বিডিজেন ডেস্ক
স্বার্থপরতা মানবজাতির অন্যতম চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য। স্বার্থ কমবেশি সবারই থাকে। কারও কারও অবশ্য সেটি মাত্রা ছাড়িয়ে যায়। তখনই তাকে আমরা ‘স্বার্থপর’ বলে অভিহিত করি।
স্বার্থপর মানুষ চেনা একটু কঠিনই। শুরুতেই অনেকে বুঝতে পারেন না। পরে আবার এর জন্য পস্তাতে হয়। তবে স্বার্থপর মানুষদের কিছু বৈশিষ্ট্য থাকে। সেগুলো চিহ্নিত করতে পারলে এ ধরনের মানুষ চেনা কিছুটা সহজ হবে।
চলুন, এ নিয়েই এবার বিস্তারিত আলোচনা করা যাক। জেনে নেওয়া যাক স্বার্থপর মানুষদের বৈশিষ্ট্যগুলো:
নিজেকে নিয়েই ভাবনা
কেউ স্বার্থপর হলে, সে অন্যকে নিয়ে চিন্তা করে না। অন্যের বদলে নিজেকে নিয়েই ভাবে শুধু। কার কিসে ভালো হলো, না খারাপ—তাও ভাবে না স্বার্থপর ব্যক্তি। তাই সবার কাছে নিজের প্রশংসা করতে থাকে এসব মানুষ। কারো কথা শোনার চিন্তাও করে না। কেউ যদি স্বার্থপর হয়, তাহলে দেখা যাবে, ওই ব্যক্তি শুধু নিজেকে নিয়েই পরিকল্পনা করতে থাকে। তারা শুধু নিজেকে নিয়েই স্বপ্ন দেখে। এসব লক্ষণ স্বার্থপরতার ইঙ্গিত দেয়। এমন পরিস্থিতিতে তাই সাবধান হতেই হবে।
নিজের পরিবারই সব
স্বার্থপর মানুষেরা নিজের গণ্ডির বাইরে কাউকে নিয়ে ভাবতে পারে না। বৃহত্তর পরিবারের অংশ হলেও এরা দেখা যায় শুধু নিজের বাবা–মা–ভাই–বোন নিয়েই পড়ে থাকে। অন্য কারও সমস্যা নিয়ে ভাবে না। এমন লোক পেলে বুঝতে হবে সমস্যা রয়েছে। তাই পরিস্থিতি খারাপ দিকে যাওয়ার আগেই আপনাকে সাবধান হতে হবে। অন্যথায় তাঁর এই মানসিকতা আপনাকে জ্বালাবে।
নিজের জন্য বাজি
স্বার্থপর মানুষ নিজের কথা ছাড়া কারও কিছুই যেন বোঝেন না। এমনকি নিজের স্বার্থের কাছে তাঁরা সম্পর্ককেও বাজি রাখতে পারেন। এই কারণে বিপদ আরও বাড়ে। তখন নিজেদের মধ্যে তৈরি হয় দূরত্ব। আপনার প্রিয়জন যদি এমন মানসিকতার হয়ে থাকে, তবে প্রথমেই সচেতন হন। নইলে পরিস্থিতি যেকোনো সময় বিগড়ে যেতে পারে।
এমন পরিস্থিতিতে কী করবেন
পারলে বিষয়টি নিয়ে স্বার্থপর স্বভাবের ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলুন। তাহলে হয়তো সে নিজের ভুল বুঝতে পারবে। এমনও হতে পারে যে, ওই ব্যক্তি নিজের স্বভাব বদলেই ফেললেন। বলা তো যায় না! তাই চেষ্টা করতে ক্ষতি নেই।
স্বার্থপরতা মানবজাতির অন্যতম চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য। স্বার্থ কমবেশি সবারই থাকে। কারও কারও অবশ্য সেটি মাত্রা ছাড়িয়ে যায়। তখনই তাকে আমরা ‘স্বার্থপর’ বলে অভিহিত করি।
স্বার্থপর মানুষ চেনা একটু কঠিনই। শুরুতেই অনেকে বুঝতে পারেন না। পরে আবার এর জন্য পস্তাতে হয়। তবে স্বার্থপর মানুষদের কিছু বৈশিষ্ট্য থাকে। সেগুলো চিহ্নিত করতে পারলে এ ধরনের মানুষ চেনা কিছুটা সহজ হবে।
চলুন, এ নিয়েই এবার বিস্তারিত আলোচনা করা যাক। জেনে নেওয়া যাক স্বার্থপর মানুষদের বৈশিষ্ট্যগুলো:
নিজেকে নিয়েই ভাবনা
কেউ স্বার্থপর হলে, সে অন্যকে নিয়ে চিন্তা করে না। অন্যের বদলে নিজেকে নিয়েই ভাবে শুধু। কার কিসে ভালো হলো, না খারাপ—তাও ভাবে না স্বার্থপর ব্যক্তি। তাই সবার কাছে নিজের প্রশংসা করতে থাকে এসব মানুষ। কারো কথা শোনার চিন্তাও করে না। কেউ যদি স্বার্থপর হয়, তাহলে দেখা যাবে, ওই ব্যক্তি শুধু নিজেকে নিয়েই পরিকল্পনা করতে থাকে। তারা শুধু নিজেকে নিয়েই স্বপ্ন দেখে। এসব লক্ষণ স্বার্থপরতার ইঙ্গিত দেয়। এমন পরিস্থিতিতে তাই সাবধান হতেই হবে।
নিজের পরিবারই সব
স্বার্থপর মানুষেরা নিজের গণ্ডির বাইরে কাউকে নিয়ে ভাবতে পারে না। বৃহত্তর পরিবারের অংশ হলেও এরা দেখা যায় শুধু নিজের বাবা–মা–ভাই–বোন নিয়েই পড়ে থাকে। অন্য কারও সমস্যা নিয়ে ভাবে না। এমন লোক পেলে বুঝতে হবে সমস্যা রয়েছে। তাই পরিস্থিতি খারাপ দিকে যাওয়ার আগেই আপনাকে সাবধান হতে হবে। অন্যথায় তাঁর এই মানসিকতা আপনাকে জ্বালাবে।
নিজের জন্য বাজি
স্বার্থপর মানুষ নিজের কথা ছাড়া কারও কিছুই যেন বোঝেন না। এমনকি নিজের স্বার্থের কাছে তাঁরা সম্পর্ককেও বাজি রাখতে পারেন। এই কারণে বিপদ আরও বাড়ে। তখন নিজেদের মধ্যে তৈরি হয় দূরত্ব। আপনার প্রিয়জন যদি এমন মানসিকতার হয়ে থাকে, তবে প্রথমেই সচেতন হন। নইলে পরিস্থিতি যেকোনো সময় বিগড়ে যেতে পারে।
এমন পরিস্থিতিতে কী করবেন
পারলে বিষয়টি নিয়ে স্বার্থপর স্বভাবের ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলুন। তাহলে হয়তো সে নিজের ভুল বুঝতে পারবে। এমনও হতে পারে যে, ওই ব্যক্তি নিজের স্বভাব বদলেই ফেললেন। বলা তো যায় না! তাই চেষ্টা করতে ক্ষতি নেই।
থাইল্যান্ডে পর্যটন ভিসার আবেদনকারীদের জন্য আর্থিক প্রমাণ দাখিল করার বাধ্যবাধকতা আবার কার্যকর করা হয়েছে। চলতি মে মাস থেকেই তা কার্যকর হয়েছে।
সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নে আরও ১২টি ব্যাংকের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এ নিয়ে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি বাস্তবায়নকারী সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের সংখ্যা দাঁড়াল ২৪।
সৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
পেনশন কর্মসূচি বা স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হলে ৬০ বছর বয়সের পর থেকে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন একজন চাঁদাদাতা। যদিও প্রবাসী বাংলাদেশি ও পোশাক খাতের কর্মীদের জন্য ৪০ বছর বয়স পার হলেই পেনশন দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছে।