টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন হচ্ছে এমন একটি নিরাপত্তা ব্যবস্থা যেখানে কোন একটি সাইট, অ্যাপ্লিকেশন বা টুল এক্সেস করার জন্য ব্যবহারকারীকে দুটি পৃথক শনাক্তকরণ প্রক্রিয়া বা আইডেন্টিফিকেশন প্রসেসের মধ্য দিয়ে যেতে হয়।
বিডিজেন ডেস্ক
সোশ্যাল মিডিয়া বা সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে কোনো অ্যাকাউন্ট নেই, এমন ব্যক্তি খুঁজে পাওয়া কঠিন। সোশ্যাল মিডিয়াও এখন অনেক। সেই সাথে নিরাপত্তা সংক্রান্ত ঝুঁকিও অনেক বেশি।
তবে একটি নিরাপত্তা ফিচারে সোশ্যাল মিডিয়া হ্যাকের ঝুঁকি অনেকটাই কমে। সেটি হলো টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন। অনেক সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপই এখন এই ফিচার ব্যবহার করে।
টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন হচ্ছে এমন একটি নিরাপত্তা ব্যবস্থা যেখানে কোন একটি সাইট, অ্যাপ্লিকেশন বা টুল এক্সেস করার জন্য ব্যবহারকারীকে দুটি পৃথক শনাক্তকরণ প্রক্রিয়া বা আইডেন্টিফিকেশন প্রসেসের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। এর মাধ্যমে একটি দ্বি-স্তর বিশিষ্ট সুরক্ষা ব্যবস্থা তৈরি করা হয়। ফলে ভেরিফাইং প্রসেসের একটি ফ্যাক্টর (যেমন: পাসওয়ার্ড) বেহাত হলেও অ্যাকাউন্টটি খোয়া যাওয়ার বা হ্যাক হওয়ার আশঙ্কা থাকে না। কারণ অন্য ফ্যাক্টরটির (যেমন: এসএমএস বা টেক্সট মেসেজ) নাগাল পায় না হ্যাকাররা।
সাধারণত টু–ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন সিস্টেমে টেক্সট মেসেজের মাধ্যমে কোড পাঠানো হয় ব্যবহারকারীর মোবাইল নম্বরে। অনেক সময় আবার এটি মেইলেও পাঠানো হয়। এই কোডটি সাবমিট করার মাধ্যমেই টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশনের পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয় এবং ব্যবহারকারী নির্দিষ্ট সাইট, টুল বা অ্যাপ্লিকেশন এক্সেস করতে পারেন।
টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশনের প্রথম ফ্যাক্টরটি হচ্ছে পাসওয়ার্ড। অবশ্য মেসেজের পাশাপাশি দ্বিতীয় ফ্যাক্টর হিসেবে অনেক সময় ভয়েজ-বেইজড অথেনটিকেশন ও পুশ নোটিফিকেশনও ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এমনকি ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও ফেশিয়াল স্ক্যানের মতো বায়োমেট্রিক ডেটাও ব্যবহার করা হয় এই প্রক্রিয়ায়।
এই প্রক্রিয়ার মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষা নিশ্চিত করা। এতে যে কোনো অ্যাপ্লিকেশনের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে আরও জোরদার করা সম্ভব। অনেক প্রতিষ্ঠানেও এখন এই ব্যবস্থা ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
সাধারণ ব্যবহারকারীদের মধ্যে অনেকেই টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন বিষয়টির সাথে পরিচিত হয়েছেন ফেসবুক ব্যবহার করার মাধ্যমে। পাশাপাশি গুগলের জনপ্রিয় ই-মেইল সেবা ‘জিমেইল’ ব্যবহারকারীদের অনেকেই টু-স্টেপ ভেরিফিকেশনের সাথে পরিচিত।
টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন ব্যবস্থাটিকে অনেকেই ‘টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন’ ও ‘ডুয়াল ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন’ নামেও অভিহিত করে থাকেন। মূলত এটি একটি মাল্টি ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন সিস্টেম।
সুতরাং, আর দেরি কেন! এখনও এই নিরাপত্তা ফিচার ব্যবহার করা শুরু না করলে, এখনই শুরু করে দিন। এতে আপনার সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টগুলো থাকবে আরও নিরাপদ।
সোশ্যাল মিডিয়া বা সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে কোনো অ্যাকাউন্ট নেই, এমন ব্যক্তি খুঁজে পাওয়া কঠিন। সোশ্যাল মিডিয়াও এখন অনেক। সেই সাথে নিরাপত্তা সংক্রান্ত ঝুঁকিও অনেক বেশি।
তবে একটি নিরাপত্তা ফিচারে সোশ্যাল মিডিয়া হ্যাকের ঝুঁকি অনেকটাই কমে। সেটি হলো টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন। অনেক সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপই এখন এই ফিচার ব্যবহার করে।
টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন হচ্ছে এমন একটি নিরাপত্তা ব্যবস্থা যেখানে কোন একটি সাইট, অ্যাপ্লিকেশন বা টুল এক্সেস করার জন্য ব্যবহারকারীকে দুটি পৃথক শনাক্তকরণ প্রক্রিয়া বা আইডেন্টিফিকেশন প্রসেসের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। এর মাধ্যমে একটি দ্বি-স্তর বিশিষ্ট সুরক্ষা ব্যবস্থা তৈরি করা হয়। ফলে ভেরিফাইং প্রসেসের একটি ফ্যাক্টর (যেমন: পাসওয়ার্ড) বেহাত হলেও অ্যাকাউন্টটি খোয়া যাওয়ার বা হ্যাক হওয়ার আশঙ্কা থাকে না। কারণ অন্য ফ্যাক্টরটির (যেমন: এসএমএস বা টেক্সট মেসেজ) নাগাল পায় না হ্যাকাররা।
সাধারণত টু–ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন সিস্টেমে টেক্সট মেসেজের মাধ্যমে কোড পাঠানো হয় ব্যবহারকারীর মোবাইল নম্বরে। অনেক সময় আবার এটি মেইলেও পাঠানো হয়। এই কোডটি সাবমিট করার মাধ্যমেই টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশনের পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয় এবং ব্যবহারকারী নির্দিষ্ট সাইট, টুল বা অ্যাপ্লিকেশন এক্সেস করতে পারেন।
টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশনের প্রথম ফ্যাক্টরটি হচ্ছে পাসওয়ার্ড। অবশ্য মেসেজের পাশাপাশি দ্বিতীয় ফ্যাক্টর হিসেবে অনেক সময় ভয়েজ-বেইজড অথেনটিকেশন ও পুশ নোটিফিকেশনও ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এমনকি ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও ফেশিয়াল স্ক্যানের মতো বায়োমেট্রিক ডেটাও ব্যবহার করা হয় এই প্রক্রিয়ায়।
এই প্রক্রিয়ার মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষা নিশ্চিত করা। এতে যে কোনো অ্যাপ্লিকেশনের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে আরও জোরদার করা সম্ভব। অনেক প্রতিষ্ঠানেও এখন এই ব্যবস্থা ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
সাধারণ ব্যবহারকারীদের মধ্যে অনেকেই টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন বিষয়টির সাথে পরিচিত হয়েছেন ফেসবুক ব্যবহার করার মাধ্যমে। পাশাপাশি গুগলের জনপ্রিয় ই-মেইল সেবা ‘জিমেইল’ ব্যবহারকারীদের অনেকেই টু-স্টেপ ভেরিফিকেশনের সাথে পরিচিত।
টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন ব্যবস্থাটিকে অনেকেই ‘টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন’ ও ‘ডুয়াল ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন’ নামেও অভিহিত করে থাকেন। মূলত এটি একটি মাল্টি ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন সিস্টেম।
সুতরাং, আর দেরি কেন! এখনও এই নিরাপত্তা ফিচার ব্যবহার করা শুরু না করলে, এখনই শুরু করে দিন। এতে আপনার সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টগুলো থাকবে আরও নিরাপদ।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মঘণ্টার ভিন্নতা রয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংগঠনের (আইএলও) সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে কর্মঘণ্টার নতুন পরিসংখ্যান।বিশ্বে সবচেয়ে কম কর্মঘণ্টার দেশ হলো ভানুয়াতু। দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র ভানুয়াতুতে প্রতি সপ্তাহে একজন চাকরিজীবীকে গড়ে
আপনি যদি সৌদি আরবে বসবাস করেন তাহলে কিছু অ্যাপ আছে যেগুলো আপনার কাছে থাকতেই হবে। এসব অ্যাপ দ্বারা আপনি সহজে বিভিন্ন ধরনের প্রাত্যাহিক কাজগুলো সহজে সেরে ফেলতে পারবেন।
মালয়েশিয়ায় ব্যবসায়িক মিটিং, চিকিৎসা অথবা কোন ব্যাক্তিগত কারনে ভ্রমণ করার জন্য ভিজিট ভিসা প্রদান করা হয়। সাধারণত ৩০-৯০ দিন হয় ভিজিট ভিসার মেয়াদ।
প্রবাসীদের অনলাইনভিত্তিক বৈশ্বিক সমাজ ইন্টারনেশনস-এর এক্সপ্যাট ইনসাইডার জরিপ বলছে, প্রবাসীদের জন্য বিশ্বের সেরা দেশ হলো উত্তর আমেরিকার দেশ পানামা।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মঘণ্টার ভিন্নতা রয়েছে। আন্তর্জাতিক শ্রম সংগঠনের (আইএলও) সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে কর্মঘণ্টার নতুন পরিসংখ্যান।বিশ্বে সবচেয়ে কম কর্মঘণ্টার দেশ হলো ভানুয়াতু। দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র ভানুয়াতুতে প্রতি সপ্তাহে একজন চাকরিজীবীকে গড়ে
আপনি যদি সৌদি আরবে বসবাস করেন তাহলে কিছু অ্যাপ আছে যেগুলো আপনার কাছে থাকতেই হবে। এসব অ্যাপ দ্বারা আপনি সহজে বিভিন্ন ধরনের প্রাত্যাহিক কাজগুলো সহজে সেরে ফেলতে পারবেন।
মালয়েশিয়ায় ব্যবসায়িক মিটিং, চিকিৎসা অথবা কোন ব্যাক্তিগত কারনে ভ্রমণ করার জন্য ভিজিট ভিসা প্রদান করা হয়। সাধারণত ৩০-৯০ দিন হয় ভিজিট ভিসার মেয়াদ।
প্রবাসীদের অনলাইনভিত্তিক বৈশ্বিক সমাজ ইন্টারনেশনস-এর এক্সপ্যাট ইনসাইডার জরিপ বলছে, প্রবাসীদের জন্য বিশ্বের সেরা দেশ হলো উত্তর আমেরিকার দেশ পানামা।