইসলামী ব্যাংক উল্লেখযোগ্য।
অফসোর ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট খোলায় যাতে প্রবাসীদের আগ্রহ বাড়ে, সে জন্য সম্প্রতি সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকেরা (এমডি) বিদেশে গিয়ে প্রচারণাও চালিয়ে এসেছেন। এরফলে ক্রমশ বিভিন্ন ব্যাংকে প্রবাসীদের এই হিসাব খোলা বাড়ছে।
অফসোর ব্যাংকিংয়ে পাওয়া যাবে যে সুবিধা
অফশোর ব্যাংকিং হিসাবে ব্যাংকগুলো এখন বার্ষিক ৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত সুদ বা মুনাফা দিচ্ছে। অন্যদিকে বিদেশি ব্যাংকে অর্থ জমা করলে সুদ সর্বোচ্চ ৮ শতাংশ পর্যন্ত। ফলে প্রবাসীদের জন্য এই ব্যাংক হিসাব বাড়তি সুদ বা মুনাফা পাওয়ার উপায় হয়ে উঠেছে।
অফশোর ব্যাংকিং হিসাব থেকে অর্জিত সুদ বা মুনাফার ওপর কোনো কর দিতে হয় না। এ ছাড়া, ‘অফশোর ব্যাংকিং আইন, ২০২৪’–এ অনুসারে, জমা করা অর্থের উৎস নিয়ে কোনো সংস্থা প্রশ্ন করবে না। যেকোনো সময়ে সুদ বা মুনাফাসহ পুরো অর্থ ফিরিয়ে নেওয়া যায়।
যেভাবে হিসাব খোলা যায়
বিদেশে বসেই ব্যাংকগুলোর ওয়েবসাইটে ঢুকে এই হিসাব খোলা যায়। অফসোর ব্যাংকিংয়ে হিসাব খুলতে জমা দিতে হয় বাংলাদেশি নাগরিকত্ব–সংক্রান্ত তথ্য, বিদেশে থাকার প্রমাণপত্র, কর্মস্থলের পরিচয়পত্র ও ছবি।
প্রবাসীর পক্ষে তাঁর নিকটাত্মীয় এই হিসাব খুলতে পারবেন। কেউ যদি প্রবাসীর পক্ষে দেশে এই হিসাব পরিচালনা করেন, সে ক্ষেত্রে দুই জনের বিস্তারিত তথ্য জমা দিতে হবে।
ব্যাংকের ওয়েবসাইটে অফশোর ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট বা ইন্টারন্যাশনাল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট লিখে সার্চ করলেই এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে।
সৌদি আরব ভ্রমণে গিয়ে কোনো দুর্ঘটনায় পড়লে কিংবা কোনো ধরনের বিষয়ে খোঁজ নিতে চাইলে কী করবেন? চলুন জেনে নিই, কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফোন নম্বর যেগুলো সৌদি ভ্রমণে গেলে আপনার জন্য প্রয়োজন হতে পারে।
বিভিন্ন ধরনের ট্যাবলেটের মাঝে আমরা প্রায়ই আড়াআড়ি একটি দাগ দেখতে পাই। কখনো কি ভেবে দেখেছেন, কেন এই দাগটি দেওয়া হয়?
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম কিংবা ইউটিউব যেখানেই যান না কেন একবার রিলস দেখা শুরু করলে দিন গড়িয়ে বিকাল হবে বুঝতেই পারবেন না। এই সমস্যা শুধু যে ছোটদের তা কিন্তু নয়, বড়রাও ভুগছেন এই আসক্তিতে।
তেলাপোকা ডিম পাড়ে বলেই আমরা জানি ৷ তবে তেলাপোকার এমন কিছু প্রজাতিও আছে যারা ডিম না পেড়ে সরাসরি বাচ্চার জন্ম দেয় ৷ তেমনই এক প্রজাতি প্যাসিফিক বিটল ককরোচ। এদের ওপর গবেষণা চালিয়ে বিজ্ঞানীরা বলছেন যে