বিডিজেন ডেস্ক
কাতারে ঘুরতে গেছেন বা প্রবাসী হিসেবে অনেক দিন ধরেই থাকছেন? হয়তো আপনার মনে হতে পারে দেশটির সবকিছুই দেখে ফেলেছেন। যদি এমন ধারণা থাকে তাহলে আবারও ভাবুন। কারণ কাতারের এই পাঁচটি দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে বেশিরভাগ মানুষই জানে না। তো আসুন জেনে নিই এই পাঁচ দর্শনীয় স্থানের বিষয়ে।
আল জুমাইলের পরিত্যক্ত গ্রাম
কাতারের এই গ্রামটিতে এক সময় জেলেরা বাস করতেন। তবে এখন এই গ্রামটি পুরোটি পরিত্যাক্ত। এই বিস্ময়কর স্থানটিতে গেলে আপনি কাতারের অতীত সম্পর্কে একটি ধারণা পাবেন। এখানে পুরানো বাড়ি এবং মসজিদের মধ্য দিয়ে ঘুরে বেড়ানো আপনাকে এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা দিতে পারে।
মরুভূমিতে খোলা আকাশের নিচে ক্যাম্প
কাতারে এসে খোলা আকাশের নিচে ক্যাম্প করে তারা দেখার চেয়ে বেশি অ্যাডভেঞ্চার আর অন্য কিছুতে পাবেন বলে মনে হয় না।
ভিডিওতে দেখুন
সাগরের কাছে বিস্তীর্ণ মরুভূমিতে ক্যাম্প করুন। নক্ষত্রে ভরা আকাশের সঙ্গে শান্ত নির্জনতা আপনার জন্য একটি অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা তৈরি করতে পারে। এই ক্যাম্প করার আগে আপনি কিছু সময় উটের পিঠে চড়ে আপনার এই আয়োজনকে আরও পূর্ণতা দিতে পারবেন।
ফুওয়াইরিত সৈকতে কাইট সার্ফিং
কাতার
মরুভূমির জন্য বিখ্যাত, কিন্তু দেশটিতে সমুদ্রও রয়েছে। কাতারে ফুওয়াইরিত সমুদ্র সৈকতে গিয়ে আপবি কাইটসার্ফিং করতে পারবেন। আপনি অভিজ্ঞ বা অনভিজ্ঞ কাইটসার্ফার যাই হোন না কেন এই ভ্রমণে সমুদ্রের স্বচ্ছ পানি এবং মুক্ত বাতাস আপনাকে একটি রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা দিতে পারে।
দেখে আসুন জেক্রেট ফিল্ম সিটি
জেক্রেট মরুভূমি কাতারের সবচেয়ে অনন্য প্রাকৃতিক দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে একটি। এই মরুভূমিতে একটি রহস্যময় পরিত্যক্ত ফিল্ম সিটি রয়েছে। যা দেখতে একটি পুরানো আরব গ্রামের মতো। আপনার যদি ফটোগ্রাফিতে আগ্রহ থাকে বা অদ্ভুত স্থান সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হন, তাহলে অবশ্যই এই স্থানটি একবার হলেও ঘুরে আসুন।
আল থাকিরার ম্যানগ্রোভে কায়াকিং
কাতারে এসে শান্তিপূর্ণ কায়াকিংয়ের অভিজ্ঞতার জন্য আল থাকিরার ম্যানগ্রোভে যান। হরের কোলাহল থেকে মুক্তি পেতে চাইলে চলে যান এই ম্যানগ্রোভে। কায়াকিংয়ের সময় বন্যপ্রাণী দেখতে দেখতে হারিয়ে যান সবুজ এবং শান্ত জলের মধ্যে।
কাতারে ঘুরতে গেছেন বা প্রবাসী হিসেবে অনেক দিন ধরেই থাকছেন? হয়তো আপনার মনে হতে পারে দেশটির সবকিছুই দেখে ফেলেছেন। যদি এমন ধারণা থাকে তাহলে আবারও ভাবুন। কারণ কাতারের এই পাঁচটি দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে বেশিরভাগ মানুষই জানে না। তো আসুন জেনে নিই এই পাঁচ দর্শনীয় স্থানের বিষয়ে।
আল জুমাইলের পরিত্যক্ত গ্রাম
কাতারের এই গ্রামটিতে এক সময় জেলেরা বাস করতেন। তবে এখন এই গ্রামটি পুরোটি পরিত্যাক্ত। এই বিস্ময়কর স্থানটিতে গেলে আপনি কাতারের অতীত সম্পর্কে একটি ধারণা পাবেন। এখানে পুরানো বাড়ি এবং মসজিদের মধ্য দিয়ে ঘুরে বেড়ানো আপনাকে এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা দিতে পারে।
মরুভূমিতে খোলা আকাশের নিচে ক্যাম্প
কাতারে এসে খোলা আকাশের নিচে ক্যাম্প করে তারা দেখার চেয়ে বেশি অ্যাডভেঞ্চার আর অন্য কিছুতে পাবেন বলে মনে হয় না।
ভিডিওতে দেখুন
সাগরের কাছে বিস্তীর্ণ মরুভূমিতে ক্যাম্প করুন। নক্ষত্রে ভরা আকাশের সঙ্গে শান্ত নির্জনতা আপনার জন্য একটি অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতা তৈরি করতে পারে। এই ক্যাম্প করার আগে আপনি কিছু সময় উটের পিঠে চড়ে আপনার এই আয়োজনকে আরও পূর্ণতা দিতে পারবেন।
ফুওয়াইরিত সৈকতে কাইট সার্ফিং
কাতার
মরুভূমির জন্য বিখ্যাত, কিন্তু দেশটিতে সমুদ্রও রয়েছে। কাতারে ফুওয়াইরিত সমুদ্র সৈকতে গিয়ে আপবি কাইটসার্ফিং করতে পারবেন। আপনি অভিজ্ঞ বা অনভিজ্ঞ কাইটসার্ফার যাই হোন না কেন এই ভ্রমণে সমুদ্রের স্বচ্ছ পানি এবং মুক্ত বাতাস আপনাকে একটি রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা দিতে পারে।
দেখে আসুন জেক্রেট ফিল্ম সিটি
জেক্রেট মরুভূমি কাতারের সবচেয়ে অনন্য প্রাকৃতিক দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে একটি। এই মরুভূমিতে একটি রহস্যময় পরিত্যক্ত ফিল্ম সিটি রয়েছে। যা দেখতে একটি পুরানো আরব গ্রামের মতো। আপনার যদি ফটোগ্রাফিতে আগ্রহ থাকে বা অদ্ভুত স্থান সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হন, তাহলে অবশ্যই এই স্থানটি একবার হলেও ঘুরে আসুন।
আল থাকিরার ম্যানগ্রোভে কায়াকিং
কাতারে এসে শান্তিপূর্ণ কায়াকিংয়ের অভিজ্ঞতার জন্য আল থাকিরার ম্যানগ্রোভে যান। হরের কোলাহল থেকে মুক্তি পেতে চাইলে চলে যান এই ম্যানগ্রোভে। কায়াকিংয়ের সময় বন্যপ্রাণী দেখতে দেখতে হারিয়ে যান সবুজ এবং শান্ত জলের মধ্যে।
থাইল্যান্ডে পর্যটন ভিসার আবেদনকারীদের জন্য আর্থিক প্রমাণ দাখিল করার বাধ্যবাধকতা আবার কার্যকর করা হয়েছে। চলতি মে মাস থেকেই তা কার্যকর হয়েছে।
সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নে আরও ১২টি ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এ নিয়ে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নকারী সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়াল ২৪।
সৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
পেনশন কর্মসূচি বা স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হলে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন একজন চাঁদাদাতা। যদিও প্রবাসী বাংলাদেশি ও পোশাক খাতের কর্মীদের জন্য ৪০ বছর বয়স পার হলেই পেনশন দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।