বিডিজেন ডেস্ক
গরমে অতিরিক্ত ঘামের কারণে অনেক সময় গায়ে হয় লাল রঙের ফুসকুড়ি। একে র্যাশ বা হিট র্যাশ বলা হয়ে থাকে। কখনও সারা শরীরে অথবা শরীরের বিশেষ কোন স্থানেও দেখা যায় এই হিট র্যাশ। গলার নিচে বা শরীরের নানা ভাঁজে ভাঁজে লাল হয়ে বা সারা শরীরে ঘামাচির মত দেখা দিতে পারে এই হিট র্যাশ।
আসুন, জেনে নেওয়া যাক, গরমের চুলকানি থেকে কীভাবে বাঁচা যায়:
লক্ষণ
১. ত্বক লাল হয়ে যাওয়া।
২. ত্বকে লাল রঙের ফুসকুড়ি ওঠা।
৩. স্বচ্ছ পানি নিয়ে ঘামাচির মত ব্লিষ্টার হওয়া।
৪. ফোসকা ওঠা।
৫. ঘামাচি ও শুধু চুলকানি হওয়া।
প্রতিকার
১. বাতাস চলাচল করে এমন জায়গায় থাকতে হবে।
২. গরমে সুতির পাতলা ও হালকা কাপড় পরতে হবে।
৩. সারা দিনে কয়েকবার হাত-মুখ ধুতে হবে।
৪. সারা দিনে প্রচুর পানি পান করতে হবে।
৫. ঘামাচি প্রতিরোধক পাউডার ব্যবহার করা যায়।
৬. র্যাশের যন্ত্রণা কমাতে সংক্রমিত স্থানে বরফ ঘষা যায়।
৭. শরীরের তাপমাত্রা কমাতে প্রয়োজনে একাধিকবার গোসল করতে হবে।
৮. বাইরে বের হওয়ার সময় অবশ্যই সানস্ক্রিন লোশন/ক্রিম ব্যবহার করতে হবে।
৯. বাইরে বের হওয়ার সময় ছাতা ও পানির বোতল সঙ্গে রাখতে হবে অবশ্যই।
১০. শরীরকে সব সময় রিহাইড্রেট রাখার পাশাপাশি বাহ্যিক ত্বক ময়েশ্চারড রাখা প্রয়োজন।
১১. লেবুর শবরত, ফল, ফলের রস বা জুস, আখের রস, বেলের শবরত ইত্যাদি পান করতে হবে নিয়মিত।
১২. অ্যালার্জি দেখা দেয়, এমন খাবার খাওয়া যাবে না।
১৩. ঘামে ভেজা কাপড় বেশি সময় গায়ে রাখা যাবে না।
গরমে অতিরিক্ত ঘামের কারণে অনেক সময় গায়ে হয় লাল রঙের ফুসকুড়ি। একে র্যাশ বা হিট র্যাশ বলা হয়ে থাকে। কখনও সারা শরীরে অথবা শরীরের বিশেষ কোন স্থানেও দেখা যায় এই হিট র্যাশ। গলার নিচে বা শরীরের নানা ভাঁজে ভাঁজে লাল হয়ে বা সারা শরীরে ঘামাচির মত দেখা দিতে পারে এই হিট র্যাশ।
আসুন, জেনে নেওয়া যাক, গরমের চুলকানি থেকে কীভাবে বাঁচা যায়:
লক্ষণ
১. ত্বক লাল হয়ে যাওয়া।
২. ত্বকে লাল রঙের ফুসকুড়ি ওঠা।
৩. স্বচ্ছ পানি নিয়ে ঘামাচির মত ব্লিষ্টার হওয়া।
৪. ফোসকা ওঠা।
৫. ঘামাচি ও শুধু চুলকানি হওয়া।
প্রতিকার
১. বাতাস চলাচল করে এমন জায়গায় থাকতে হবে।
২. গরমে সুতির পাতলা ও হালকা কাপড় পরতে হবে।
৩. সারা দিনে কয়েকবার হাত-মুখ ধুতে হবে।
৪. সারা দিনে প্রচুর পানি পান করতে হবে।
৫. ঘামাচি প্রতিরোধক পাউডার ব্যবহার করা যায়।
৬. র্যাশের যন্ত্রণা কমাতে সংক্রমিত স্থানে বরফ ঘষা যায়।
৭. শরীরের তাপমাত্রা কমাতে প্রয়োজনে একাধিকবার গোসল করতে হবে।
৮. বাইরে বের হওয়ার সময় অবশ্যই সানস্ক্রিন লোশন/ক্রিম ব্যবহার করতে হবে।
৯. বাইরে বের হওয়ার সময় ছাতা ও পানির বোতল সঙ্গে রাখতে হবে অবশ্যই।
১০. শরীরকে সব সময় রিহাইড্রেট রাখার পাশাপাশি বাহ্যিক ত্বক ময়েশ্চারড রাখা প্রয়োজন।
১১. লেবুর শবরত, ফল, ফলের রস বা জুস, আখের রস, বেলের শবরত ইত্যাদি পান করতে হবে নিয়মিত।
১২. অ্যালার্জি দেখা দেয়, এমন খাবার খাওয়া যাবে না।
১৩. ঘামে ভেজা কাপড় বেশি সময় গায়ে রাখা যাবে না।
দেখতে দেখতে নতুন আরেকটি বছরে পদার্পন করতে যাচ্ছি আমরা। আমাদের মধ্যে অনেকেই নতুন বছরে নিজেকে বদলানোর জন্য একাধিক সংকল্প করি। সুস্বাস্থ্য অর্জনের অথবা অর্থ অপচয় কমানোর সংকল্প করি। অথবা নতুন কোনো অভ্যাস অর্জনের চেষ্টা করি, অথবা কোনো বদভ্যাস বর্জনের চেষ্টা করি।
ডিজিটাল মাধ্যমে বিভিন্নভাবে হ্যাকাররা ফাঁদ পেতে রাখে। শুধু টাকাপয়সা নেওয়াই নয় স্মার্টফোন কব্জা করে আপনার অজান্তেই সমস্ত ব্যক্তিগত তথ্য তারা হাতিয়ে নিতে পারে নিমেষে। তা হলে উপায়?
আমরা দিনের শুরুতে অনেকেই চা পান করি। কেউ খালি পেটে পান করি, আবার কেউ নাশতার সময় পান করি। পুষ্টিবিদদের মতে, চায়ের অনেক উপকারী গুণাগুণ রয়েছে। কিন্তু খালি পেটে চা কি আদৌ স্বাস্থ্যকর? কী কী হতে পারে খালি পেটে চা খেলে?